সংবাদ সংক্ষেপ

প্রকাশ | ১৩ জুলাই ২০১৯, ০০:০০

অনলাইন ডেস্ক
জলের তলে শুশুক চলে য় হাট্টি মা টিম টিম ডেস্ক শুশুক নামের এ ডলফিনরা বাস করে নদীতে। এদের ঠোঁটগুলো বেশ লম্ব্বা। এ ঠোঁটের সামনের দিকে থাকে এক সারি দাঁত। পিঠে ছোট ডানা। আর দুই পাশের বড় বড় পাখনার কারণে শুশুককে দেখতে একটু অদ্ভুতই লাগে। গায়ের রং হয় কালচে বাদামি অথবা মেটে। বড় বড় নদীতেই বাস করে। পদ্মা, মেঘনা, যমুনা, ব্রহ্মপুত্র নদ-নদীর সব জায়গায়ই এদের দেখতে পাওয়া যায়। এরা কিন্তু চোখে দেখতে পায় না। এরা জন্মান্ধ। মানে জন্ম থেকেই অন্ধ। এরা শব্দ শুনে শুনেই চলাফেরা করতে পারে। এরা কিন্তু আবার একা একা থাকতেই বেশি পছন্দ করে। তবে অনেক সময় নদীর বাঁকে ও মোহনায় ছোট ছোট দলেও দেখা যায়। পানিতে সাঁতার কাটতে গেলে মানুষের যেমন শ্বাস নেয়ার জন্য বাতাসের দরকার হয় তেমনি ওদেরও বাতাস লাগে। ওরা আবার পানিতে শ্বাস নিতে পারে না। আর এ কারণেই ওদের পানির ভেতর থেকে খানিক পরপরই ভোঁস করে ওপরে উঠে এসে নাক ভাসাতে হয় বা লাফিয়ে উঠতে হয়। কড়ি প্রজাপতি য় হাট্টি মা টিম টিম ডেস্ক ডানা সম্পূর্ণ ভাঁজ করেই বসে কড়ি প্রজাপতিটি। পুরুষ প্রজাপতিরা ভেজা মাটিতে বসে জলপান করে। সমভূমির চিরহরিৎ অরণ্য এবং ভারী বৃষ্টিপাত হয় এমন অঞ্চলে এদের পাওয়া যায়। বাংলাদেশ ছাড়াও ভারত, শ্রীলংকা, নেপাল, ভুটান ও মিয়ানমারে এ প্রজাপতিটি দেখতে পাওয়া যায়। কালো ফুটকি রয়েছে, তবে লেজ নেই। স্ত্রী ও পুরুষ প্রজাপতি দেখতে একই রকমের। এদের ওপর পিঠ কালচে খয়েরি, প্রতি ডানার ঠিক মাঝখানে একটা সাদা অঞ্চল রয়েছে। ঋতুভেদে এই সাদার পরিসর কমে, বাড়ে। নিচের পিঠ পেছনের ডানায় সামনের প্রান্তে একটা স্পষ্ট কালো বিন্দু। এ ছাড়া ডানার গোড়ায় কয়েকটি সাদা ফুটকি থাকে ডানার খোঁপে ও মাঝ আঁচলে- তবে এগুলো অনিয়মিত।