সংবাদ সংক্ষপে

প্রকাশ | ০৩ আগস্ট ২০১৯, ০০:০০

অনলাইন ডেস্ক
আজব দ্বীপ সুকাত্রা য় হাট্টি মা টিম টিম ডেস্ক পৃথিবীর অন্যতম আজব দ্বীপ এই সুকাত্রা আইল্যান্ড। না, এই দ্বীপে আজব কোনো ঘটনা ঘটে না, আজব এই দ্বীপের জীবজগৎ। এই দ্বীপটির না উদ্ভিদ, না প্রাণী, কোনো কিছুর সঙ্গেই বাইরের পৃথিবীর কোনো মিল নেই। যেমন অদ্ভুত এর গাছগুলো, তেমন অদ্ভুত এর পাখিগুলোও। গাছগুলো শুধু অদ্ভুতই নয়, গাছগুলোর কাঠামোও খুবই অদ্ভুত ধরনের। এই আজব দ্বীপটি মধ্যপ্রাচ্যের দেশ ইয়েমেনের সমুদ্র উপকূলে অবস্থিত। দ্বীপটির অদ্ভুত অদ্ভুত গাছগুলোর নামগুলোও তেমনই অদ্ভুত অদ্ভুত। যেমন একটি গাছের নাম ড্রাগনের রক্ত। এই গাছ দিয়ে আবার ক্রিস্টাল বানানো হয়। আরেকটা গাছের নাম মরুভূমির গোলাপ। এই গাছটাকেই আবার অনেকে বলে হস্তীপদ গাছ। এ ছাড়া এই দ্বীপে আছে এক ধরনের অদ্ভুত শসাগাছ আর সকোট্রোন ফিগগাছ। দ্বীপটি এতদিন মানুষের কাছে অচেনা থাকলেও দিন দিন দ্বীপটি জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। দিন দিন দ্বীপে পর্যটকের সংখ্যাও বাড়ছে। কিন্তু পর্যটক যাতে বেশি না হয়ে যায় সেদিকেও কিন্তু খেয়াল রাখা দরকার, কারণ ইতোমধ্যেই দ্বীপটিকে আন্তর্জাতিকভাবে ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। আইসক্রিমের মজার দুনিয়া য় হাট্টি মা টিম টিম ডেস্ক আইসক্রিমের নামে জিভ ঠান্ডা হয়ে যায় না এমন খুদে বন্ধু খুব কমই আছে! শুধু খুদে বন্ধুদের কথা বলিই বা কেন, ছেলে বুড়ো সবারই প্রিয় এই আইসক্রিম। সেই আইসক্রিমের জন্ম কীভাবে, কোথা থেকে এলো এসব হয়তো অনেক আইসক্রিম প্রিয় খুদে বন্ধুদের অজানা। বলছি শোনো- আইসক্রিমের জন্ম পারস্যের লোকেরা মধুর সঙ্গে প্রাচীনকালেই বরফ মিশিয়ে খেত। আইসক্রিমের জন্ম তখন থেকেই বলা চলে। পারস্যের রাজারাজড়ারা গোলাপ জল, সেমাই বরফজলে মিশিয়ে গরম কালে খেতে পছন্দ করতেন। তারপর রোমানরা বরফের সঙ্গে ফল মিশিয়ে খেতেন যা এখনকার দিনে ফ্রুটি আইসক্রিমের আদি সংস্করণ। তবে আধুনিক আইসক্রিমের যাত্রা শুরু চীনে। চীনে প্রথম কৃত্রিমভাবে বরফ তৈরি করে আইসক্রিম বানানো হয়। ভূপর্যটক মার্কোপোলোর কল্যাণে চীন দেশ থেকে আইসক্রিম ছড়িয়ে পড়ে ইতালিতে। ইতালি থেকে ইংল্যান্ড হয়ে সারা পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড়তে আর সময় লাগে না। তখনকার দিনে আইসক্রিমকে কি বলা হতো তোমরা জানো? ফ্রোজেন স্নো। আইসক্রিম পার্লারের ধারণাটা প্রথমে আমেরিকানরাই উদ্ভাবন করে। সেই সঙ্গে তারা আইসক্রিম সোডা আবিষ্কার করে। আইসক্রিম তৈরির কারখানাও আমেরিকানদের মাথা থেকে আসে।