সংবাদ সংক্ষেপ

প্রকাশ | ০৫ অক্টোবর ২০১৯, ০০:০০

অনলাইন ডেস্ক
ইনকা সভ্যতা য় হাট্টি মা টিম টিম ডেস্ক মাচুপিচু দুর্গনগরী মেঘাচ্ছন্ন পাহাড়ের মধ্যে অবস্থিত ছিল বলে তা একসময় হারিয়ে যায় মানুষের মন থেকে। সুবিস্তৃত ইনকা সাম্রাজ্য কয়েকজন ইনকা সম্রাটের অধীন ছিল। তারা হলেন- টুপাক, ওয়াইনা কাপাক ও পাচাকুটেক। আবিষ্কৃত প্রাচীন মাচুপিচু দুর্গনগরী যা বর্তমানে পেরুর আন্দিজ পর্বতমালায় অবস্থিত তা মূলত পাচাকুটেক সম্রাটের দুর্গ ও শীতকালীন নগরী ছিল বলে অনুমান করা হয়। আন্দিজ হিমালয়, আল্পস ও রকির মতো দক্ষিণ আমেরিকার পর্বতমালা। ইনকা সভ্যতা সম্পর্কে এখন পর্যন্ত যা কিছু জানা গেছে তার সবটুকুই বিভিন্ন প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শনের ওপর ভিত্তি করে অনুমান করা। তাই মাচুপিচু নগরী এখনো এক রহস্যময় নগরী। ইনকাদের কোনো লিখিত দলিল পাওয়া যায়নি। তারা তাদের ধনসম্পদের হিসাব রাখত মূলত এক সারি দড়িতে গিঁঠ পাকিয়ে। ক্যাঙ্গারুর পঞ্চম পদের রহস্য য় হাট্টি মা টিম টিম ডেস্ক হুঁকোমুখো হ্যাংলার মতো মাছি তাড়ানোর লেজ থাকার সৌভাগ্য সবার হয় না। তবে জীবজগতে লেজের ব্যবহার কিন্তু বেশ কৌতূহলের এবং মজার। গাছে ঝোলা থেকে সন্তান প্রতিপালন এমনকি সঙ্গিনীকে আকর্ষণ, লেজের ব্যবহারের জুড়ি মেলা ভার। লেজের উপকারিতার লিস্টিটে যোগ হলো আরও এক নাম। সৌজন্যে ক্যাঙ্গারুকুল। নতুন গবেষণায় উঠে এসেছে ক্যাঙ্গারুরা তাদের লেজটিকে পঞ্চম পা হিসেবে ব্যবহার করে। সিমন ফ্রেসার বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকদের করা গবেষণায় উঠে এসেছে ক্যাঙ্গারুদের এই পঞ্চপদ চলনের রহস্য। এই গবেষণা জৈবিক চলনের বৈচিত্রের এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করল। এর সঙ্গে মানুষের হাঁটার ধরন নিয়েও উঠে এলো নতুন প্রশ্ন। গবেষকরা জানিয়েছেন ক্যাঙ্গারুরা সামনের ও পেছনের পায়ের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে লেজের ব্যবহার করে। হাঁটার প্রকৃতি, গতি কি রকম হবে তার ওপর নির্ভর করেই লেজ দিয়ে মাটিতে চাপ দেয়। সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়ার জন্য প্রোপালসিভ ফোর্স প্রয়োগ করে। মানুষের পায়ের মতোই ক্যাঙ্গারু তার লেজটাকে সমগতিতে এগিয়ে যাওয়ার জন্য ব্যবহার করে। হাঁটার সময় মানুষের পা যে ধরনের যান্ত্রিক শক্তি প্রয়োগ করে, ক্যাঙ্গারুরাও হাঁটার সময় একইভাবে তাদের পেশিবহুল লেজটিকে ব্যবহার করে। প্রিয় বাংলা পান্ডুলিপি পুরস্কার য় হাট্টি মা টিম টিম ডেস্ক \হ প্রিয় বাংলা পান্ডুলিপি পুরস্কার '২০-এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করেছে প্রিয় বাংলা প্রকাশন। এ বছর মোট চারজন লেখককে পুরস্কারের জন্য মনোনীত করা হয়েছে। তারা হলেন- প্রিন্স আশরাফ, জনি হোসেন কাব্য, তন্ময় আলমগীর এবং মাহমুদ হায়াত। এর মধ্যে প্রিন্স আশরাফ পুরস্কার পাচ্ছেন তার রচিত 'মাটি' উপন্যাসের জন্য, জনি হোসেন কাব্য পুরস্কার পাচ্ছেন 'বর পালালো' শিরোনামের ছড়ার পান্ডুলিপির জন্য, তন্ময় আলমগীর মনোনীত হয়েছেন গল্পের পান্ডুলিপি- 'শেষ বিকেলের গল্প' এবং মাহমুদ হায়াত মনোনীত হয়েছেন 'উদ্বাস্তু মেঘের মিছিল' শিরোনামের কাব্যগ্রন্থের জন্য। বিজয়ী পান্ডুলিপিগুলো বই আকারে প্রকাশ করবে প্রিয় বাংলা প্রকাশনা, সেই সঙ্গে বিজয়ী প্রত্যেক লেখককে দেয়া হবে ৫০০০ টাকা করে লেখক সম্মানী, সম্মাননা ক্রেস্ট এবং সনদ। অক্টোবরের শেষের দিকে আনুষ্ঠানিকভাবে বিজয়ীদের হাতে সম্মাননা ক্রেস্ট ও সনদ তুলে দেবেন বলে জানিয়েছেন প্রিয় বাংলার প্রকাশক। প্রিয় বাংলা প্রকাশনা প্রতি বছর পান্ডুলিপি প্রতিযোগিতার আয়োজন করে থাকে। এ বছর প্রতিযোগিতায় সর্বমোট ৪২৭টি পান্ডুলিপি জমা পড়েছিল। তার মধ্যে থেকে উলিস্নখিত চারজনকে বিজয়ী হিসেবে মনোনীত করা হয়েছে।