সংবাদ সংক্ষেপ

পৃথিবীর ভয়ংকর গুহা

প্রকাশ | ০৭ ডিসেম্বর ২০১৯, ০০:০০

অনলাইন ডেস্ক
য় হাট্টি মা টিম টিম ডেস্ক বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে হাজারও পাহাড়-পর্বতে ঢাকা নানা ধরনের গুহা। এর মধ্যে কিছু গুহা আকারে ছোট আবার কিছু আকারে অনেক বড়। এ বড় গুহাগুলো শুধু আকারেই বড় নই এগুলো আবার সাংঘাতিক ও ভয়ংকর হয়ে থাকে। এদের মধ্যে সবচেয়ে বড় ও ভয়ংকর গুহার তালিকায় সবার শীর্ষে হ্যাংসন ডুং। ভিয়েতনামের কোং বিন প্রদেশের বো টাচ জেলায় এই গুহা নেটওয়ার্কের অবস্থান। এটিকে আবার বিশ্বের সবচেয়ে বড় গুহা নেটওয়ার্ক বলা হয়ে থাকে। ১৯৯১ সালে গুহাটি আবিষ্কৃত হয়। গুহাটি প্রথম আবিষ্কার করেন সেখানের স্থানীয় এক ব্যক্তি, যার নাম হো-খানহ। ব্রিটিশ গুহা গবেষণা সংগঠনের প্রধান হাওয়ার্ড ও ডেভ লেমবার্ট ১০-১৪ এপ্রিল ২০০৯ সালে বিশ্বের বৃহত্তম এই গুহা নেটওয়ার্কের আয়তন ও প্রশস্থতা পরিমাপ করতে সমীক্ষা শুরু করেন। কিন্তু তাদের পর্যবেক্ষণ একটি বড় ক্যালসাইট পাঁচিলের কারণে থেমে যায়। এ গুহার সবচেয়ে বড় কক্ষটির পরিমাপ ২০০ মিটার উচ্চ এবং ১৫০ মিটার চওড়া, যা মোট ৫.৬ কিলোমিটার। হ্যাংসন ডুং গুহাটি আবিষ্কারের ফলে পৃথিবীর সবচেয়ে বৃহৎ গুহা হিসেবে মালয়েশিয়ার ডির গুহার স্থান দখল করে নেয়। ভিয়েতনামের জাতীয় উদ্যান ফুং না কিং ব্যাংয়ের পাশেই হ্যাংসন ডুংয়ের অবস্থান। রহস্যময় গুহাটি প্রায় ১৫০টি গুহার সমন্বয়ে গঠিত। মজার ব্যাপার হলো গবেষক দল গুহাটির আয়তন পরিমাপ করতে পারলেও এর শেষ খুঁজে বের করতে পারেননি। ২০০৯ সালে হাওয়ার্ড, রিমটি ফুং না কি ব্যাং ন্যাশনাল পার্ক থেকে এই গুহা আবিষ্কারের কাজ শুরু করেন।