সংবাদ সংক্ষপে

প্রকাশ | ০৮ ফেব্রুয়ারি ২০২০, ০০:০০

অনলাইন ডেস্ক
প্রকৃতির এক আশ্চর্য সৃষ্টি হামিংবার্ড য় হাট্টি মা টিম টিম ডেস্ক মাত্র তিন থেকে পাঁচ ইঞ্চি লম্বা এই পাখিগুলোর চেহারা, খাবার-দাবার, আচার-আচরণ, সবই অসাধারণ। ফুলের মধু খায় মৌমাছিদের মতো; পিছন দিকে উড়তে পারে পোকামাকড়ের মতো; আবার হাজার হাজার মাইল পরিভ্রমণ করে। 'বি হামিংবার্ড' বা মৌমাছি হামিংবার্ড বিশ্বের সবচেয়ে ছোট পাখি। ট্রকিলিডে পরিবারের ক্ষুদ্রতম সদস্য এই 'বি হামিংবার্ড' বা মৌমাছি হামিংবার্ড, ঠোঁটই দুই ইঞ্চি লম্বা, ওজন আড়াই গ্রাম বা দুটি ডাক টিকিটের সমান। হামিংবার্ডরা সাধারণত তিন থেকে পাঁচ ইঞ্চি লম্বা হয়। এদের বাস প্রধানত দক্ষিণ ও উত্তর অ্যামেরিকায়। পক্ষীবিজ্ঞানীরা ৩০০ থেকে ৩৫০ ধরনের হামিংবার্ড শনাক্ত করেছেন। সূর্যকণার ওজন য় হাট্টি মা টিম টিম ডেস্ক ফিউশনের মাধ্যমে সূর্যে হাইড্রোজেন হিলিয়ামে পরিণত হয়। সম্ভবত নিউট্রিনো মহাবিশ্বের সবচেয়ে বিস্ময়কর কণা। প্রতি সেকেন্ডে কোটি কোটি এই কণা পৃথিবীতে আঘাত করে একে আলোকিত করে। অনেকটা সময় ধরে বিজ্ঞানীরা ভাবতেন এর ভর নেই। আজ আমরা জানি নিউট্রিনোর ভর আছে? বিষয়টি ভালো বোঝেন পদার্থবিজ্ঞানী ম্যাগনাস শ্ল্যোসার। তার মতে, ধারণার চেয়েও ক্ষুদ্র এই কণা। তিনি বলেন, 'নিউট্রিনোর ভরের সীমার অর্ধেক বলে ধারণা করা হচ্ছে। আগে যেটা ধারণা করা হতো দুই ইলেকট্রন ভোল্ট, এখন আমরা জানি তা এক ইলেকট্রন ভোল্টের চেয়েও কম। এর ধারণা করা কতটা কঠিন দেখুন, দশমিকের পরে একটি শূন্যের সঙ্গে আরও ৩৬টি শূন্য বসিয়ে তারপর এক বসালে যত কিলোগ্রাম হয় ততটা। খুবই কম ওজন।' পৃথিবীর অনেক দেশ থেকে ১০০ জনেরও বেশি বিজ্ঞানী ও বিশেষজ্ঞের একটি দলের অংশ হলেন ম্যাগনাস। ক্যাটরিন নামের একটি পরিমাপক দিয়ে পদার্থবিজ্ঞানের সবচেয়ে জটিল ধাঁধাগুলো মেলাচ্ছেন এরা। নিউট্রিনো ওজন করা অনেক জটিল। কৌশল করে করতে হয় এটা। স্কেলগুলো ৭০ মিটার লম্বা। একপাশে ট্রিটিয়াম ঢোকানো হয়। ট্রিটিয়াম হলো হাইড্রোজেনের বিকিরিত সংস্করণ। যখন এর ক্ষয় হয়, তখন একটি ইলেকট্রন ও একটি ইলেকট্রন নিউট্রিনো তৈরি হয়। একসঙ্গে এরা সবসময় সমান শক্তি ধারণ করে- আর এখানেই লুকিয়ে আছে, নিউট্রিনোর ভর মাপার কৌশল। যেহেতু বিজ্ঞানীরা নিউট্রিনোর ভর মাপতে না পারলেও ইলেকট্রনের শক্তির পরিমাণ মাপার উপায় জানেন। কমন মাইম বা বাংলার খাগড়া প্রজাপতি য় হাট্টি মা টিম টিম ডেস্ক প্যাপিলিওনিডি পরিবারের অন্তর্ভুক্ত এ সোয়ালোটেইল প্রজাপতিটির বাংলা নাম খাগড়া প্রজাপতি, ইংরেজি নাম (ঈড়সসড়হ গরসব) আর বৈজ্ঞানিক নাম ঈযরষধংধ পষুঃরধ (খরহহধবঁং). ডানার বিস্তার প্রায় ৯০-১০০ মিলিমিটার। দুটি আলাদা চেহারার মাইম দেখতে পাওয়া যায়। উভয়েরই পিছনের ডানায়, বিশেষ করে নিচের পিঠে চুন-হলুদ বিন্দুর সারি রয়েছে। স্ত্রী ও পুরুষ প্রজাপতি দেখতে একই রকম। খুব কাছে না এলে খাগড়া প্রজাপতিকে অন্য কোনো প্রজাপতি বলে ভুল করা খুব সহজ। কারণ এর দুটি আলাদা রূপ দুটি আলাদা আলাদা প্রজাপতিকে নকল করে। একটি রূপ হলো 'ক্লাইটিয়া, এটি কমন ক্রো প্রজাপতির মতো। অন্যটি 'ডিসিমিলিস' রূপ, এটি বস্নু টাইগারের মতো, যদিও বস্নু টাইগারের ডানার আকাশি রং এ ক্ষেত্রে প্রায় অনুপস্থিত। দূর থেকে ডানার নকশা এবং ওড়ার ভঙ্গির ধরনই মনে সন্দেহ জাগায়। 'ক্লাইটিয়া' রূপটিতে ডানার ওপরের পিঠে খয়েরির ভাগ বেশি। সামনের ডানার বাইরের দিকে দুই সারি মাঝারি মাপের সাদা বিন্দু রয়েছে, পিছনের ডানাতেও তাই, তবে এখানে ভেতরের দিকের দাগগুলো বলস্নমের ফলার মতো। নিচের পিঠেও একই রকমের, কিন্তু দাগগুলো আরও প্রকট। সেই সঙ্গে পিছনের ডানায় একেবারে বাইরের দিকে রয়েছে অতিরিক্ত কিছু চুন-হলুদ রঙের সারি। 'ডিসিমিলিস'-এর রং কালো, তার ওপর সাদা দিয়ে ঘন ঘন ছোট-বড় লম্বা টানা দাগ রয়েছে। উভয় পিঠের নকশা একই রকমের, কেবল পিছনের ডানার নিচের পিঠে ঠিক 'ক্লাইটিয়া'-র মতোই ডানার বাইরের সীমানাজুড়ে রয়েছে চুন-হলুদ বিন্দুর সারি। দুটি রূপেই পিছনের ডানার ওপর পিঠে ভূমিকোণে একটা চুন-হলুদ বিন্দু রয়েছে।