সংবাদ সংক্ষেপ

প্রকাশ | ০৮ সেপ্টেম্বর ২০১৮, ০০:০০

অনলাইন ডেস্ক
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে কাযর্করী আমপাতা ডায়াবেটিস ডায়েটের জন্য সঠিক খাবার খাওয়া খুঁজে পাওয়া অত সহজ নয়। যদি আপনি ডায়াবেটিসে ভুগে থাকেন, তাহলে আপনি জানেন যে ডায়াবেটিসের উপসগর্ নিয়ন্ত্রণ করা কতটা কঠিন। কিন্তু হতাশ হবেন না, প্রাচীন চীনা একটি রীতি (আমপাতার নিযার্স পান) আপনার ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের জন্য কাযর্কর হতে পারে। আমপাতা, বিশেষ করে এটির নিযার্স, শতশত বছর ধরে অ্যাজমা ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসায় ব্যবহার করা হচ্ছে। আমপাতা প্রয়োজনীয় ভিটামিন ও পুষ্টিতে ভরপুর, যা ডায়াবেটিস আরও বেশি নিয়ন্ত্রণযোগ্য করতে পারে। আমপাতার নিযার্স ইনসুলিন উৎপাদন ও গøুকোজ বণ্টন বাড়াতে পারে এবং ডায়াবেটিস রোগীদের রক্ত শকর্রার মাত্রা কাযর্করভাবে স্থির রাখে। যেহেতু আমপাতায় প্রচুর পেকটিন, ভিটামিন সি ও ফাইবার থাকে, তাই এটি খারাপ কোলেস্টেরলও হ্রাস করতে পারে। এ ছাড়া আমপাতা ডায়াবেটিসের বিরক্তিকর উপসগর্ও হ্রাস করতে পারে, যেমনÑ রাতে ঘনঘন মূত্রত্যাগ, অনাকাক্সিক্ষত ওজন হ্রাস ও ঝাপসা দৃষ্টি। কনফিউজিং সাপ্লিমেন্টকে গুডবাই বলতে পারেন। আপনি ডায়াবেটিস রোগী নন? সমস্যা নেইÑ আপনিও এই বিস্ময়কর পাতা থেকে উপকার পেতে পারেন। এই পাতার উচ্চমাত্রার অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টকে ধন্যবাদ দিন, এটি শরীর থেকে দূষিত পদাথর্ অপসারণ করতে সাহায্য করে এবং অ্যালাজির্ থেকেও রক্ষা করে। বিজ্ঞানেও আমপাতার কাযর্কারিতা প্রমাণিত হয়েছে। ২০১০ সালের একটি গবেষণায় পাওয়া গেছে, যেসব প্রাণীর আমপাতার নিযার্স দেয়া হয়েছিল, তাদের গ্যাস্ট্রোইন্টেসটাইনাল ট্র্যাক্টের মাধ্যমে গøুকোজ শোষণ কম হয়েছিল, যা তাদের রক্ত শকর্রার মাত্রা হ্রাস করে। আমপাতা থেকে উপকার পাওয়ার উপায় হচ্ছেÑ ১০ থেকে ১৫টি তাজা আমপাতা পানিতে সিদ্ধ করুন ও সেভাবেই সারারাত রেখে দিন। সকালে ব্রেকফাস্টের আগে আমপাতার এই পানীয় পান করুন। এভাবে দুই থেকে তিনমাস চালিয়ে যান এবং শিগগির আপনি আরও সুখী জীবন উপভোগ করবেন। য় যাযাদি হেলথ ডেস্ক মা-বাবার ধূমপানে শিশুর উচ্চ রক্তচাপ ধূমপানের ক্ষতিকর দিক বলে শেষ করা যাবে না। শুধু এটি নিজের সবর্নাশ ডেকে আনে না অন্যদেরও বিপদের কারণ হয়ে দঁাড়ায়। সম্প্রতি বিখ্যাত ‘সাকুের্লশন’ জানাের্ল প্রকাশিত হয়েছেÑ পিতা-মাতা ধূমপান করলে শিশুরা উচ্চ রক্তচাপে আক্রান্ত হয়। জামাির্নর পঁাচ বছরের কম বয়সী শিশুদের বিভিন্ন স্কুলে ভতির্র সময় ডাটা সংগ্রহ করা হয়। এতে দেখা যায়, প্রায় ২৮ ভাগ শিশুর পিতা বা মাতা ধূমপান করেন। পরবতীর্ সময় ২০০৭-০৮ সময়ে ফলোআপে দেখা যায়, যাদের পিতা-মাতা ধূমপান করছেন তাদের ১৫ ভাগ উচ্চ রক্তচাপে আক্রান্ত হয়েছে। একই গবেষণায় দেখা গেছে, যারা মিষ্টি বা শকর্রা-জাতীয় খাবার বেশি খায় তাদের রক্তচাপেও আক্রান্তের হার বাড়ে। এ গবেষণাটি পরিচালনা করেছে সেন্টার অর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন। গবেষণায় দেখা গেছে, যারা বেশি মিষ্টি-জাতীয় খাবার খায় বা যাদের মোট ক্যালরির ৩০ শতাংশ শকর্রা থেকে আসে তাদের রক্তে ভালো কোলেস্টেরল এইচডিএল কমে ও খারাপ কোলেস্টেরল এলডিএল বাড়ে। য় যাযাদি হেলথ ডেস্ক