অ্যালোভেরার জাদুকরি রহস্য

প্রকাশ | ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৮, ০০:০০

অনলাইন ডেস্ক
আমরা অনেকেই শখ করে বাড়ির ছাদে বা বারান্দায় বিভিন্ন ফুল ফল বা ভেষজ উদ্ভিদ লাগিয়ে থাকি। এর মধ্যে ‘অ্যালভেরা’ বা ঘৃতবুমারীর গাছ থাকবেই। কিন্তু আমরা কি জানি যে এই ছোট্ট গাছটির নানা ইতিহাস ও আমাদের দৈনন্দিন জীবনে কত উপকার করে? মানব দেহের অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক সব ক্ষেত্রেই অ্যালোভেরার রয়েছে জাদুকরী গুণাগুণ। আসুন অজ্ঞতায় না থেকে জেনে নিই। মিশরীয় লোককাহিনী থেকে জানা যায়, সৌন্দযর্বধর্ন করে যে প্রকৃতিকন্যা তার লাতিন নাম অ্যালোভেরা ওরফে ঘৃতকুমারী। আর এটাই হলো মিশরের টলেমি রাজবংশের সম্রাজ্ঞী, ক‚টনীতিক ও পরে সিজার পতœী ক্লিওপেট্রার ত্বকের সৌন্দযের্র গোপন রহস্য। স্বাস্থ্য এবং সৌন্দযের্ অ্যালোভেরার ব্যবহার আজকের নয়। প্রাচীন কালেও রানী ক্লিওপেট্রা, সম্রাট আলেকজান্ডার, বাদশাহ সোলায়মান, নেপোলিয়ন এবং ক্রিস্টোফার কলম্বাসের মতো বিখ্যাত মানুষ অ্যালোভেরা ব্যবহার করতেন। ঘৃতকুমারী গাছটা দেখতে অনেকটাই কঁাটাওয়ালা ফণিমনসা বা ক্যাকটাসের মতো। অ্যালোভেরা ক্যাক্টাসের মতো দেখতে হলেও, ক্যাক্টাস নয়। এর পাতাগুলো বশার্কৃতির লম্বা, পুরু ও মাংসল। তরুটির রং সবুজ যার মধ্যে রয়েছে রহস্যময় গুণ যার গুণকীতর্ন করে কোটি ডলার কামিয়ে নিচ্ছে পাশ্চাত্য, প্রাচ্য দেশীয় তরু থেকে। য় সূত্র : ইন্টারনেট