যৌনবাহিত রোগ গনোরিয়া

প্রকাশ | ২০ অক্টোবর ২০১৮, ০০:০০

য় যাযাদি হেলথ ডেস্ক
গনোরিয়া একটি যৌনবাহিত রোগ। সারাবিশ্বে বছরে প্রায় ২০০ মিলিয়ন গনোরিয়া রোগী পাওয়া যায়। নারীদের জন্য কোনো কোনো সময় এটি খুব মারাত্মক হয়ে দঁাড়ায়। এক ধরনের মেইজেরিয়া গনোরিয়া ব্যাকটেরিয়া আক্রমণে এ রোগ হয়ে থাকে। সাধারণত এটি শরীরের স্পশের্ বিশেষ করে যৌনাঙ্গের স্পশের্ অন্যকে সংক্রমিত করে। ওরাল এবং এনাল যৌনমিলনের ফলে এটি আরো ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়তে পারে। ১৫ থেকে ২৪ বছর বয়সী নারীদের গনোরিয়া হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি। অনেক পুরুষের চেয়ে নারীর দৃশ্যমান ইনফেকশন থাকে। নারীর প্রথম উপসগর্ হলো মূত্র ত্যাগের সময় জ্বালাপোড়া করা। ইনফেকশন কমানো না গেলে এ রোগের কারণে যৌনাঙ্গ শিথিল হয়ে যেতে পারে। অনেক নারীর ক্ষেত্রে চিরস্থায়ী যৌন সমস্যা দেখা দিতে পারে। আবার দীঘর্ সময় ইনফেকশনের জন্য মস্তিষ্ক, ত্বক এবং হাতের জোড়ায় সমস্যা হতে পারে। গনোরিয়ার সাধারণ উপসগর্গুলো হলো লাল অথবা হলুদ বণের্র নিযার্স। মূত্র ত্যাগের অসুবিধা, যোনি বড় হয়ে ফুলে যাওয়া। সামান্য জ্বর তলপেটে চিন চিন ব্যথা। গনোরিয়ার চিকিৎসা : গনোরিয়ার চিকিৎসা মূলত পেনিসিলিন দ্বারা হয়ে থাকে। যদি রোগীর পেনিসিলন সংক্রান্ত সমস্যা থাকে তবে রোগীকে নিম্নোক্ত ওষুধগুলো সেবন করতে হবে। যেমন-ক্যাপসুল অ্যামপিসিলিন ৫০০ মি. গ্রা. সপ্তাহে একবার। ইনফেকশন জেন্টামাইসিন ৮০ মি. গ্রা. দিনে দু’বার করে তিনদিন।