সংবাদ সংক্ষপে

প্রকাশ | ১০ নভেম্বর ২০১৮, ০০:০০

অনলাইন ডেস্ক
কঁাধের ব্যথায় ফিজিওথেরাপি আমরা দৈনন্দিন কাযর্ক্রমে নানা অসুবিধার কারণে কঁাধে ব্যথা অনুভব করি। হাতে সামান্য ওজন তুলতে, রাতে ঘুমের মধ্যে পাশ অতিক্রম করতে তীব্র ব্যথা অনুভ‚ত হয়। সকালে ঘুম থেকে উঠে, দঁাত ব্রাশ, চুল অঁাচড়ানো বিশেষ করে ড্রেসআপ করার সময়, শাটর্ পরতে পেছনের পকেটে হাত দিয়ে মানিব্যাগ, ব্যাগ ধরতে, মহিলাদের ক্ষেত্রে পেছনে হাত দিয়ে জামার বোতাম লাগাতে। কখনো কখনো আঘাতের কারণে দীঘির্দন ব্যথা থাকতে পারে। যাদের বয়স ৪০ বছরের বেশি অনেকে অভিযোগ করেন হাত উঁচু করতে পারে না। মুভমেন্ট বাধাগ্রস্ত হয় ( ঋৎড়ুবহ ংযড়ঁষফবৎ অবশ্যই ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা প্রয়োজন) এ ধরনের সমস্যায় আমরা সাধারণত ব্যথানাশক ওষুধ সেবন করে সাময়িক স্বস্তি অনুভব করি এবং দৈনন্দিন কাযর্ক্রমে হাতের পরিপূণর্ ব্যবহার কষ্টদায়ক থেকে যায়। অনেকে ব্যথা থেকে স্বস্তি পেতে দীঘের্ময়াদি ব্যথানাশক ওষুধ ব্যবহার করেন, ফলে পাকস্থলী, কিডনি ও লিভারের ক্ষতি হয়। দীঘের্ময়াদি ব্যথানাশক ওষুধ ব্যবহার না করে একজন ফিজিওথেরাপি চিকিৎসকের পরামশর্ জেনে নিতে পারেন ঘরে বসে কী করে ব্যথার প্রমশন করা যায়। অনেক ক্ষেত্রে আইস বা বরফ হিট বা তাপ ব্যবহার পদ্ধতি জেনে নিতে পারেন। সাধারণত তাৎক্ষণিক মাংসপেশি ও লিগামেন্ট ব্যথায় আইস বা বরফ ও দীঘের্ময়াদি ব্যথায় হিটথেরাপি ব্যবহার করবেন। ভালো ফিজিওথেরাপি সেন্টারে গিয়ে ইলেকট্র্রোথেরাপি নিতে পারেন। মুভমেন্টের সমস্যায় নিয়মিত এক্সারসাইজ করতে হবে। য় যাযাদি হেলথ ডেস্ক মুখের দুগের্ন্ধ করণীয় মুখের দুগর্ন্ধ একটি বিশ্রী, অস্বস্তিকর ব্যাপার। এ ক্ষেত্রে কয়েকটি টিপস জানা থাকলে এ থেকে অনেকটাই রক্ষা পাওয়া যায়। ষ প্রতিদিন নিয়মিত দুবার সঠিক নিয়মে সকাল ও রাতের খাবার খাওয়ার পর ব্রাশ করতে হবে দঁাতগুলো। ষ উন্নতমানের টুথপেস্ট ও নরম ব্রেসেলযুক্ত ব্রাশ দিয়ে দঁাত মাজা উচিত। কখনই আঙুল দিয়ে দঁাত পরিষ্কার করাকে আদশর্ মনে করবেন না। কারণ এতে দঁাতের ফঁাকে জমে থাকা খাদ্যকণা থেকেই যায়। ষ প্রতিবার খাওয়ার পর ভালো করে কুলিকুচি করতে হবে, এমনকি চা কফি খাওয়ার পরও। ষ মুখের ভেতর, দঁাত কিংবা মাড়িতে কোনো সমস্যা হলো দ্রæত চিকিৎসা নেয়া প্রয়োজন। ষ তামাক, পান, জদার্ ইত্যাদি দ্রব্য পরিহার করতে হবে। ষ ধূমপানে বিষপান, সেই সঙ্গে মনে রাখতে হবে ধূমপানে অপমান। অথার্ৎ মুখের দুগের্ন্ধর অন্যতম কারণ হলো ধূমপান। আর এই অসহনীয় দুগের্ন্ধর কারণে অনেক সময় প্রকাশ্য বা অপ্রকাশ্যভাবে অপমানিত হতে পারেন তাই এটা পরিহার করতে হবে। ষ নাকে সাইনাসের অসুখ অথার্ৎ সাইনোসাইটিস থাকলে অবহেলা না করে চিকিৎসা নিতে হবে। ষ দঁাত পরিষ্কারের ক্ষেত্রে টুথব্রাশের পাশাপাশি ডেন্টাল ফ্লস ও মাউথ ওয়াশ ব্যবহার করতে পারেন। ষ পাকস্থলী, লিভারে কোনো সমস্যা থাকলে তা থেকে দুগর্ন্ধ হতে পারে। এক্ষেত্রে ডাক্তারের সঙ্গে পরামশর্ করতে হবে। ষ ডেন্টাল ক্যারিজ জিনিজি ভাইটিসসহ মাড়ির রোগেও দুগর্ন্ধ হয়ে থাকে। ডেন্টাল সাজের্নর সঙ্গে পরমাশর্ করে দ্রæত মুখের দুগের্ন্ধর কারণ নিণর্য় ও সমাধান করে নিন। য় যাযাদি হেলথ ডেস্ক