মিষ্টি মিঠাই খাবার টিপস

প্রকাশ | ০৮ ডিসেম্বর ২০১৮, ০০:০০

অনলাইন ডেস্ক
খাওয়ায় কম করে হালকা মিষ্টি : ফল ও ননিকম দুধের ডেজাটর্। তেল ও চিনি কম। রাসগোল্লা, সন্দেশ এসব মিষ্টি হজম করা কষ্ট। খাবারান্তে মিষ্টি দধি বা কাস্টাডর্, একটু পুডিং, ননিকম দুধ ও কম চিনি দিয়ে তৈরি। যাদের অসুখ তাদের জন্য টিপস ডায়াবেটিস যাদের ছুটিতে এমন আহার ঠিক হবে না যাতে রক্তের সুগার বেড়ে যায়। ডায়াবেটিস রোগী পুষ্টিবিদের পরামশর্মতো খাবারই খাবেন আর ওষুধও খাবেন। ইনসুলিন যদি নিতে হয়, তা-ও নেবেন পরামশর্মতো। বেশি পরিমাণ শকর্রা আহার ঠিক নয়Ñ যেমন বেশি ভাত ও ফল যেমন খেজুর। এতে রক্তের সুগার বেড়ে যেতে পারে। খাবেন, তবে পরিমাণমতো। লো-অ্যাট দুধ বা দুধজাত দ্রব্য খাওয়া যাবে। পরিমাণমতো ভাত, রুটি, সালাদ, রান্না করা সবজি, মাংস, গ্রিল করা বা ছ্যঁাকা মোরগের মাংস। খাবার হবে তিন বেলাÑ সকাল, দুপুর, সন্ধ্যা। মাঝে দুতিনটি স্ন্যাকস। অবশ্য ব্যায়াম করতে হবে ও নিয়মিত হঁাটতে হবে। হৃদরোগ যাদের নুন ও চবির্ খাওয়া কমাতে হবে। একবারে বেশি আহার করা যাবে না। দিনে ছোট ছোট ৬ বেলা আহার। কারণÑকোনো বেলার খাবার বেশি হলে হাটের্র ওপর চাপ পড়বে। চবির্বহুল খাবার, চবির্যুক্ত গোশত, কলিজা ও (অগার্নমিট) প্রাণিজ চবির্যুক্ত খাবার পরিহার করা ভালো। চা, কফি, কোমল পানীয় যত কম পান করা যাবে তত ভালো। প্রতিদিন হঁাটুন, ডাক্তারের পরামশর্মতো। উচ্চ রক্তচাপ যাদের নুন ও নোনতা খাবার খেতে হবে একেবারেই কম। নোনতা বাদাম, নিমকি, আচার, চিপস স্মোক করা খাবার না খেলে ভালো।ভাজা খাবার, ফাস্টফুড, চবির্ খাওয়া একেবারে কম। দিনে কয়েকবারে কম কম করে আহার। গোশত খাওয়া খুব কম। প্রতিদিন ব্যায়াম। আরো কিছু পরামশর্ দেহের ওজন স্বাভাবিক রাখুন। নিয়মিত ব্যায়াম করা উচিত। ওষুধের ব্যবস্থাপত্র দেয়া থাকলে নিয়মিত গ্রহণ করা উচিত। ডাক্তার বা ডেন্টিস্টের অ্যাপয়েন্টমেন্ট থাকলে বাদ দেয়া ঠিক হবে না। খাদ্যের নিরাপত্তার নিয়ম মেনে চলা, হাত ধুয়ে খাওয়া, দূষিত খাবার বা পানীয় পরিহার। সীমিত আহার, সংযত আচরণ, আনন্দ উপভোগ করুন উৎসব আনন্দে... য় যাযাদি হেলথ ডেস্ক