সংবাদ সংক্ষপে

প্রকাশ | ০৮ ডিসেম্বর ২০১৮, ০০:০০

অনলাইন ডেস্ক
উজ্জ্বল ত্বকের জন্য খাদ্য তালিকা প্রতিদিনের খাদ্য তালিকা ঠিক করার সময় সাধারণত পুষ্টি ও স্বাস্থ্যকর কিনা এটুকুই বিবেচনা করা হয়। তবে আমরা কী আদৌও ত্বকের কথা ভেবে খাই? উজ্জ্বল এবং পরিচ্ছন্ন ত্বকের জন্য প্রতিদিনকার খাদ্য তালিকায় কী কী খাবার রাখা উচিত সেই বিষয়ে জেনে নেই। পানি: ত্বকের যতেœ পানির বিকল্প নেই। প্রতিদিন নিয়ম করে ৬-৭ গøাস পানিই হজমে সহায়তা করে এবং ত্বকের পরিচ্ছন্নতা নিশ্চিত করে। পেঁপে: পেঁপের মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ এবং এনজাইম, যা ত্বককে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। এটি ত্বকের মৃত কোষ দূর করে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। শরীরে সোডিয়ামের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে ত্বকের আদ্রতা বজায় রাখতে সাহায্য করে থাকে। টমেটো: টমেটো বা টমেটোযুক্ত যে কোনো খাবার ত্বকে ব্রণ, ফুসকুড়ির প্রকোপ কমিয়ে দেয়। টমেটোতে থাকা লাইকোপেন ত্বক পরিচ্ছন্ন রাখতে সহায়তা করে ফলে ব্রণ বা ফুসকুড়ি হয় না। চা : প্রতিদিন এক থেকে দুই কাপ চা আপনার ত্বককে রাখবে সজীব। চায়ে থাকা অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ত্বকের সজীবতা রক্ষায় কাজ করে। তবে মনে রাখবেন আচ্ছামতো দুধ-চিনি দিয়ে তৈরি চা ত্বকের জন্য ক্ষতিকর। মাছ: মাছ খেলে ত্বকে বলিরেখা পড়বেই না বলা চলে। মাছে থাকা ওমেগা ফ্যাটি অ্যাসিড ত্বকে সংকুচিত হওয়া থেকে রক্ষা করে। এ ছাড়া পানিসহ শাকসবজি, ফলমূল সবসময়ই ত্বকের সুস্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। সুতরাং সেগুলো নিয়মিত খাদ্য তালিকায় রেখে অতিরিক্ত তেলযুক্ত খাবার ও ভাজাপোড়া পরিহার করতে হবে। য় যাযাদি হেলথ ডেস্ক মুখের লাইকেন প্ল্যানাসে সতকর্তা মুখের লাইকেন প্ল্যানাস রোগীদের চিকিৎসায় সতকর্ থাকতে হবে। কারণ এ ক্ষেত্রে স্কোয়ামাস সেল ক্যান্সারের ঝুঁকি থেকে যায়। বায়োপসি করার আগে দেখে নেয়া উচিত হেপাটাইটিস সি ভাইরাস আছে কিনা। কারণ কোনো কোনো ক্ষেত্রে হেপাটাইটিস সি ভাইরাসের কারণে ওরাল লাইকেন প্ল্যানাস হয়ে থাকে। এ রোগ হলে ধূমপান এবং অ্যালকোহল সেবন কোনোভাবেই করা ঠিক নয়। তাজা ফল ও শাক-সবজি খেতে হবে। লিভারের কোনো রোগ থাকলে তার যথাযথ চিকিৎসা গ্রহণ করতে হবে। শরীরে অ্যালাজির্ থাকলে তার উৎস নিরূপণ করে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। আপনার মুখে লাইকেন প্ল্যানাস থাকলে এনএসআইডি গোত্রভুক্ত ওষুধ সেবন করবেন না। বিকল্প ব্যথানাশক ওষুধ সেবন করতে হবে যদি প্রয়োজন হয়। মানসিকভাবে অবশ্যই চাপমুক্ত থাকতে হবে। পাশাপাশি অভিজ্ঞ ডাক্তারের পরামশর্ মোতাবেক চিকিৎসা গ্রহণ করতে হবে। য় যাযাদি হেলথ ডেস্ক চোখের যতেœ প্রতিদিন সৌন্দযের্র ক্ষেত্রে চোখের আবেদন চিরন্তন। চোখ মানুষের সবচেয়ে স্পশর্কাতর অঙ্গগুলোর মধ্যে একটি। আর সেই সঙ্গে ভাব প্রকাশের এক অনবদ্য মাধ্যমও। সারাদিন কত কিছুই না করছে এই চোখ। আর তাই নিজের এই প্রিয় চোখ দুটির যতœও নেয়া উচিত নিয়মিতভাবে। প্রতিদিনের ব্যস্ততার ফঁাকে একটুখানি সময় বের করে চোখের যতœ নিতে নিম্ন পদ্ধতিগুলো অনুসরণ করুন : সকালে ঘুম থেকে উঠে চোখে ঠাÐা পানির ঝঁাপটা দিন ১০-১৫ বার। ক্লকওয়াইজ এবং এন্টিক্লকওয়াইজ চোখের মণি ঘুরিয়ে ব্যায়াম করুন ৫ মিনিট। আলু বা শসা থ্যঁাতলিয়ে চোখের ওপর দিয়ে ১০ মিনিট চোখ বুজে বিশ্রাম করুন । এতে ক্লান্তি কাটবে এবং চোখের তলার কালি, বলিরেখা কমে যাবে । ব্যবহার করা টি ব্যাগ ফ্রিজে রেখে ঠাÐা করে চোখের ওপর ১০ মিনিট রাখুন । এটি চোখের পক্ষে আরামদায়ক। প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় ভিটামিন এ এবং ডি যুক্ত খাবার রাখুন। সঠিক পরিমাণে এই ভিটামিনযুক্ত খাবার না খেলে রাতকানা রোগ এবং চোখের অন্যান্য সমস্যাও দেখা দিতে পারে। ভিটামিন ‘এ’-এর প্রধান উৎস প্রাণিজ প্রোটিন যেমন যকৃত, ডিমের কুুসুম, দুধ, মাখন, পনির ও মাছ। য় যাযাদি হেলথ ডেস্ক