সংবাদ সংক্ষপে

প্রকাশ | ১৫ ডিসেম্বর ২০১৮, ০০:০০

অনলাইন ডেস্ক
শিশুকে ডালের পানি খাওয়ান ছোট বাচ্চাদের ডালের পানি খাওয়ান, এতে তাদের শরীর ভালো থাকবে। গরম পানি খাওয়ান, বাচ্চাদের সবসময় পানি গরম করে সেই পানি ঠাÐা করে খাওয়ান, দুধের সর খাওয়াবেন না শিশুকে। দুধ খাওয়ানোর সময় দুধের মধ্যে থেকে সরটা সরিয়ে দিন, সর হজম হতে বেশি সময় নেয়। কালো মেঘের বড়ি : বাচ্চাদের কৃমি দূর করার জন্য কালোমেঘ পাতার বড়ি করে খাওয়ান। ছোট বাচ্চাদের প্রতিদিন এক চামচ পাকা বেল খাওয়ান এতে তাদের হাড় মজবুত হবে। খুশকি কমানোর ভেষজ প্রক্রিয়া সরিষার তেলে লেবুর রস মিশিয়ে তেলটা হালকা গরম করে বাচ্চার মাথায় ম্যাসাজ করুন, এতে খুশকি একেবারেই কমে যাবে। সহজে দঁাত বের করুন : বাচ্চাদের দঁাত বেরোনোর সময় মধু খাওয়ান, এতে দঁাত খুব সহজেই বেরোবে। বাচ্চার খুশকি কমান, দইয়ের সঙ্গে মধু মিশিয়ে শিশুর মাথায় লাগান অল্প কিছুক্ষণ রাখার পর মাথা ধুয়ে দিন, এতে মাথার খুশকি কমে যাবে। য় যাযাদি হেলথ ডেস্ক মাথাব্যথার চিকিৎসা মাথাব্যথার সাময়িক চিকিৎসার জন্য প্যারাসিটামল জাতীয় ওষুধ ব্যবহারে ভালো ফল পাওয়া যায়, কখনো কখনো শক্ত এনালজেসিক্স ব্যবহারের প্রয়োজন হতে পারে, মাইগ্রেন রোগীদের প্রতিষেধক হিসেবে দুশ্চিন্তা কমার ওষুধ (যেমন ইন্ডেভার, ট্রেনকুলা ইজার পিজোটিফেন ইত্যাদি) দীঘর্ মেয়াদে ব্যবহারে ভালো ফল পাওয়া যায়, এ ধরনের ওষুধ হঠাৎ বন্ধ করলে আবার মাথা ব্যথার পুনরাবৃত্তি ঘটে। দীঘের্ময়াদে ওষুধ ব্যবহার করলে মাথা ব্যথার তীব্রতা ও অ্যাটাকের হার আস্তে আস্তে কমে যায় এবং এক সময় ব্যথামুক্ত অবস্থার সৃষ্টি হয়। তবে ওষুধের ব্যবহারের কারণে মাথা ব্যথা দেখা দিলে সে ক্ষেত্রে ওষুধ বন্ধ করে বিকল্প ওষুধের ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে যদি দীঘের্ময়াদে মাথা ব্যথা থাকে এবং তা ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পায় তাহলে মস্তিষ্কের অভ্যন্তরে কোনো টিউমার আছে কিনা সে জন্য পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা উচিত। য় যাযাদি হেলথ ডেস্ক সুষম খাবারে সুস্থ শরীর শাকসবজি তো খেতেই হবে। শরীরের দৈনন্দিন চাহিদা পূরণে সবজি খাওয়ার বিকল্প নেই। আর খাওয়ার বেলায় রঙিন সবজিগুলো বেছে নিন। দৃষ্টিনন্দন এ সবজিগুলো পুষ্টিগুণেও অনন্য। ব্রকলি, গাজর, টমেটো ও কুড়ার মতো রঙিন সবজিগুলো খান নিত্যদিন। তরকারিতে আদা-রসুনের ব্যবহার বাড়িয়ে দিন। আদা, রসুন শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়। মাছ মাংস শরীর গঠনে খুব দরকারি। শাকসবজি আর ফলই কিন্তু শেষ কথা নয়। মাছ খেতে নেই কোনো বাধা। অন্তত নিয়ম করে সপ্তাহে তিন দিন মাছ খেতে হবে। মাংসের বেলায় আছে কিছু বিধিনিষেধ। চবির্যুক্ত মাংস খাওয়ার তালিকা থেকে ছেঁটে পরিমিত মাংস খাওয়ার অভ্যাস গড়–ন। দুধভাত : শিশু-কিশোরের জন্য দুধ উৎকৃষ্ট খাদ্য হলেও বয়সীদের জন্য কিন্তু নয়। তাই বলে কি তাদের দুধ খাওয়া হবে না। চবিির্বহীন দুধ পওয়া যায় এখন বাজারে, তাতেই দুধের তৃষ্ণা মেটাতে পারেন বয়স্ক ব্যক্তিরা। আমাদের সন্তানরা যেন সব সময় থাকে দুধে-ভাতে। তাজা ফল : এই গরমে ফল আর ফলের রসে গলা ভেজান। পেটভরে ফল খেলেও মুটিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে না। হাড় আর দঁাত গঠনে রাখে উল্লেখযোগ্য ভ‚মিকা। হৃদরোগের আশঙ্কা কমে যায় প্রায় শতকরা ৪০ ভাগ। ক্যান্সারের শঙ্কা কমে শতকরা ২২ ভাগ। সদির্-কাশি সংক্রমণের বিরুদ্ধেও লড়ে ফল। মৌসুমি ফল তাই যেটাই পাওয়া যায় প্রতিদিন খান, রোগ পালাবেই। য় যাযাদি হেলথ ডেস্ক