সংবাদ সংক্ষপে

প্রকাশ | ২৯ ডিসেম্বর ২০১৮, ০০:০০

অনলাইন ডেস্ক
শিশুকে জাঙ্ক ফুড থেকে দূরে রাখবেন যেভাবে আজকাল অনেক শিশুই জাঙ্ক ফুড বা ফাস্ট ফুডে আসক্ত। ফলে মেদ বাড়ার পাশাপাশি নানা রোগব্যাধি কাবু করে ফেলে ছোট বয়সেই। অল্প হঁাটলেই হঁাপিয়ে যাওয়া, অতিরিক্ত ওজনসহ অনেক সমস্যার মূল কারণ অতিরিক্ত জাঙ্ক ফুড খাওয়া। জেনে নিন শিশুকে জাঙ্ক ফুড থেকে দূরে রাখতে কী কী উপায় মেনে চলবেন। সপ্তাহে একদিন রাখুন জাঙ্ক ফুড খাওয়ার জন্য। সেদিন ইচ্ছেমতো খেতে দিন শিশুকে। অন্যান্য দিন রাস্তার খাবার বা ফাস্ট ফুড খেতে চাইলে জানিয়ে দিন বিশেষ সে দিনের কথা। দেখবেন সপ্তাহের ওই একটা দিনের অপেক্ষায় থেকে অন্যান্য দিনে বাইরের খাবার প্রবণতা অনেকটাই কমে যাবে। বাড়িতে খুব বেশি জাঙ্ক ফুড রাখবেন না। হাতের নাগালে এ ধরনের খাবার না থাকলে স্বাভাবিকভাবেই খাওয়ার ইচ্ছেটাও ধীরে ধীরে কমতে থাকবে। আপনি নিজে শিশুর সামনে সবসময় চিপস, কোল্ড ড্রিংক কিংবা ফাস্ট ফুড খান না তো? যদি খেয়ে থাকেন তবে আজই বন্ধ করুন সেটা। কারণ আপনাকে দেখেই আপনার সন্তান শেখে। চেষ্টা করুন স্বাস্থ্যকর খাবার খেতে। এতে শিশুও আপনাকেই অনুসরণ করবে। স্বাস্থ্যকর খাবার খেতে উৎসাহী করার জন্য ছোটখাট পুরস্কারের ব্যবস্থা রাখতে পারেন। য় যাযাদি হেলথ ডেস্ক সবুজে সুস্থ চোখ দৃষ্টিশক্তি সংক্রান্ত সমস্যায় আজকাল কমবেশি অনেকেই ভোগেন। বিশেষ করে সারাদিন কম্পিউটার কিংবা স্মাটের্ফানের দিকে তাকিয়ে থাকতে থাকতে চোখের দফারফা হয়ে যায়। সারাদিন অফিস করেও খানিকটা সচেতন হতে পারলে সুস্থ থাকবে আপনার চোখ দুটো। কম্পিউটারে কাজ করার সময় খেয়াল রাখুন চারদিক থেকে অতিরিক্ত আলো যেন আপনার কম্পিউটারে এসে না পড়ে। প্রয়োজনে কম্পিটারের ব্রাইটনেস অ্যাডজাস্ট করে নিন। ঘন ঘন চোখের পাতা ফেলুন। সাধারণত প্রতি ৩-৪ সেকেন্ড পরপর চোখের পাতা ফেলা চোখের ছোটোখাটো সমস্যার সমাধান করে। একটানা কাজ থেকে চোখকে বিশ্রামও দেয়। কাজের ফঁাকে চোখকে বিশ্রাম দিন, ২-৩ মিনিটের জন্য চোখ বন্ধ করে বসে থাকতে পারেন। অথবা এদিক ওদিক হেঁটে আসুন। দিনে বেশ কয়েকবার এভাবে করুন। এতে চোখের রক্ত সরবরাহ বাড়বে এবং চোখের পেশি সক্রিয় থাকবে। মাঝে মাঝে চোখে পানির ঝাপটা দিন। এতে চোখ আদ্রর্ হয় ও রক্তসঞ্চালন বাড়ে। অফিসের ডেস্কে ইনডোর প্ল্যান্ট রাখতে পারেন। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, প্রতিদিন কিছুক্ষণ সবুজের দিকে তাকিয়ে থাকলে চোখ সুস্থ থাকে। কাজের ফঁাকে ক্লান্ত লাগলে কিছুক্ষণ তাকিয়ে থাকুন সবুজের দিকে। চোখ ভালো রাখতে গাজরের পাশাপাশি প্রচুর পরিমাণে সবুজ শাক-সবজি, বাদাম, কমলা খান। টাটকা শাক-সবজিতে থাকে প্রচুর পরিমাণ অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট, ভিটামিন ‘এ’ এবং ভিটামিন সি। যা চোখের কনির্য়া ভালো রাখতে সাহায্য করে। চোখের সুস্থতায় পযার্প্ত ঘুম প্রয়োজন। সারাদিনের কাজের পর অন্তত আট ঘণ্টা ঘুম জরুরি। য় যাযাদি হেলথ ডেস্ক আপেলের খোসা ফেলে দিচ্ছেন না তো? আপেল খাওয়ার সময় খোসা ফেলে দিলে ফলটির অধের্ক পুষ্টিই বের হয়ে যায়। পুষ্টিগুণেসমৃদ্ধ আপেল থেকে সম্পূণর্ পুষ্টি পেতে চাইলে তাই খোসাসহই চিবিয়ে খেতে হবে। জেনে নিন আপেলের খোসায় কী কী গুণ থাকে। আপেলের খোসায় থাকা ফাইবার হজমে সাহায্য করে এবং পেট ও লিভার পরিষ্কার রাখে। আপেলের খোসায় রয়েছে পলিফেনল নামক একটি উপাদান যা রক্তচাপ কমাতে ও রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। ফলে হাটর্ সুস্থ থাকে। কোয়ারসেটিন নামক উপাদান শিরা-উপশিরায় প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে ও ফুসফুস সুস্থ রাখে। আর এই উপাদানটি প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায় আপেলের খোসা থেকে। আপেলে খোসায় যেমন ভিটামিন এ, সি এবং কে থাকে, তেমনই থাকে প্রচুর পরিমাণে সোডিয়াম, ফসফরাস এবং ক্যালসিয়ামের মতো মিনারেল। য় যাযাদি হেলথ ডেস্ক