সংবাদ সংক্ষপে

প্রকাশ | ২৬ জানুয়ারি ২০১৯, ০০:০০

অনলাইন ডেস্ক
শরীর সতেজ রাখতে সুইমিং প্রতিদিন কিছু না কিছু ব্যায়াম বা শরীর চচার্ করা স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। ব্যায়ামের মধ্যে হঁাটা, জগিং করা, ট্রেডমিল, দৌড়ানো, সাইক্লিং, সুইমিং ইত্যাদি রয়েছে। বিজ্ঞানীরা এক গবেষণায় দেখেছেন যারা নিয়মিত সুইমিং করেন তাদের হাটির্বট ভালো থাকে মাংসপেশির সংকোচন প্রসারণ স্বাভাবিক থাকে এবং শরীরে রক্ত চলাচল অন্যান্য ব্যায়ামের তুলনায় দ্রæততর হয় এবং রক্ত সঞ্চালন সুষমভাবে বিস্তৃত হয়। এ ছাড়া সুইমিং করলে শরীর থেকে পানি বের হয় না। ফলে খনিজ লবণের ওপর কোনো প্রভাব পড়ে না। সুইডিস বিজ্ঞানীরা জগিং, ট্রেডমিল এবং সুইমিং তিন ধরনের ব্যায়ামের তুলনামূলক জরিপ করে দেখছেন যারা নিয়মিত সুইমিং করেন তারা অন্যদের থেকে শারীরিকভাবে অধিক সামথর্্যবান থাকেন এবং মানসিক চাপ তাদের অনেক কম থাকে। গবেষণায় আরো বলা হয়েছে। এ ছাড়া সুইমিং পেরিফেরাল বøাড সাকুের্লশন বাড়ায়। ফলে সুইমিং করার পর শারীরিক যোগ্যতা অনেক বেড়ে যায়। তবে প্রতিদিন কমপক্ষে ৩০ মিনিট ব্যায়াম করার কথা বলা হলেও প্রতিদিন কমপক্ষে কত মিনিট সুইমিং করতে হবে তা সুনিদির্ষ্টভাবে বলা হয়নি। তবে সুইমিংয়ের ক্ষেত্রে প্রতিদিন সকালে অথবা সন্ধ্যায় অন্তত ২০ মিনিট থেকে ১ ঘণ্টা পযর্ন্ত সুইমিং করতে পারেন। য় যাযাদি হেলথ ডেস্ক ধনেপাতার নানা ঔষধি গুণ বাংলাদেশের বেশির ভাগ শহরে লোক ধনেপাতা তরকারি রান্না ও সালাদে ব্যবহার করে থাকে। অনেকেই জানে ধনেপাতা তরকারি ও সালাদে সুগন্ধ আনয়নে ব্যবহৃত হয়। গ্রামে ও শহরে আবার কিছু কিছু লোক ধনেপাতা পছন্দ করে না। তারা ধনেপাতার গন্ধকে অপছন্দ করে খায় না। যা হোক ধনেপাতার গুণাগুণ সম্পকের্ লোকে খুব কমই জানে। ধনেপাতার নানা ঔষধি গুণ রয়েছে। ধনেপাতার সঙ্গে লবণ, কঁাচামরিচ ও লেবুর রস দিয়ে চাটনি করে খাওয়া যায়। গুণাগুণ ষ ধনেপাতা শরীর ঠাÐা রাখে এবং হজমে সাহায্য করে। ষ ধনেপাতার বাটা রস খেলে অশের্রাগে রক্ত পড়া বন্ধ হয়। ষ ধনেপাতা রুচিবধর্ক ও পিত্ত ঠাÐা রাখে। ষ ধনেপাতা ক্ষুধা বৃদ্ধি করে এবং বায়ুনাশক। ষ ধনেপাতা চিবিয়ে রস বের করে তা দিয়ে দঁাত মাজলে দঁাত থেকে রক্ত পড়া বন্ধ হয়। মাড়ি শক্ত হয়। ষ দেহের চুলকানি-পঁাচড়ায় ধনের পাতার রস নাগালে তাড়াতাড়ি ভালো হয়। সতকর্তা ধনেপাতা উপকারী হলেও এর অপকারিতাও রয়েছে। প্রতিদিন ধনেপাতা খেলে পুরুষের রতিশক্তি কমে যায়। দৃষ্টিশক্তি হ্রাস পায়। কখনো মাথা ঘোরে। অনেকের হাত-পা ঠাÐা হয়ে যায়। তাই প্রতিদিন ধনেপাতা না খাওয়া ভালো। তাছাড়া পরিমিত ধনেপাতা খাওয়া উচিত। য় যাযাদি হেলথ ডেস্ক শুঁটকির পুষ্টিগুণ শুঁটকির সঙ্গে অপরিচিত কারও কারও নাক হয়তো কুচকে আসে। কিন্তু শুঁটকিভক্ত মানুষের এ গন্ধ ভালোই লাগে। সমুদ্র সৈকতে বেড়ানো শেষে শুঁটকিপল্লী ঘুরে পছন্দের শুঁটকি দিয়ে ব্যাগ ভতির্ করে তারা। খাওয়া চলে বছরজুড়ে। এমন শুঁটকি শুধু সমুদ্রের মাছেরই নয়, বাজারে সাদু পানির মাছেরও শুঁটকি চলে দেদার। সমুদ্রঘেঁষা শুঁটকিপল্লীগুলোর সঙ্গে পাল্লা দিয়ে দেশের অন্যান্য অঞ্চলেও এখন শুঁটকি তৈরি হচ্ছে। বাড়ছে জনপ্রিয়তা। পুষ্টিগুণের হিসাবে এই শুঁটকি খুবই উচ্চ দরের। শুঁটকিতে আছে প্রোটিন। এতে প্রায় সব ধরনের অ্যামাইনো এসিডই বিদ্যমান। মোট ১০০ গ্রাম শুঁটকির শতকরা ১৪ থেকে ২২ ভাগই প্রোটিন। প্রতি ১০০ গ্রাম মাছে শতকরা দুই ভাগের নিচে চবির্ থাকলে তাকে চবির্মুক্ত মাছ বলা হয়। এক গবেষণায় দেখা যায়, এ দেশের অধিকাংশ শুঁটকি কম চবির্যুক্ত। তাই উচ্চ রক্তচাপ বা হৃদরোগে যারা ভুগছেন তাদের জন্য শুঁটকি হতে পারে উৎকৃষ্ট খাবার। তাজা মাছের তুলনায় শুঁটকিতে খনিজ লবণের পরিমাণ অনেক বেশি থাকে। খনিজ উপাদানগুলোর মধ্যে ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, ফেরাস, আয়রন উল্লেখযোগ্য। সামুদ্রিক মাছের শুঁটকিতে আছে ভিটামিন ‘এ’ ও ‘ডি’। তাই শুঁটকি স্বাদে গন্ধে যেমনই হোক পুষ্টিগুণের বিচারে শুঁটকিকে অবহেলা করার অবকাশ নেই। য় যাযাদি হেলথ ডেস্ক