সংবাদ সংক্ষপে

প্রকাশ | ১৫ মে ২০১৯, ০০:০০

অনলাইন ডেস্ক
পেটের মেদ কমায় রসুন 'জার্নাল অব নিউট্রেশন'-এর বরাত দিয়ে টাইমস অব ইন্ডিয়া জানাচ্ছে, রসুনের সঙ্গে মেদ ঝরানোর সুসম্পর্ক রয়েছে। এতে থাকা ভিটামিন বি৬, ভিটামিন সি, ফাইবার, ম্যাংগানিজ এবং ক্যালসিয়াম ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করবে আপনাকে। 'জার্নাল অব নিউট্রেশন' এ প্রকাশিত এক গবেষণাধর্মী রিপোর্ট বলছে, রসুনে থাকা এক ধরনের কেমিক্যালজাতীয় উপাদান পেটের মেদ কমাতে সক্ষম। রসুন কীভাবে খাবেন? সকালে খালি পেটে পানির সঙ্গে কাঁচা রসুন খেতে পারেন। এ ছাড়া কুসুম কুসুম গরম পানিতে লেবুর রস ও রসুন কুচি মিশিয়ে পান করতে পারেন। নিয়মিত রসুন খেতে পারলে পেটের মেদ কমবে বলে দাবি করছে 'জার্নাল অব নিউট্রেশন।' রসুন খেলে আরও যেসব উপকার পাবেন: রসুন অনেকক্ষণ পর্যন্ত এনার্জি ধরে রাখতে সাহায্য করে। এ ছাড়া অতিরিক্ত খাওয়ার ইচ্ছা লোপ পায় রসুন খেলে। শরীরের অতিরিক্ত ক্যালোরি ঝরায় রসুন। এতে থাকা ভিটামিন সি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব হেলথে প্রকাশিত এক গবেষণা মতে, রসুন রক্তের কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। তথ্য: টাইমস অব ইন্ডিয়া। য় সুস্বাস্থ্য ডেস্ক আঁচিলের কারণ ও ব্যবস্থাপত্র আঁচিল ভাইরাসজনিত রোগ। যে কোনো বয়সের ছেলেমেয়ে অথবা পুরুষ বা মহিলার এ রোগ হতে পারে। মাথা থেকে পা পর্যন্ত শরীরের যে কোনো স্থান আক্রান্ত হতে পারে। সংক্রমিত লোকের সংস্পর্শে কিংবা তার ব্যবহৃত দ্রব্যাদি ব্যবহার করলে, সেলুন থেকে কাঁচি ও ক্ষুরের সাহায্যেও ছড়াতে পারে। আঁচিল সাধারণত ছোট দানা থেকে বেশ বড় আকার ধারণ করতে পারে। এর বহির্ভাগ অমসৃণ কাঁটা কাঁটা হয়ে থাকে। বড়দের চেয়ে শিশুদের অধিক আঁচিল দেখা যায়। নখ কামড়ানোর অভ্যাস থেকে জিহ্‌বা বা মুখ গহ্‌বরের ভেতরও আঁচিল হতে পারে। হাত ও পায়ের পাতার আঁচিল সাধারণত ব্যথাযুক্ত হয়ে থাকে। যাদের শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা কম, তাদের সারা শরীরে প্রচুর আঁচিল হতে পারে। যাদের যৌনাঙ্গে আঁচিল আছে, তাদের সঙ্গে যৌনমিলনেও এ রোগ গুপ্তাঙ্গে ছড়াতে পারে। বিশেষ ধরনের মিলনের ফলে এটা পায়ুপথের চারধারেও হতে পারে। গর্ভাবস্থায় গুপ্তাঙ্গের এ রোগ হরমোনের প্রভাবে বড় আকার ধারণ করে, যা অনেক সময় নরমাল ডেলিভারিতে বাধার সৃষ্টি করে। চিকিৎসা অনেক পদ্ধতির সাহায্যে আঁচিলের চিকিৎসা করা যায়। মূল উদ্দেশ্য হলো- ভাইরাস আক্রান্ত টিসু্য ধ্বংস করা। যার ফলে আঁচিল ভাইরাস নির্মূল হতে পারে। নন-সার্জিক্যাল * পডোফইলাম : যা বিশেষভাবে ছোট ও নরম আঁচিলে লাগালে এটি ভালো হয়। নির্দিষ্ট নিয়মে এটা লাগাতে হয়। এটি ছাড়া * ফরমালিন * ক্যানথারিডিন * ৫ ফ্লোরেইরাসিল * রেটিনয়িক এসিড ইত্যাদি ব্যবহার করলে বিশেষ ক্ষেত্রে ভালো কাজ হবে। ইনজেকশন আঁচিলের মধ্যে * ইন্টারফেরন অথবা * ব্লিওমাইসিন ইনজেকশন দিলেও ভালো ফল পাওয়া যেতে পারে। সার্জিক্যাল প্রচলিত * ক্রায়োথেরাপি* লেজার চিকিৎসার মাধ্যমে ভালো ফল পাওয়া যায়। য় সুস্বাস্থ্য ডেস্ক ওজন কমাবে যে খাবার দেহের ওজন বৃদ্ধি পাওয়া সবার জন্যই মাথাব্যথার কারণ। একটু মুটিয়ে গেলেই আমাদের দুশ্চিন্তার শেষ নেই। কিভাবে কী করলে আমাদের ওজন কমবে সেই চিন্তায় আমাদের ঘুম নষ্ট হয়ে যায়। জিম করা থেকে শুরু করে ক্রাশ ডায়েটও আমরা করি। কিন্তু আপনি কি জানেন, কিছু স্বাস্থ্যকর খাবার আছে যা প্রতিদিন নিয়ম করে খেলে এবং নিয়মিত ৩০ মিনিট ব্যায়াম করলেই আপনি থাকবেন সবসময় ফিট। আজকে চলুন জেনে নিই সেই খাবারগুলো সম্পর্কে- ১. ওটস : ওটসের স্বাদ খুব ভালো না হলেও এটি আপনার ওজন কমাতে বেশ সহায়ক। ২. ডিম : ডিম হলো প্রচুর প্রোটিনের উৎস এবং এতে ক্যালরিও থাকে অনেক কম পরিমাণে। ৩. আপেল : আপেলে আছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও বিভিন্ন প্রয়োজনীয় পুষ্টি। ৪. কাঁচা মরিচ : কাঁচা মরিচে আছে ক্যাপসেসিন, যা আমাদের দেহ গঠনের কোষ বৃদ্ধিতে সাহায্য করে এবং খুব দ্রম্নত শরীর থেকে ক্যালরি দূর করে। ৫. রসুন : রসুনে আছে অ্যালিসিন উপাদান, যা আমাদের দেহের ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধ করে, দেহের চর্বি কমাতে সাহায্য করে ও অপ্রয়োজনীয় কোলেস্টেরল প্রতিরোধ করে। ৬. মধু : ওজন কমাতে মধুর উপকারিতা সবচেয়ে বেশি। ৭. গ্রিন টি : ওজন কমানোর জন্য গ্রিন টি বা সবুজ চা-ও খুব ভালো। ৮. গমপাতা : গমপাতার রস আমাদের দেহের মেটাবলিজম নিয়ন্ত্রণে রাখতে ও ওজন কমাতে সাহায্য করে। ৯. টমেটো : টমেটো খুব দ্রম্নত আমাদের দেহের চর্বি কমাতে সাহায্য করে। ১০. ডার্ক চকোলেট : ডার্ক চকোলেটে আছে ফ্ল্যাভানয়েড ও অ্যান্টিইনফ্লেমাটরি উপাদান, যা রক্তের কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। য় সুস্বাস্থ্য ডেস্ক