সংবাদ সংক্ষপে

প্রকাশ | ১৯ জুন ২০১৯, ০০:০০

অনলাইন ডেস্ক
দধি মুখের দুর্গন্ধ দূর করে দধির উপকারিতা অনেক। সম্প্রতি জানা গেছে এ সংক্রান্ত নতুন এক তথ্য, দধি মুখের দুর্গন্ধ দূর করে। গবেষকরা বলছেন, দধি খেলে হাইড্রোজেন সালফাইডের মাত্রা কমে। আর এই হাইড্রোজেন সালফাইড হলো মুখের দুর্গন্ধের অন্যতম কারণ। সুতরাং হাইড্রোজেন সালফাইডের মাত্রা কমলে দুর্গন্ধও দূর হয়। দধিতে যে বিভিন্ন পদের ব্যাকটেরিয়া থাকে তারাই এই উপকারটি করে থাকে। গবেষকরা আরো বলছেন, দধি খেলে শুধু মুখের দুর্গন্ধই নয়, দাঁত ও মাড়ির বেশ কিছু রোগ থেকেও রক্ষা পাওয়া যায়। য় যাযাদি হেলথ ডেস্ক শিশুর ইনফেকশন প্রতিরোধে সূর্যমুখী তেল নবজাতক শিশুরা বিশেষ করে যারা অপরিপক্ব হয়ে জন্মায় অর্থাৎ 'প্রিম্যাচুর বেবি' তারা ইনফেকশনে ভোগে বেশি। মূলত শরীরের ইনফেকশন প্রতিরোধ করে ত্বক। ইনফেকশন প্রতিরোধে ত্বক একটি ভালো প্রতিবন্ধক। কিন্তু প্রিম্যাচুর শিশুদের ত্বকও থাকে প্রিম্যাচুর। অর্থাৎ পরিণত ত্বকের প্রতিরোধ ক্ষমতাটি তারা অর্জন করতে পারে না। ফলে ওইসব শিশু নানা রকম ইনফেকশনে আক্রান্ত হয়। তাদের অনেকেই সেপ্টিসেমিয়া হয়ে মারাও যায়। ইদানীং পশ্চিমা দেশগুলোতে ডাক্তাররা শিশুদের সূর্যমুখীর তেল দিয়ে শরীর ম্যাসেজ করানোর জন্য পরামর্শ দিচ্ছেন। এশিয়ার বিভিন্ন দেশে বিশেষ করে বাংলাদেশে শিশুদের শরীরে সরিষার তেল মাখানোর একটা রীতি চালু আছে। কিন্তু এই সরিষার তেল শিশুদের কোনো উপকারে আসে না, বরং ক্ষতিকর। জন হপকিনস বিশ্ববিদ্যালয়ের পন্ডিতরা সরিষার তেলকে আখ্যা দিয়েছেন 'টক্সিক বা বিষাক্ত বলে। তারা বলছেন, শিশুদের জন্য সূর্যমুখীর তেল হলো সবচেয়ে ভালো। এই তেল শিশুদের মাথা ও মুখ ছাড়া পুরো শরীরে দিনে দু'তিনবার মাখালে নবজাতকের ইনফেকশনে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কমে যায়। য় যাযাদি হেলথ ডেস্ক ওজন বাড়াবে যেসব খাবার উচ্চতা ও বয়স অনুযায়ী অতিরিক্ত ওজন যেমন শরীরের জন্য ক্ষতিকর, তেমনি প্রয়োজনের তুলনায় কম ওজন যাদের তারাও রয়েছেন স্বাস্থ্যঝুঁকিতে। প্রতিদিন আপনি যা খান, তার চেয়েও বেশি ক্যালোরি হজম করতে পারলে ধীরে ধীরে ওজন বাড়বে। স্বাস্থ্যকর উপায়ে ওজন বাড়ানোর জন্য প্রতিদিনের খাবারের মেনু্যতে রাখতে পারেন নির্দিষ্ট কিছু খাবার। জেনে নিন কোন খাবারগুলো প্রতিদিন খেলে ওজন বাড়বে। বড় মাছ : প্রতিদিন স্যামন মাছের দুই টুকরো খেতে পারলে শরীরে প্রচুর প্রোটিন পাবেন। এ ক্ষেত্রে অলিভ অয়েল ও বাটার দিয়ে স্যামন মাছ রান্না করলে আরও ভালো ফল পাওয়া যাবে। তবে যেহেতু এই বিদেশি মাছ আমাদের দেশে বিরল, তাই আপনি খাদ্যতালিকায় ইলিশ, পাঙ্গাশ বা রুই রাখতে পারেন। আলু : ওজন বাড়াতে চাইলে নিয়মিত আলু খেতে পারেন। প্রচুর প্রোটিন থাকে আলুতে। আলু থেকে আঁশ ও ভিটামিন পাওয়া যায়। প্রতিদিন খাবারের তালিকায় কয়েক টুকরো আলু রাখতে পারেন। ওজন বাড়বে দ্রম্নত। পিনাট বাটার : ওজন বাড়াতে চাইলে পিনাট বাটার রাখতে পারেন খাবারের মেনু্যতে। প্রতিদিন এক চামচ করে বিভিন্ন ড্রিংকসের সঙ্গে মিশিয়ে খেতে পারেন এই বাটার। চাইলে টোস্ট বা ব্রেডে লাগিয়েও খাওয়া যায় পিনাট বাটার। ১০০ গ্রাম বাদাম থেকে ৫০০-৬০০ ক্যালোরি পাওয়া যায়। এ ছাড়া বাদামে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিড, প্রোটিন, ভিটামিন ই ও আঁশ থাকে। ডিম : ডিমে প্রচুর প্রোটিন, ভিটামিন ডি ও শরীরের জন্য উপকারী কোলেস্টেরল থাকে। একটি ডিমে ৭৫ ক্যালোরি ও ৬ গ্রাম প্রোটিন থাকে। তাই প্রতিদিন ডিম খান। পনির : ১০০ গ্রাম পনিরে ৪০০ ক্যালোরি থাকে। এতে প্রোটিন, ভিটামিন মিনারেল, ফ্যাট ও ক্যালসিয়াম থাকে। তাই খাবারের তালিকায় পনির রাখতে পারেন। ব্রেকফাস্টে এক স্স্নাইস পনির খান, এতে ধীরে ধীরে ওজন বাড়বে। কলা : কলায় প্রচুর পটাশিয়াম, কার্বোহাইড্রেট ও গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টি উপাদান থাকে যা শক্তি জোগায় ও শরীর সুস্থ রাখে। একটি মাঝারি আকারের কলায় থাকে ১২০ ক্যালোরি। মিল্কশেক, স্মুদিতে কলা যোগ করতে পারেন চাইলে। য় যাযাদি হেলথ ডেস্ক