সংবাদ সংক্ষপে

প্রকাশ | ০২ অক্টোবর ২০১৯, ০০:০০

অনলাইন ডেস্ক
রক্তদান প্রাপ্তবয়স অর্থাৎ ১৮ বছর বয়সের পর সুস্থ-স্বাভাবিক সবাই স্বেচ্ছায় রক্ত দিতে পারেন এবং পুরোপুরি সুস্থ সবার রক্ত দেয়াই উচিত। আপনার দেয়া রক্তে হয়তো একজন অসুস্থ মানুষের জীবন বাঁচতে পারে। কিন্তু আপনি যদি নিজেই সম্পূর্ণ সুস্থ না হন তবে রক্ত দেয়ার প্রয়োজন নেই। রক্ত দেয়ার আগে করণীয় ১. আপনি যদি কোনো কারণে অসুস্থবোধ করেন তবে সেদিনের মতো রক্ত দেয়া থেকে বিরত থাকুন। ২. রক্ত দেয়ার আগে পুষ্টিকর খাবার খেয়ে নিন, তবে তৈলাক্ত কিছু খাবেন না। ৩. রক্তদানের আগে প্রচুর পরিমাণে পানি ও পানি-জাতীয় খাবার খাবেন। ৪. যেদিন রক্ত দেবেন তার আগের রাতে অনেকটা সময় ভালো করে ঘুমিয়ে নেবেন। রক্তদানের পরে করণীয় ১. অনেকটা সময় শুয়ে থাকবেন। হুট করে উঠে বসবেন না বা উঠে দাঁড়াবেন না। ২. প্রচুর পরিমাণে পানি ও পানি-জাতীয় খাবার গ্রহণ করুন। এ ব্যাপারে অবহেলা করবেন না মোটেও। ৩. আয়রন, ফোলাইট, রিবোফ্লাবিন, ভিটামিন বি৬-সমৃদ্ধ খাবার যেমন লাল মাংস, মাছ, ডিম, কিশমিশ, কলা ইত্যাদি ধরনের খাবার খাবেন। ৪. কয়েক ঘণ্টার জন্য শারীরিক পরিশ্রমের কাজ করা থেকে বিরত থাকুন এবং বেশ কিছু দিন সাধারণ সময়ের তুলনায় একটু কম পরিশ্রম করে বিশ্রাম নিন। ৫. রক্তদানের তিন মাস পর নতুন করে রক্ত দিতে পারবেন। এর আগে পুনরায় রক্ত দেবেন না। য় সুস্বাস্থ্য ডেস্ক উজ্জ্বল ত্বক ব্রণের সমস্যায় নারী-পুরুষ সবাই পড়ে থাকেন এবং আরো যে সমস্যাটি হয় তা হচ্ছে ব্রণের ক্ষত বা দাগ ত্বকে রয়ে যায়। এসব দাগ একেবারে দূর করতে কোনো নামিদামি ব্রান্ডের ত্বকের প্রোডাক্টই কার্যকর হয় না। কিন্তু রাতে খুব সামান্য যত্নে সহজেই মুক্ত থাকতে পারেন এই যন্ত্রণাদায়ক ব্রণ ও এর ক্ষত এবং দাগ থেকে। সেই সঙ্গে পেতে পারেন সুস্থ উজ্জ্বল ত্বক। জানতে চান কীভাবে? চলুন তবে দেখে নেয়া যাক- ক. প্রথমে মুখ পরিষ্কার করে ধুয়ে নিন। এরপর ফেস স্টিমারের সাহায্যে কিংবা একটি সসপ্যানে গরম পানি নিয়ে মুখের ত্বকে ১০ মিনিট গরম ভাপ নিন। খ. এরপর একটি টমেটো মাঝে দুই ভাগ করে নিয়ে কাটা অংশ চিনিতে লাগিয়ে নিন। এবার চিনি লাগানো অংশ পুরো মুখে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে আলতো করে ঘষে নিন। এটি স্ক্রাবারের মতো কাজ করবে। এরপর মুখ ধুয়ে ফেলুন। গ. এরপর একটি বাটিতে ৩ টেবিল চামচ টক দই নিন এবং এতে মেশান চার ভাগের এক ভাগ চা-চামচ হলুদের গুঁড়া। ঘ. ভালো করে ত্বকে লাগিয়ে নিন ফেস মাস্কটি। শুকিয়ে যাওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। এরপর ত্বক ভালো করে ধুয়ে নিন। য় সুস্বাস্থ্য ডেস্ক হাত-পায়ে জ্বালাপোড়া অনুভব করলে ইদানীং অনেক রোগী আমাদের কাছে আসেন তাদের হাত ও পায়ের তালুতে জ্বালাপোড়া অনুভূত হয়, বিশেষ করে রাতে বিছানায় গেলে সমস্যাটা বেশি দেখা যায়, এমনকি শীতের রাতে হাত ও পা কম্বল বা লেপের ভেতরে রাখতে পারেন না, বাইরে রাখতে হয়। এর মধ্যে বেশির ভাগই মহিলা। অনেক কারণে আমাদের শরীরে বিশেষ করে হাত ও পায়ের তালুতে জ্বালাপোড়া অনুভূত হতে পারে। যেমন- ১. স্নায়ুর কারণে : আক্রান্ত অংশের স্নায়ুর ওপর চাপ লেগে থাকলে। ২. হরমোনের কারণে : বিভিন্ন ধরনের হরমোন আমাদের শরীরের নিয়ন্ত্রণ করে বিশেষ করে মহিলাদের মেনোপোজ-পরবর্তী সময়ে শরীরে হরমোনের তারতম্য ঘটে তখন এ ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। ৩. ডায়াবেটিসের কারণে : যারা দীর্ঘদিন ধরে ডায়াবেটিসে ভুগছেন বা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকে না তাদের পেরিফেরাল নিউরোপ্যাথি বা ডায়াবেটিক নিউরোপ্যাথি দেখা যায়। য় সুস্বাস্থ্য ডেস্ক