সংবাদ সংক্ষপে

প্রকাশ | ০৪ ডিসেম্বর ২০১৯, ০০:০০

অনলাইন ডেস্ক
রোদ দূর করবে ক্যান্সার শেষ পৌষের হাড় কাঁপানো শীতের সকালে কুয়াশার চাদর ফুঁড়ে উঁকি দেয় সোনা রোদ। শীতার্থ শরীর ওম খোঁজে রোদের কাছে। সকালের সেই মিষ্টি রোদের উত্তাপ উষ্ণতার পরশ দেয় শরীরে, মনে। তবে সকালের এই সোনা রোদের উষ্ণতা বিলানোর ক্ষমতাই কেবল আছে তেমনটা নয়- রোদে আছে শরীরের ক্যান্সার কোষ ধ্বংস করার ক্ষমতাও। সম্প্রতি ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সান দিয়েগো স্কুল অব মেডিসিনের গবেষকরা তেমনটাই দাবি করেছেন। তাদের দাবি, সকালের রোদের আছে ক্যান্সার প্রতিরোধের ক্ষমতা। সম্প্রতি করা এক গবেষণার বরাত দিয়ে তারা জানান, ভিটামিন ডি-এর অভাব লিউকোমিয়ার অন্যতম কারণ। বিষুবরেখা থেকে দূরত্ব যত বাড়ে সরাসরি সূর্যরশ্মির প্রভাব তত কমে যায়। আলট্রাভায়োলেট বি (ইউভিবি) রশ্মির অভাবে রক্তে ভিটামিন ডি মেটাবলিজমের মাত্রা কমে। ফলে লিউকোমিয়ার ঝুঁকি বাড়ে। গবেষণা কর্মটির অন্যতম গবেষক, স্কুল অব মেডিসিনের অধ্যাপক সেড্রিক গারল্যান্ড জানান, বিশ্বের মোট ১৭২টি দেশে ক্যান্সারের প্রকোপ বাড়ার ওপর করা সমীক্ষা বলছে, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, চিলি, আয়ারল্যান্ড, কানাডা ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বস্নাড ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার প্রবণতা সবচেয়ে বেশি। অন্যদিকে বলিভিয়া, সামোয়া, মাদাগাসকর ও নাইজেরিয়ায় বস্নাড ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার প্রবণতা সবচেয়ে কম দেখা যায়। গারল্যান্ড জানান, গবেষণায় দেখা গেছে উচ্চতর জায়গার বাসিন্দাদের ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি প্রায় দ্বিগুণ। তার ভাষায়, এটাও হয়ে থাকে রোদের আপাতন কোণ ও উপস্থিত রশ্মিগুলোর কারণে। য় সুস্বাস্থ্য ডেস্ক কোয়েলের ডিমে চমকপ্রদ স্বাস্থ্য উপকারিতা কোয়েল পাখির ডিম গুণে, মানে এবং পুষ্টিতে সর্বশ্রেষ্ঠ। চলিস্নশ বছর পার হলেই ডাক্তাররা মুরগির ডিম খেতে নিয়ন্ত্রণ করতে বলেন। কারণ নিয়মিত মুরগির ডিম খেলে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে যায়। অথচ কোয়েলের ডিম নিঃসংকোচে যে কোনো বয়সের মানুষ অর্থাৎ বাচ্চা থেকে বৃদ্ধরা খেতে পারেন। এতে ক্ষতির কোনো কারণ নেই বরং নিয়মিত কোয়েলের ডিম খেলে দেহের প্রয়োজনীয় পুষ্টি চাহিদা পূরণ হয় এবং অনেক কঠিন রোগ থেকে আরোগ্য লাভও হতে পারে। দেখতে সাদা ও বাদামি ছোপওয়ালা কোয়েলের ডিম মুরগির ডিমের চেয়ে আকৃতিতে বেশ ছোট। বিশেষজ্ঞদের মতে, যাদের ডিম খেলে অ্যালার্জির সমস্যা হয় তারা কোয়েল পাখির ডিম খেতে পারেন। আসুন জেনে নিই কোয়েল পাখির ডিম যেসব রোগ প্রতিরোধ করে- ১. কোয়েল পাখির ডিমে উচ্চ পরিমাণ পটাশিয়াম থাকায় হৃদরোগ, উচ্চ রক্তচাপ, আর্থাইটিস, স্ট্রোক, ক্যান্সার এবং হজমজনিত সমস্যা প্রতিরোধ করে। ২. বিশেষজ্ঞদের মতে, যাদের ডিম খেলে অ্যালার্জির সমস্যা হয় তারা কোয়েল পাখির ডিম খেতে পারেন। ৩. কোয়েলের ডিমে থাকা ভিটামিন বি বিপাকক্রিয়া বাড়ায়। সেই সঙ্গে হরমোন ও এনজাইমের কার্যকারিতা ঠিক রাখে। এ ছাড়া ভিটামিন এ এবং সি'য়ের সংক্রমণ রোগ সারাতে কাজ করে। ৪. শরীরের রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে কোয়েলের ডিম খেতে পারেন। ৫. মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বাড়ায়, শরীর থেকে টক্সিন দূর করে ও রক্ত বিশুদ্ধ করে। ৬. কোয়েলের ডিমে প্রচুর পরিমাণে আয়রণ থাকে। যা রক্তে হিমোগেস্নাবিনের মাত্রা বাড়ায়। এ ছাড়া এই ডিমে থাকা ভিটামিন এ দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। ৭. মাইগ্রেন, হাইপারটেনশন, বিষণ্নতা ও প্যানিক অ্যাটাকের জটিলতা কমায় কোয়েল পাখির ডিম। য় সুস্বাস্থ্য ডেস্ক চুল পড়া বন্ধের ম্যাজিক টনিক সুন্দর চুলের জন্য মানুষ কিনা করে! আর চুল পড়া তো সব বয়সি মানুষের কাছেই এক আতঙ্কের নাম। আপনি জানেন কি চুল পড়া বন্ধের সহজ সমাধান আপনার বাসার পাশের গাছের পাতায়ই রয়েছে? পাতাটি আমাদের সবারই অতিপরিচিত পেয়ারাপাতা। যেভাবে ব্যবহার করবেন: ৫-৬টি পেয়ারাপাতা ও একটি পাত্রে ৩-৪ কাপ পরিষ্কার পানি দিয়ে অন্তত ২০ মিনিট সেদ্ধ করে নিন। এরপর এই গরম পানির সঙ্গে দুই কাপ ঠান্ডা পানি মিশিয়ে নিন। এরপর এই গরম পানি মাথার ত্বকে ভালো করে মাখিয়ে দিয়ে ১ ঘণ্টা রেখে দিন। এক ঘণ্টা পরে মাথা ভালো করে ধুয়ে ফেলুন। ভালো ফল পাওয়ার জন্য রাতে ঘুমানোর আগে এই পদ্ধতিতে চুলের যত্ন নিন। সপ্তাহে অন্তত তিনদিন এই পদ্ধতি কাজে লাগিয়ে চুলের যত্ন নিতে পারলে অতিরিক্ত চুল ঝরার সমস্যা অনেকটাই কমে যাবে। এ ছাড়া গজাবে নতুন চুল। য় সুস্বাস্থ্য ডেস্ক