বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১১ বৈশাখ ১৪৩১

সংবাদ সংক্ষেপ

নতুনধারা
  ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২১, ০০:০০

এনআইডি দিয়ে জানা যাবে খতিয়ান

ম আইন ও বিচার ডেস্ক

বিদ্যমান ভূমি ব্যবস্থাপনায় সারাদেশে জমির মালিকের সংখ্যা জানার সুযোগ নেই। কার নামে কোন কোন স্থানে কী পরিমাণ জমি আছে- এই তথ্য সংরক্ষণ করার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এজন্য সারাদেশের ভূমি মালিকদের ডেটা ব্যাংক তৈরি করতে যাচ্ছে ভূমি মন্ত্রণালয়। এই কাজটি শেষ হলে পরবর্তী সময়ে যারা জমির নতুন মালিক হবেন, তাদের নামও ডিজিটাল পদ্ধতিতে ডেটা ব্যাংকে যুক্ত হবে। ভূমি নিয়ে বিরোধ, দ্বন্দ্ব, সংঘাত দূর করতেও ভূমিকা রাখবে।

কর্মকর্তারা বলছেন, ডেটা ব্যাংক হলে ভূমির মালিকানা নিয়ে বিরোধ দূর হবে। ভূমির ৯০ শতাংশ মামলা-মোকদ্দমা দূর হবে। ছোট্ট এক টুকরা জমির মালিকের নামও ডেটা ব্যাংকে থাকবে। জবর-দখল, জাল দলিল করে অন্যের জমি আত্মসাৎ করার সুযোগ থাকবে না।

জানা গেছে, ভূমি মন্ত্রণালয় আগামী কাল ৮ সেপ্টেম্বর পাঁচটি প্রকল্প উদ্বোধন করতে যাচ্ছে। এদিন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রাজধানীর তেজগাঁওয়ে নির্মিত ভূমি ভবন কমপেস্নক্স, ৯৯৫টি পাকা ইউনিয়ন ভূমি অফিস, ১২৯টি পাকা উপজেলা ভূমি অফিস, অনলাইনে ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ ও সরকারি ভূমি ডেটা ব্যাংক উদ্বোধন করবেন।

এই ডেটা ব্যাংকে খাস, পরিত্যক্ত, অর্পিত সম্পত্তি, জলমহাল, লবণ মহাল, চিংড়ি মহালসহ সরকারি মালিকানাধীন সব জমির তথ্য থাকবে। এই ডেটা ব্যাংকটি তৈরির কাজ চলছে। এটি হলে সরকারি জমি, সম্পত্তি জালজালিয়াতির মাধ্যমে বেহাত, বেদখলের সুযোগ থাকবে না। এই ডেটা ব্যাংকের কাজ শেষ করে বেসরকারি মালিকানাধীন জমির ডেটাবেজ তৈরি শুরু করা হবে। এটি ভূমি মন্ত্রণালয়ের ব্যাপকভিত্তিক একটি ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা।

জার্মানিতে পরিবারের সদস্যদের হাতে যৌন নির্যাতনের শিকার হচ্ছে শিশুরা

ম আইন ও বিচার ডেস্ক

জার্মানিতে পরিবারের সদস্যদের দ্বারা শিশুদের যৌন নির্যাতনের শিকার হওয়া নিয়ে সম্প্রতি একটি গবেষণা প্রকাশিত হয়েছে। এতে বলা হয়, পরিবারের মধ্যে ঘটা এমন অপরাধ কারও 'ব্যক্তিগত বিষয়' হতে পারে না।

শিশুদের উপর যৌন নির্যাতন বিষয়ে গঠিত জার্মানির একটি স্বাধীন কমিশন গবেষণাটি করেছে। কমিশন পাঁচ বছর ধরে শিশু বয়সে যৌন নির্যাতনের শিকার হওয়া ৮৭০ জনের গোপন শুনানি ও লিখিত বিবৃতি বিশ্লেষণ করে গবেষণা প্রতিবেদনটি তৈরি করেছে।

একনজরে গবেষণায় পাওয়া তথ্য :

\হ৮৭০ জনের মধ্যে প্রায় ৯০ শতাংশ ভুক্তভোগী মেয়ে শিশু।

\হতাদের অনেকে একাধিক ব্যক্তি দ্বারা নির্যাতনের শিকার হয়েছে।

\হপ্রায় অর্ধেক ভুক্তভোগীর বয়স যখন ছয়ের কম ছিল তখন তারা নির্যাতনের শিকার হয়েছে।

সবচেয়ে কমবয়সি ভুক্তভোগী হলো 'ইনফ্যান্ট'।

নির্যাতনকারীদের ৮৭ শতাংশ নিজের বাবা, সৎ বাবা কিংবা পালক বাবা।

বাকিদের মধ্যে আছেন চাচা, দাদা/নানা, ভাই, সৎ মা ও অন্য আত্মীয়।

নির্যাতনের ধরনের মধ্যে আছে মৌখিক হুমকি, ধর্ষণ ইত্যাদি।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

উপরে