সিনিয়র অ্যাডভোকেট হলেন ৩৩ আইনজীবী

প্রকাশ | ০৪ জানুয়ারি ২০২২, ০০:০০

ম আইন ও বিচার ডেস্ক
বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের সিনিয়র অ্যাডভোকেট হয়েছেন ৩৩ জন। আপিল বিভাগের এনরোলমেন্ট কমিটির সভায় গৃহীত সিদ্ধান্তের ভিত্তিতে এসব আইনজীবীকে আপিল বিভাগের সিনিয়র অ্যাডভোকেট হিসেবে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। ৩০ ডিসেম্বর আপিল বিভাগের রেজিস্ট্রার মো. বদরুল আলম ভূঞা স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। সিনিয়র হিসেবে তালিকাভুক্ত আইনজীবীদের মধ্যে রেলমন্ত্রী অ্যাডভোকেট নুরুল ইসলাম সুজন, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপস, ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন রয়েছেন। এছাড়াও তালিকায় রয়েছেন- অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি এ এফ এম আবদুর রহমান, দুদকের আইনজীবী অ্যাডভোকেট মো. খুরশীদ আলম খান, অ্যাডভোকেট মনজিল মোরসেদ, ব্যারিস্টার সারা হোসেন, অ্যাডভোকেট মো. আবদুস সালাম (মামুন), তাবারক হোসাইন, ব্যারিস্টার মো. বদরুদ্দোজা বাদল, অ্যাডভোকেট সামরেন্দ্র নাথ গোস্বামী, অ্যাডভোকেট নিহাদ কবির, অ্যাডভোকেট মো. জাহেদুল বারি, অ্যাডভোকেট সারওয়ার আহমেদ, কে এম তানজিব উল আলম, অ্যাডভোকেট আহসানুল করিম, অ্যাডভোকেট শেখ আওশাফুর রহমান বুলু, অ্যাডভোকেট ড. আবুল কাশেম মোহাম্মদ আলী, অ্যাডভোকেট এস এম শাহজাহান। সিনিয়র তালিকাভুক্তদের মধ্যে আরও রয়েছেন অ্যাডভোকেট শামসুদ্দিন বাবুল, অ্যাডভোকেট এস এম শফিকুল ইসলাম, অ্যাডভোকেট মাসুদ রেজা সোবহান, ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন, অ্যাডভোকেট খায়ের ইজাজ মাসউদ, অ্যাডভোকেট মুরাদ রেজা, অ্যাডভোকেট মো. জাফরুলস্নাহ চৌধুরী, অ্যাডভোকেট নাহিদ মাহতাব, অ্যাডভোকেট সৈয়দ হায়দার আলী, অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল শেখ (এসকে) মো. মোর্শেদ, অ্যাডভোকেট মো. সালাউদ্দিন (দোলন), অ্যাডভোকেট মো. মোতাহার হোসেন (সাজু), অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল ব্যারিস্টার মোহাম্মদ মেহেদী হাসান চৌধুরী, ব্যারিস্টার এম বি এম আলতাফ হোসেন, অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ সৈয়দ আহমেদ (রেজা)। বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, গত ২৬ ডিসেম্বর প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের সভাপতিত্বে আপিল বিভাগের এনরোলমেন্ট কমিটির সভা অনুষ্ঠিত হয়। কমিটির অন্যান্য সদস্যরা হলেন- আপিল বিভাগের বিচারপতি মোহাম্মদ ইমান আলী, বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী, বিচারপতি নুরুজ্জামান এবং বিচারপতি ওবায়দুল হাসান। সভায় প্রত্যেক সদস্যের স্বতন্ত্র মতামতের ভিত্তিতে এসব আইনজীবীকে আপিল বিভাগের সিনিয়র অ্যাডভোকেট হিসেবে তালিকাভুক্তির সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। এছাড়াও সভায় প্রত্যেক সদস্যের স্বতন্ত্র মতামতের ভিত্তিতে আপিল বিভাগের সিনিয়র অ্যাডভোকেট হিসেবে ৮০ জনের তালিকাভুক্তির আবেদন স্থগিত রাখা রয়েছে।