সংবাদ সংক্ষেপ

প্রকাশ | ১০ জুলাই ২০১৮, ০০:০০

অনলাইন ডেস্ক
পাত্রপাত্রীর রক্ত পরীক্ষা বাধ্যতামূলক চেয়ে রিট আইন ও বিচার ডেস্ক বিয়ের কাবিন রেজিস্ট্রির আগে পাত্র-পাত্রীর রক্তে থ্যালাসেমিয়া ও মাদকের অস্তিত্ব আছে কিনা তা পরীক্ষা করে মেডিকেল সাটিির্ফকেট বাধ্যতামূলক চেয়ে হাইকোটের্ একটি রিট করা হয়েছে। ৫ জুলাই হাইকোটর্ বিভাগের সংশ্লিষ্ট শাখায় সুপ্রিম কোটের্র আইনজীবী সৈয়দা শাহিন আরা লাইলীর পক্ষে অ্যাডভোকেট একলাছ উদ্দিন ভ‚ঁইয়া এই রিট দায়ের করেন। রিটে মন্ত্রিপরিষদ সচিব, আইন সচিব, স্বাস্থ্য সচিব, পুলিশ মহাপরিদশর্ক, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ও মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে বিবাদী করা হয়েছে। রিট আবেদনে বলা হয়, থ্যালাসেমিয়া আক্রান্ত ব্যক্তির সঙ্গে একই রোগে আক্রান্ত কোনো রোগীর বিয়ে হলে অনাগত সন্তান বিকলাঙ্গ হওয়ার সম্ভাবনা আছে বলে বিশেষজ্ঞরা মতামত দিয়েছেন। এ ছাড়া দেশে প্রায় ৭০ লাখ মানুষ মাদকাসক্ত। এর মধ্যে শতকরা ৬৫ ভাগই তরুণ। বিভিন্ন পরিসংখ্যান অনুযায়ী বতর্মানে বিবাহ-বিচ্ছেদের অন্যতম কারণ মাদকাসক্তি। বিভিন্ন সিটি করপোরেশনের সালিশী পরিষদের তথ্য অনুযায়ী নারীদের অভিযোগের কারণ হচ্ছে স্বামীর শারীরিক অক্ষমতা। বিভিন্ন ধরনের মাদক যেমন- ইয়াবা, হেরোইন, অ্যালকোহল ইত্যাদি সেবনে পুরুষরা পুরুষত্বহীন হয়ে যাচ্ছে। রিটে বলা হয়েছে, নিকাহনামার ৩ ও ৪ নম্বর দফায় বর-কনের জন্মসনদের পাশাপাশি ১৭ নম্বর দফায় ডাক্তারি সাটিির্ফকেট (ডোপ টেস্ট সাটিির্ফকেট) বাধ্যতামূলক হলে বর-কনের ভবিষ্যৎ সংসার ও অনাগত সন্তানের জীবন রক্ষা পাবে। এজলাসে মোবাইল নিতে পারবেন সাংবাদিকরা! আইন ও বিচার ডেস্ক ভারতে সাংবাদিকরা আদালত কক্ষে মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে পারবেন বলে গত ২ জুলাই এক ঐতিহাসিক রায় দিয়েছে দেশটির সুপ্রিম কোটর্। ডেকান ক্রনিকল জানায়, ভেতরে নিতে পারলেও ফোন অবশ্যই ‘সাইলেন্ট মোডে’ রাখতে হবে। স্বীকৃত ও অস্বীকৃত উভয় ধরনের সাংবাদিকরাই আদালতে ফোন সঙ্গে নিতে পারবেন। এ ব্যাপারে এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ‘ডেপুটি রেজিস্ট্রারের (জনসংযোগ) দেয়া ছয় মাসের অনুমোদন আছেÑ এমন সাংবাদিকের আদালত কক্ষে মোবাইল নিয়ে যাওয়ার অনুমতি দিয়েছেন ভারতের প্রধান বিচারপতি। তবে তা সাইলেন্ট মোডে রাখতে হবে।’