বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের হাইকোর্ট পারমিশন মৌখিক পরীক্ষার চূড়ান্ত ফলাফল গত ১৩ আগস্ট প্রকাশ করা হয়। মৌখিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের তথ্যগত ভুল সংশোধনে ১৫ দিনের মধ্যে বার কাউন্সিল অফিসে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে। সংস্থার ভারপ্রাপ্ত সচিব মো. আফজাল উর রহমান সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানান।

বিজ্ঞপ্তির তথ্যানুযায়ী, পরীক্ষার ফরম পূরণ, প্রবেশপত্র প্রাপ্তি প্রভৃতি কর্মকান্ড অনলাইনে সম্পাদিত হয়েছিল। ফলে কতিপয় প্রার্থীর নাম ও পিতার নামের বানান, এনরোলমেন্ট তারিখ ইত্যাদি কয়েকটি মৌলিক ইসু্যতে ত্রম্নটিপূর্ণ ডাটা এন্ট্রি হয়েছিল বলে কিছু সংখ্যক প্রার্থী বার কাউন্সিল অফিসে অবহিত করেছেন।

ফরম পূরণের সময় প্রার্থী নিজেদের যেসব তথ্য অনলাইনে এন্ট্রি করেছেন, প্রার্থীদের অ্যাপিস্নক্যান্ট কপিসহ পরবর্তী সব ডাটাবেইজে ঠিক সেই তথ্যসমূহই অবিকল মুদ্রিত হয়েছে। ফলে গত ১৩ আগস্ট প্রকাশিত হাইকোর্ট পারমিশন পরীক্ষায় চূড়ান্তভাবে ঘোষিত ফলাফলে উত্তীর্ণ কতিপয় প্রার্থীর ডাটাবেইজে উলিস্নখিত তথ্যসমূহে কিছু ত্রম্নটি-বিচু্যতি থেকে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।

এমতাবস্থায় বর্ণিত ফলাফলে উত্তীর্ণ রোল নম্বরধারী প্রার্থীদের মধ্যে যদি কারো নিজের নাম, পিতার নাম, এনরোলমেন্ট তারিখ ও বার সমিতির নাম সংক্রান্ত কোনরূপ ভুলভ্রান্তি থাকে তাহলে আজ থেকে ১৫ দিনের মধ্যে প্রয়োজনীয় সংশোধনীর সপক্ষে কাগজপত্র নিয়ে বার কাউন্সিলের এনরোলমেন্ট শাখায় যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।

নমিনির অনুপস্থিতে মৃত ব্যক্তির ব্যাংকে গচ্ছিত টাকা কে পাবে?

এক্ষেত্রে শুধু নিজের নাম, পিতার নাম, এনরোলমেন্ট তারিখ ও বার সমিতির নাম সংক্রান্ত কোনোরূপ ত্রম্নটি/করণিক ভুল/অনলাইন ফরম পূরণের এন্ট্রিতে ভুল/মুদ্রণ ত্রম্নটি থাকলে সংশ্লিষ্ট প্রার্থীকে হাইকোর্ট পারমিশন পরীক্ষার প্রবেশপত্রের কপিসহ বার কাউন্সিল অফিসে আগামী ৮ সেপ্টেম্বরের মধ্যে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে। এই সময়ের পর আর কোনো সংশোধনী আবেদন গ্রহণ করা হবে না।