সংবাদ সংক্ষপে

প্রকাশ | ০৮ জানুয়ারি ২০১৯, ০০:০০

অনলাইন ডেস্ক
উপাজর্নকারী সন্তানকে বৃদ্ধ মা-বাবার জন্য ব্যাংকে অথর্ রাখতে হবে আইন ও বিচার ডেস্ক বৃদ্ধকালে মা-বাবার দেখাশোনার অথৈর্নতিক নিশ্চয়তার জন্য নেপাল সরকার এক নতুন আইন করতে যাচ্ছে। এই আইন অনুযায়ী, উপাজর্নকারী সন্তানকে ষাটোধ্বর্ মা-বাবার জন্য তার আয়ের ৫ থেকে ১০ শতাংশ ব্যাংকে জমা দিতে হবে। মন্ত্রিপরিষদের বৈঠকে সিনিয়র সিটিজেন অ্যাক্ট, ২০০৬ সংশোধন করে একটি নতুন বিল উপস্থাপনের সিদ্ধান্ত হয়েছে। এই বিলের মূল লক্ষ্য হলো বয়স্ক লোকজনের আথির্ক নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। নতুন বিধান অনুযায়ী, বৃদ্ধ বাবা-মায়ের নামে ব্যাংকে সন্তানদের তাদের আয়ের ৫ থেকে ১০ শতাংশ জমা রাখতে হবে। অনেক সময় সন্তানরা অনেক ধনী হওয়া সত্তে¡ও বাবা-মাকে অবহেলা করেন। এ ধরনের আচরণকে নিরুৎসাহিত করতে বৃদ্ধ বাবা-মাকে আথির্ক নিশ্চয়তা দিতে এ উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে। বতর্মানে সিনিয়র সিটিজেন অ্যাক্ট-২০০৬ অনুযায়ী ৬০ বছরের বেশি বয়সী মানুষকে সিনিয়র সিটিজেন বলা হয়। উত্তাল কেরালা ৮০১ মামলায় গ্রেপ্তার ১৩৬৯ আইন ও বিচার ডেস্ক ভারতের কেরালা রাজ্যের শবরীমালা মন্দিরে নারীদের প্রবেশ নিয়ে বিক্ষোভ অব্যাহত রয়েছে। ইতোমধ্যে ভারতের কেরালা রাজ্যের শবরীমালা মন্দিরে তৃতীয় নারী প্রবেশ করেছেন। পুলিশ বলছে, শ্রীলংকার ওই নাগরিক মন্দিরে ঢুকেছেন। তবে শশীকলা নামের ওই নারীর দাবি, তিনি মন্দিরে ঢুকলেও পুলিশের বাধার কারণে আরাধ্য দেবতার দশর্ন পাননি। শবরীমালা মন্দিরে এত দিন ১০ থেকে ৫০ বছর বয়সী ঋতুমতী কোনো নারী প্রবেশ করতে পারতেন না। তবে সবোর্চ্চ আদালত সম্প্রতি তা খারিজ করে দিয়েছেন। এরপরই সম্প্রতি মধ্যবয়সী ঋতুমতী দুই নারী প্রশাসনের সহায়তায় শবরীমালা মন্দিরে প্রবেশ করে প্রাথর্না সারেন। তার পর থেকেই রাজ্যজুড়ে শুরু হয় বিক্ষোভ ও সহিংসতা। এ পযর্ন্ত পুলিশ ১৩৬৯ জন বিক্ষোভকারীকে গ্রেপ্তার করেছে। মোট মামলা হয়েছে ৮০১টি। ১৯৯১ সালে দেয়া কেরালা হাইকোটের্র নিদের্শ অনুযায়ী ১০ থেকে ৫০ বছরের ঋতুমতী নারী ওই মন্দিরে প্রবেশ করতে পারেন না। সন্দেহজনক নারীদের মন্দির কতৃর্পক্ষের কাছে বয়সের প্রমাণপত্র দাখিল করতে হয়। এই প্রথার বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোটের্ মামলা হয়। গত সেপ্টেম্বর মাসে সবোর্চ্চ আদালত তার রায়ে সেই বৈষম্য দূর করেন। বিতাড়ন আইন কঠোর করতে চান জামার্ন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আইন ও বিচার ডেস্ক অপরাধে জড়িয়ে পড়া আশ্রয়প্রাথীের্দর ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া আরও সহজ ও দ্রæত করতে সবসময় সোচ্চার জামার্ন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হস্টর্ সেহোফার। এক ঘটনার পর আবারও তিনি এই প্রস্তাব করেন। ৪ জানুয়ারি সন্ধ্যায় বাভেরিয়ার আমব্যাগর্ শহরে মদ্যপ চার সন্দেহভাজন আশ্রয়প্রাথীর্ পথচারীর ওপর হামলা চালান। সিরিয়া, আফগানিস্তান ও ইরান থেকে আসা ওই আশ্রয়প্রাথীের্দর বয়স ১৭ থেকে ১৯-এর মধ্যে বলে জানা গেছে। তাদের হামলায় প্রায় ১২ জন আহত হন। অবশ্য বেশিরভাগের আঘাতই তেমন মারাত্মক নয়। ঘটনার প্রতিক্রিয়ায় জামার্ন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সেহোফার বলেন, ‘আশ্রয়প্রাথীের্দর মধ্যে যারা সহিংস অপরাধের সঙ্গে জড়িয়ে পড়ছে, তাদের অবশ্যই জামাির্ন ছেড়ে চলে যেতে হবে। যদি বিদ্যমান আইন পযার্প্ত মনে না হয় তাহলে সেটাতে পরিবতর্ন আনতে হবে। আমব্যাগের্র ঘটনা খুবই দুঃখজনক। এরকম অত্যধিক সহিংসতা আমরা সহ্য করতে পারি না।’ তবে আমব্যাগর্ শহরের মেয়র মিশায়েল সেরনি ফেসবুকে হামলাকারীদের ‘নিবোর্ধ’ উল্লেখ করে বলেছেন, তারা হামলা চালানোর মাধ্যমে শান্তিকামী আশ্রয়প্রাথীের্দর ক্ষতি করলেন।