সংবাদ সংক্ষপে

প্রকাশ | ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২০, ০০:০০

অনলাইন ডেস্ক
পাঁচ বছরে জার্মানিতে অর্ধেক শরণার্থীর চাকরি হয়েছে আইন ও বিচার ডেস্ক ২০১৩ থেকে ২০১৬ সালের মধ্যে জার্মানিতে আসা শরণার্থীদের ৪৯ শতাংশ পাঁচ বছরের মধ্যে চাকরি পেয়েছেন বলে সরকারি জরিপ বলছে। এদের ৬৮ শতাংশ পূর্ণ বা খন্ডকালীন চাকরি করছেন। জার্মানির অভিবাসন ও শরণার্থীবিষয়ক সংস্থা, বাম্ফের অন্তর্ভুক্ত 'ইন্সটিটিউট ফর লেবার মার্কেট অ্যান্ড ভকেশনাল রিসার্চ' বা আইএবি জরিপটি করেছে। আইএবি বলছে, ১৯৯০ দশকের শুরু থেকে ২০১৩ সালের মধ্যে জার্মানিতে যারা শরণার্থী হিসেবে এসেছিলেন তাদের ৪৪ শতাংশ পাঁচ বছরের মধ্যে চাকরি পেতে সমর্থ হয়েছিলেন। সে হিসেবে ২০১৩ সালের পর আসা শরণার্থীরা বেশি চাকরি পেয়েছেন। শরণার্থীদের জন্য ইন্টিগ্রেশন ও ভাষা কোর্সে বিনিয়োগ বাড়ানোয় এটি সম্ভব হয়েছে বলে মনে করছে আইএবি। ২০১৫ সালের পর শরণার্থী ছাড়া আশ্রয়প্রার্থীদের প্রশিক্ষণের জন্যও বিনিয়োগ বাড়ানো হয় বলে জানায় সংস্থাটি। চাকরি পাওয়া শরণার্থীদের মধ্যে ৬৮ শতাংশ পূর্ণ বা খন্ডকালীন চাকরি পেয়েছেন। ১৭ শতাংশ শরণার্থী প্রশিক্ষণ নিচ্ছেন, বেতনও পাচ্ছেন। তিন শতাংশ আছেন ইন্টার্নশিপে। সেখান থেকেও তারা কিছু আয় করছেন, তবে তা অনেকসময় জীবনযাপনের জন্য যথেষ্ট হয় না। আর বাকি ১২ শতাংশ শরণার্থী তথাকথিত 'মিনি-জব' করছেন। এসব চাকরিতে বেতন সর্বোচ্চ সাড়ে চারশ ইউরো (প্রায় ৪২ হাজার টাকা) হয়ে থাকে। জরিপ বলছে, চাকরি পাওয়া শরণার্থীদের মধ্যে মাত্র ২৯ শতাংশ নারী। প্রায় আট হাজার শরণার্থীর ওপর জরিপটি পরিচালিত হয়েছে।