প্রতিশ্রম্নতি

প্রকাশ | ০৭ মে ২০২১, ০০:০০

শারমিন সুলতানা রীনা
পূর্ব পুরুষের পথে ক্রমান্বয়ে এগিয়ে যাচ্ছি অভিমানের আর্তিতে মহাকালের কাছে লিখে যাই আমিও তার হিসেবের একটি অংশ ছিলাম। এই বুকে একদিন জোছনা বেঁধেছিল ঘর নির্জন ঢেউয়ে লেগেছিল দোলা \হমেঘের পস্নাবনে ভেসেছিলাম পরিযায়ী মেঘ হয়ে। \হকেউ আর বলবে না কাল রাতে ঘুমাতে পারিনি \হতোমাকে ভেবে। পুরো রাত নক্ষত্র হয়ে পাহারায় ছিলাম \হখোলা জানালায়। বুকের ভাঙনে জেগেছিল যে মৃত্তিকা \হসেখানে রোপণ করেছি যে বীজ তুমি কি জানো কার নামে ফুটেছে ফুল ধরণীর কোলজুড়ে? \হবেদনার রঙে আঁকা যে ছবি তাও কেবল তারই অবয়ব। স্বপ্ন আর দুঃস্বপ্নের অঙ্গীকারের মুখোমুখি দাঁড়িয়ে বিদায়ের শেষ বেলা তাকেই দেয়া হলো না প্রতিশ্রম্নতি।