শ্যামল ছায়ায় নক্ষত্র এবং একটি বাঁশি

প্রকাশ | ২২ নভেম্বর ২০১৯, ০০:০০

শাহীন রেজা
হুমায়ূন আহমেদ, জন্মদিনে প্রস্থানের আর্তনাদ বাঁশিটা থেমেছে কি ; সেই বাঁশি? পৃথিবীতে তাই বুঝি কান্না এতো, শ্রাবণের-অনলের দহনের জ্বালা বুকে একদিন নীল পাখি দখিন হাওয়ায় তারপর পাখা মেলে নূহাশ সবুজে, কী যে রূপ-অপরূপ নন্দিত নরক থেকে দূর পথে হিমুর খোঁজে। বাঁশিতে কেমন সুর-কী যে দোলা মিসির আলী বুঁদ হয় তীব্র নেশায় ; কানকাটা রমজান মোবারক অথবা বাকের ভাই কিংবা মির্জা কত মুখ মানুষের, কত নীল অনাবিল। সেই বাঁশি : নীল বাঁশি গেয়েছিল একদিন 'যদি মন কাঁদে তবে চলে এসো' তাই কী এসেছে চলে মানুষরা, পাখিসব; বৃক্ষতলায় ভরা বরষায়। ভালোবেসে মানুষরা নদী হয়, পাখি হয় তারপর আকাশে ভাসে যেন মেঘ, অবশেষে ঝরে পড়ে যেমন ফুলেরা : শিশির যেমন। সেই বাঁশি সবশেষে পাখি হলো নদী হলো এবং নক্ষত্র হয়ে চিরকাল শ্যামল ছায়ায়।