নারীর চ্যালেঞ্জিং অংশগ্রহণ

প্রকাশ | ৩০ নভেম্বর ২০১৯, ০০:০০

অনলাইন ডেস্ক
য় নন্দিনী ডেস্ক এক দশক আগেও যেখানে দেশে নারীর কর্মসংস্থানে অংশগ্রহণের হার ছিল খুবই কম, এখন নারী কর্মসংস্থানে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান দ্বিতীয়। চ্যালেঞ্জিং প্রশাসনিক দায়িত্ব পালনেও পারদর্শী নারী। এশিয়ার নোবেলখ্যাতর্ যামন ম্যাগসাসে পুরস্কার পেয়ে বাংলাদেশের নারীর কৃতিত্বকে বিশ্বদরবারে পরিচিত করিয়েছেন 'বেলা'র নির্বাহী পরিচালক সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। এআইজি আবিদা সুলতানা, যিনি ২০১৯ সালের পুলিশ সপ্তাহে প্যারেড কমান্ডারের দায়িত্ব পালন করেছেন। বাংলাদেশের ইতিহাসে এই দ্বিতীয়বারের মতো কোনো নারী কর্মকর্তা এ দায়িত্ব পালন করেন। তার নেতৃত্বে প্যারেডে অংশ নিয়েছেন সহস্রাধিক পুলিশ সদস্য। এর আগে বেশ কয়েক বছর পুলিশ সপ্তাহ প্যারেডে তিনি কন্টিনজেন্ট কমান্ডার হিসেবে ৪ বার এবং সেকেন্ড ইন কমান্ড হিসেবে ৪ বার দায়িত্ব পালন করেন। অন্যদিকে বিশ্বখ্যাত নারী উদ্যোক্তার স্বীকৃতি পেয়েছেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত মার্কিন নাগরিক সুমাইয়া কাজী। এ ছাড়া প্রথমবারের মতো দেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে নারী উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ফারজানা ইসলাম। বুয়েটের প্রথম নারী উপাচার্য হয়েছেন খালেদা একরাম। ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী জাতীয় সংসদেও প্রথম নারী স্পিকার হিসেবে সফলভাবে তার দায়িত্ব পালন করেছেন। নাজমুন আরা সুলতানা দেশের প্রথম নারী বিচারপতি হওয়ার সৌভাগ্য অর্জন করেন। এমনকি দীর্ঘ সময় পরে হলেও দেশের প্রথম নারী ডেপুটি গভর্নর হিসেবে নাজনীন সুলতানা নারীসমাজের কৃতিত্বকে আরও একধাপ বিস্তৃত করছেন।