সং ক্ষে পে

প্রকাশ | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৯, ০০:০০

অনলাইন ডেস্ক
চুল থাকুক যত্নে য় রঙ বেরঙ ডেস্ক আধুনিকতায় যতই থাক রাসায়নিকের ব্যবহার, প্রকৃতির ছোঁয়া লাগা সৌন্দর্য সর্বত্রই কুড়িয়ে নেয় প্রশংসা। চুলের ক্ষেত্রেও ব্যতিক্রম নয়। রাসায়নিক ব্যবহার করা চুল একসময় প্রাণহীন হয়ে পড়তে পারে। তবে প্রাকৃতিক উপায়ে চুলের যত্ন নেয়া হলে সে ভয় অনেকটাই থাকে না। চুলের যত্নে যা-ই করা হোক না কেন, তা করতে হবে মাথার ত্বকের মাধ্যমে। তাতে ভেতর থেকে মজবুত ও সুন্দর হবে চুল। প্রাকৃতিক উপায়ে চুলের যত্নে প্রথমেই তেল মালিশ। কেশচর্চায় ভেষজ তেলই ছিল প্রধান। অনেক আগে থেকে তেল তৈরি করার সময় অনেক ধরনের ভেষজ উপকরণ জ্বাল দেয়া হতো। তেলে ভিটামিন ডিযুক্ত করা হতো রোদে রেখে। সাধারণত নারকেল তেলে ভিটামিন ও প্রয়োজনীয় খনিজ উপাদানের পাশাপাশি অত্যাবশ্যকীয় ফ্যাটি এসিড থাকে। তেল মালিশ করলে চুল কালো, ঘন ও লম্বা হয়। চুলের গোড়া হয় মজবুত। নারকেল তেল তো উপকারীই। তবে এর সঙ্গে আরও কিছু উপকারী উপকরণ সংযোজন করে নিতে পারেন- নারকেল তেলের সঙ্গে সমপরিমাণ নিমপাতা, অ্যালোভেরা ও মেথি চুলায় অল্প আঁচে জ্বাল দিয়ে নিন। তেল ছেঁকে তুলে রাখুন বয়ামে। এই তেল ১-২ মাস পর্যন্ত ব্যবহার করা যায়। নারকেল তেলের সঙ্গে সমপরিমাণ গোটা কালিজিরা ও মেথি মিশিয়ে নিয়ে বয়ামে তুলে রাখতে পারেন। এটিও ১-২ মাস ব্যবহারের উপযোগী থাকে। চুলের জন্য কাঠবাদামও একটি উপকারী উপাদান। এতে থাকা ভিটামিনই চুল পড়া কমিয়ে নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে। চুল শুষ্ক প্রকৃতির হলে লেবুর রস ও নারকেল তেল মিশিয়ে নিয়েও ব্যবহার করতে পারেন। লেবুর রস নিতে হবে তেলের অর্ধেক পরিমাণ। তবে এই মিশ্রণ খুব বেশিক্ষণ লাগিয়ে রাখা যাবে না। ২০ মিনিট পরই ধুয়ে ফেলতে হবে। সপ্তাহে তিনদিন মাথায় তেল লাগিয়ে গরম তোয়ালে দিয়ে মাথা পেঁচিয়ে রাখুন ২০ মিনিট। এতে ভেষজ উপাদানগুলো মাথার ত্বকে পুষ্টি জোগাবে। কাঠবাদামের যত গুণাগুণ য় রঙ বেরঙ ডেস্ক ত্বকের যত্নে এবং শরীরে পুষ্টিতে কাঠবাদাম অনেক উপকারী। কাঠবাদাম খেলেই যে শুধু উপকার মিলবে এমন নয়, ত্বকের যত্নেও এটি এক অসাধারণ উপাদান। কাঠবাদামে আছে অ্যামাইনো এসিড ও ফলিক এসিড। তা ছাড়া এতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বককে ডি-অক্সিডাইজ (অক্সিজেন কমে যাওয়া) হওয়া থেকে রক্ষা করে। রূপচর্চায় কাঠবাদামের ব্যবহার ত্বকে ভাঁজ পড়া কমিয়ে দেয়, কালো দাগ দূর করে, রোদে পোড়াভাব দূর করে। অন্তঃসত্ত্বা মায়েদের জন্য খুবই ভালো খাবার কাঠবাদাম। কাঠবাদামের ময়েশ্চারাইজার ত্বকের বস্ন্যাকহেডস ও ব্রণ দূর করে। বিশেষ করে যাদের ত্বক তৈলাক্ত, ময়েশ্চারাইজার ব্যবহারে তাদের ত্বক আরও তৈলাক্ত হয়ে পড়ে, বাদাম তেল তাদের জন্য উপকারী। চোখের নিচের কালো দাগ দূর করে কাঠবাদাম তেল। রাতে ঘুমানোর সময় চোখের পাতায় ও নিচে দিয়ে ঘুমালে দাগ চলে যায়। চোখের নিচের চামড়ার বলিরেখা, চোখ ফোলা ভাবও কমায়। কাঠবাদাম খেতেও পারেন নানাভাবে। সাধারণত বাদাম খালি পেটেই খাওয়া ভালো। সকালে বা বিকালে বাদামের গুণাগুণ বেশি পাওয়া যায়। ভিজিয়ে খেতে পারেন বা না ভিজিয়েও। দিনে চার থেকে ছয়টি বাদামের বেশি খাওয়া যাবে না। মাংসের সঙ্গে বাদামবাটা দিলে যেমন খাবারের স্বাদ বাড়ে, তেমনি বাদামবাটা দিয়ে রান্না করলে তেলও লাগে না। বাদামের তেল শরীরের জন্য বেশ উপকারী। এতে কোনো ধরনের কোলেস্টেরল থাকে না, তাই হৃদ?রোগীদের জন্য বাদামের তেল উপকারী। বারান্দায় কাপড় য় রঙ বেরঙ ডেস্ক শহরের ফ্ল্যাটবাড়িগুলোর বারান্দা ছোট হওয়ায় কাপড় শুকানো মুশকিলই বটে। সব বাড়িতে ছাদে কাপড় মেলার সুবিধা পাওয়াও যায় না। ভরসা তখন এক চিলতে বারান্দাই। আবার প্রতিটি বাসায় রোদও খেলা করে না। এরপরও এ সময়ে কাপড় তো শুকাতে হবে। কী কী অনুষঙ্গ কাজে লাগাতে পারেন, তারই খোঁজ এখানে। ঝুলবারান্দায় অনায়াসে গ্রিলের এ মাথা থেকে ও মাথা পর্যন্ত টানিয়ে নিতে পারেন রশি বা দড়ি। বাজারে বিভিন্ন ধরনের ও রঙের রশি কিনতে পাওয়া যায়। সেখান থেকে বেছে নিতে পারেন প্রয়োজনীয় রশি। নাইলনের রশি বেশ টেকসই। আবার লোহা ও অ্যালুমিনিয়ামের তার অনেকে ভারী কাপড় মেলার কাজে ব্যবহার করেন। বাতাস ও পানির সংস্পর্শে এতে দ্রম্নত মরিচা পড়ে যায়। তাই কাপড় মেলার আগে ভালোভাবে পরিষ্কার করে নিতে হবে, নইলে দাগ পড়ে যাবে শখের কাপড়ে। কিন্তু যদি তারে কাপড় মেলতেই হয়, তবে সরু পস্নাস্টিকের পাইপের ভেতর তার ঢুকিয়ে সেটি টানিয়ে নিলে মরিচার ভয় আর থাকবে না। রশিতে কাপড় মেলেছেন, দমকা হাওয়ায় কাপড় উড়ে গিয়ে পড়ল বাসার পাশে গাছের মাথায়। এমন অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা এড়াতে চাইলে কাপড় মেলে দিয়েই লাগিয়ে নিতে হবে কাপড় আটকানোর ক্লিপ। পস্নাস্টিক ও স্টিলের তৈরি অনেক নকশার বাহারি ক্লিপের খোঁজ মিলবে বাজারে।