গরমে যেমন শাড়ি

প্রকাশ | ১৫ মার্চ ২০২০, ০০:০০

রঙ বেরঙ ডেস্ক
আমাদের দেশে প্রায় সারাবছরই গরম থাকে। তবে এ সময় ভ্যাপসা গরমটা যেন একটু বেশিই অস্থির করে তোলে সবাইকে। তাই এখন ঘরে-বাইরে ব্যবহারে চাই আরামদায়ক পোশাক। একই সঙ্গে অনেক ধরনের। সামাজিক অনুষ্ঠানে সামাজিকতা রক্ষা করতে চাইলেও পরতে হবে এমন পোশাক, যা নিজেকে আরাম দেবে; অন্যরা দেখেও স্বস্তি পাবে। গরমে একটু জাঁকজমকপূর্ণ উৎসবে যাওয়ার জন্য শিপন, জর্জেট, সুতি, ঢাকাই জামদানি, মসলিন, টাঙ্গাইলের জামদানি, টাঙ্গাইল বালুচুরি, কোটা এসব শাড়ি পরা যায়। শিপন ও জর্জেট শাড়ি হালকা হয় বলে এ সময় এ শাড়িগুলো পরতে আরাম। আবার এগুলোতে চুমকি, পুঁতি, রিবন, পঁ্যাচ, অ্যামব্রয়ডারি কাজ করা হলেও শাড়িগুলো খুব বেশি ভারী হবে না। এখন এসব কাজে বৈচিত্র্য আনতে চামড়ার ব্যবহারও চলছে। শাড়ির সঙ্গে মানিয়ে বস্নাউজ তো তৈরি করবেনই। কিন্তু বস্নাউজ তৈরিতেও মাথায় রাখতে হবে গরমে আরামের বিষয়টি। একটু খোলা গলা হওয়া উচিত এ সময়। পিঠ যেন বন্ধ না থাকে। বরং সুন্দর করে তৈরি করিয়ে নিন খোলা পিঠের খাটো হাতার বস্নাউজ। স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করলে হাতাকাটা (স্স্নিভলেস) বস্নাউজও পরতে পারেন। শাড়ির সঙ্গে মেলানো বস্নাউজ যেমন তৈরি করতে হবে, তেমনি বস্নাউজের কাটটাও সুন্দর হওয়া চাই।