সংবাদ সংক্ষপে

প্রকাশ | ২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, ০০:০০

অনলাইন ডেস্ক
আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে সাতটি দেশের গান নিয়ে ফরিদ আহমেদ তারার মেলা রিপোর্ট আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে সাতটি দেশের গান নিয়ে হাজির হচ্ছেন সিনিয়র সংগীত পরিচালক ফরিদ আহমেদ। তার সুর সংগীতে বিভিন্ন শিল্পী সাতটি দেশের গানে কণ্ঠ দিয়েছেন। সবগুলো গানই লিখেছেন মোহাম্মদ রফিক উজ্জামান। ফরিদ আহমেদ'র সুর সংগীতে রফিকুল আলম গেয়েছেন 'একুশ কেবল একুশ নয়', এন্ড্রু কিশোর গেয়েছেন 'পলাশের দিনে সামিনা চৌধুরী গেয়েছেন 'শব্দ আহা শব্দ', রুমানা ইসলাম গেয়েছেন 'স্বর ব্যঞ্জনে যে লিপি সাজানো' দিনাত জাহান মুন্নী ও সাব্বির গেয়েছেন 'অগ্নি দগ্ধ ফাগুনে আমরা', চম্পা বনিক ও ইউসুফ গেয়েছেন 'একটি সকাল এক ঝাঁক গুলি'। রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার গাওয়া 'আমি কথা বলি এই মাটির জন্য' দেশের গানটিও লিখেছেন মোহাম্মদ রফিক উজ্জামান। সুর সংগীত করেছেন ফরিদ আহমেদ। তবে এটি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে প্রচার হবার জন্য নয়। ফরিদ আহমেদ জানান আজ আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে বাংলাদেশ বেতারের ট্রান্সক্রিপশন সার্ভিসে রুমানা ইসলামের গানটি প্রচার হবে। বাকি পাঁচটি গান বাংলাদেশ বেতারের কমার্শিয়াল সার্ভিসে প্রচার হবে। এতগুলো দেশের গানে একসঙ্গে কাজ করা প্রসঙ্গে ফরিদ আহমেদ বলেন, 'রফিক ভাই প্রতিটি গান এত চমৎকার লিখেছেন যে গানগুলো পড়ে আমি কেঁদেছিলাম। এটা সত্যি কথা প্রতিটি গানই আমাকে ভীষণভাবে আবেগাপস্নুত করেছে। প্রত্যেক শিল্পীই খুবই আন্তরিকতা নিয়ে গানগুলো গেয়েছেন। তবে এখানে বিশেষত চম্পা বনিকের কথা একটু বলতেই হয়, চম্পা অসাধারণ গেয়েছেন। তার গায়কীতে মুগ্ধ আমি, সন্তুষ্ট আমি।' কিম কার্দাশিয়ান নগ্ন ছবি পোস্ট করে ফের বিতর্কে কিম তারার মেলা ডেস্ক মার্কিন মুলুকের সবচেয়ে বিতর্কিত তারকাদের মধ্যে অন্যতম নাম কিম কার্দাশিয়ানের। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে খোলামেলা পোশাক ও নগ্ন ছবি পোস্ট করার জন্য বেশির ভাগ সময় আলোচনায় থাকেন তিনি। এ ছাড়া 'কিপিং আপ উইথ কার্দাশিয়ান' অনুষ্ঠানের জন্যও বিতর্কিত কিম। শুধু তিনিই নন, তার অন্যান্য বোনেরাও আলোচনার শীর্ষে থাকেন গণমাধ্যমের। এই যেমন সম্প্রতি আবারও নিজের 'প্রায় নগ্ন' পোশাকের জন্য খবরের শিরোনামে এলেন কিম। তিন সন্তানের জননী কিম লস অ্যাঞ্জেলসে অনুষ্ঠিত 'দ্য অ্যাভালন' নামের সৌন্দর্যমূলক অ্যাওয়ার্ড শোতে কালো রঙের একটি পোশাক পরেন। এই পোশাকে কিমকে দেখে হতবাক হয়ে পড়বেন যে কেউ। কেননা এই পোশাক পরা আর না পরার মধ্যে তেমন কোনো পার্থক্য নজরে আসেনি। আঁটসাঁট কালো পোশাকের কয়েকটি ফিতার মাধ্যমে নিজের স্তন যুগল কোনোরকমে ঢেকে রেখেছিলেন কিম। তবে কিমের পরনের পোশাকটি যেনতেন পোশাক নয়। কালেকশনে রাখার মতো পুরানো একটি পোশাক এটি, যা ১৯৯৮ সালে ডিজাইন করেছিলেন থিয়েরি মাগলার। কিম কার্দাশিয়ান এই পোশাকের সঙ্গে খুবই অল্প মেকআপে দেখা দিয়েছেন। চুলগুলো পেছন দিকে বেঁধে রেখেছিলেন কিম, সেই সঙ্গে পায়ে ছিল হাই হিল। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম টুইটারে নিজের এই পোশাক পরা ছবি শেয়ার করেন স্বয়ং কিম। ক্যাপশনে ডিজাইনার 'মাগলার' এর নাম লিখতে ভোলেননি এই তারকা। ১৬ বছরে 'হৃদয়ে মাটি ও মানুষ' বিনোদন রিপোর্ট দেশের কৃষি উৎপাদন ও খাদ্য নিরাপত্তায় আশাতীত সাফল্যের অগ্রপথিক গণমাধ্যম কার্যক্রমের 'হৃদয়ে মাটি ও মানুষ'র পথচলার ১৬ বছরে পর্দাপণ করবে আজ একুশে ফেব্রম্নয়ারি। কৃষি উন্নয়ন ও গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব শাইখ সিরাজের পরিকল্পনা, উপস্থাপনা ও পরিচালনায় 'হৃদয়ে মাটি ও মানুষ'-এর বহুমুখী তৎপরতা ও সক্রিয় অভিযানে পাল্টে গেছে দেশের কৃষি ও অর্থনীতির চিত্র। ২০০৪ সালের একুশে ফেব্রম্নয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের দিন যাত্রা শুরু করা এ অনুষ্ঠানটি দীর্ঘ পথচলার মধ্য দিয়ে জনকল্যাণ ও গণমুখিনতায় গণমাধ্যমের ভূমিকার এক নতুন রূপ দিয়েছে, যা গোটা বিশ্বেই এক বিরল উদাহরণ। অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করছেন শাইখ সিরাজ। অবশেষে আলোর মুখ দেখছে 'বিউটি সার্কাস' তারার মেলা রিপোর্ট সার্কাস কেন্দ্র করে এক নারীর টিকে থাকার গল্প 'বিউটি সার্কাস'। সার্কাস আক্রান্ত হওয়ার পরও গণমানুষের পক্ষ নিয়ে হুমকির মুখেও একজন নারীর আপন শক্তিতে টিকে থাকার গল্প ফুটে উঠেছে চলচ্চিত্রটিতে। নির্মাণের পর মুক্তি নিয়ে অনিশ্চিত হয়ে পড়েছিল চলচ্চিত্রটি। ই কমার্স কোম্পানী দারাজ-এর সহযোগিতায় শেষপর্যন্ত আলোর মুখ দেখছে বিউটি সার্কাস। তারকাবহুল চলচ্চিত্রটি মুক্তি পেতে যাচ্ছে শিগগিরই। তার আগে সোমবার বিকেলে প্রতিষ্ঠানটি 'বিউটি সার্কাস'-এর প্রচারণা সহযোগী 'পাওয়ার্ড বাই' হিসেবে যুক্ত হতে আনুষ্ঠানিকভাবে চুক্তিবদ্ধ হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন চলচ্চিত্রটির নায়ক ফেরদৌস, নির্মাতা মাহমুদ দিদার, কবি ও সাংবাদিক রুদ্র হক, দারাজ বাংলাদেশের বিপণন প্রধান সৈয়দ আহমদ আবরার হাসনাইন, প্রধান গণসংযোগ কর্মকর্তা সায়ন্তনী ত্বিষা, জ্যেষ্ঠ বিপণন কর্মকর্তা ইবতেশাম ইসলাম, চলচ্চিত্রটির প্রচারণা সমন্বয়ক কাব্য কারিম, তরুণ শিল্পী জুলিয়া ইউসুফ সোহেলি। চলচ্চিত্রটির সঙ্গে যুক্ত হওয়া প্রসঙ্গে আবরার হাসনাইন বলেন, 'দারাজের নতুন উদ্যোগ 'নন্দিনী'। যা নারীর ক্ষমতায়ন নিয়ে কাজ করে। দারাজ সবসময় নারীর অগ্রাধিকারে বিশ্বাসী। এদিকে 'বিউটি সার্কাস' এমন একটি সিনেমা, যাতে উঠে এসেছে একটি নারীর জীবনের টানাপড়েন ও সংগ্রামের গল্প। আমরা মনে করি সিনেমাটি নারী ক্ষমতায়নের একটি জ্বলন্ত রূপক হিসেবে কাজ করবে। আর তাই বিউটি সার্কাসের সাথে হাত মিলিয়েছে দারাজ।' বাংলাদেশ সরকারের অনুদানপ্রাপ্ত, ইমপ্রেস টেলিফিল্ম প্রযোজিত 'বিউটি সার্কাস'-এর শুটিং শুরু হয় ২০১৭ সালের ৬ ফেব্রম্নয়ারি থেকে। নওগাঁর সাপাহার ও মানিকগঞ্জে সার্কাসের বিশাল যজ্ঞে চলচ্চিত্রটিতে দুই বাংলার জনপ্রিয় অভিনেত্রী জয়া আহসান সেজেছেন সার্কাসকন্যা 'বিউটি'রূপে। এতে তার বিপরীতে আহসানের বিপরীতে অভিনয় করেছেন তৌকির আহমেদ, এ বি এম সুমন, শতাব্দী ওয়াদুদসহ আরও অনেকে। নির্মাতা জানান, শিগগিরই মুক্তি পেতে যাচ্ছে চলচ্চিত্রটির ফার্স্ট লুক টিজার। মনোজ ও নীলাঞ্জনা নীলা নাটকে প্রথম মনোজ-নীলা বিনোদন রিপোর্ট প্রথমবারের মতো একসঙ্গে একটি নাটকে অভিনয় করেছেন এ সময়ের দুই তরুণ অভিনয়শিল্পী মনোজ প্রামাণিক ও নীলাঞ্জনা নীলা। নাটকের নাম 'উড়ো মেঘের বসন্ত'। চলতি সপ্তাহেই রাজধানীর উত্তরার বিভিন্ন লোকেশনে নাটকটির শুটিং শেষ হয়েছে। একটি ভিন্নধর্মী গল্পের নাটক 'উড়ো মেঘের বসন্ত' নাটক দিয়েই একসঙ্গে নাটকে প্রথম কাজ করা হলো মনোজ নীলার। তবে এর আগে তারা দু'জন একটি টিভি চ্যানেলের একটি শোতে অংশ নিয়েছিলেন। যেহেতু মনোজ একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকরি করেন, তাই তাকে নাটকে সিডিউল দিতে হয় একটু বুঝে শুনে। দর্শক এবং নির্মাতাদের কাছে মনোজের চাহিদা থাকলেও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের কথা ভেবেই অনেক বেশি নাটকে কাজ করারও সুযোগ নেই তার। কিন্তু তারপরও ভালো গল্প পেলে মনোজ চেষ্টা করেন তা করতে। 'উড়ো মেঘের বসন্ত'র ক্ষেত্রেও ঠিক তাই হয়েছে। নাটকটিতে অভিনয় প্রসঙ্গে মনোজ প্রামাণিক বলেন, 'নাটকের গল্পটা বেশ সুন্দর। যে কারণে গল্পের সঙ্গে মিল রেখেই পুরোনো নাম বাদ দিয়ে নাটকটির নতুন নাম রাখা হয়েছে উড়ো মেঘের বসন্ত। নীলার সঙ্গে নাটকে আমার এটাই প্রথম কাজ ছিল। নীলা খুব ভালো অভিনয় করে। দারুণ সহযোগিতা পরায়ণও। কাজ করার আগে একটু ভেবেছিলাম, না জানি কেমন হয়। কিন্তু কাজ করতে গিয়ে গল্পের ভেতরে প্রবেশ করে আমরা কাজটা বেশ উপভোগ করেছি। আমি খুব আশাবাদী নাটকটি নিয়ে।' নাটকটিতে অভিনয় প্রসঙ্গে নীলাঞ্জনা নীলা বলেন, 'নির্মাতা তারেক রহমানের সঙ্গে এটা আমার প্রথম কাজ ছিল। মনোজ ভাইয়ার সঙ্গে ঠিক তাই। তিনি খুব ভালো অভিনয় করেন। প্রথম কাজেই তার সঙ্গে একটি বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক হয়েছে। যে কারণে দু'জনের মধ্যে বোঝাপড়াও ভালো ছিল। তাই কাজটি বেশ ভালো হয়েছে। খুব শিগগিরই নাটকটি আরটিভিতে প্রচার হবে।