সংবাদ সংক্ষপে

প্রকাশ | ১৩ জুন ২০১৯, ০০:০০

অনলাইন ডেস্ক
বাবা দিবসের গানে আবুল হায়াত তারার মেলা রিপোর্ট একুশে পদকপ্রাপ্ত বরেণ্য অভিনেতা, নির্দেশক আবুল হায়াত বাবা দিবস উপলক্ষে একটি গানের মডেল হিসেবে কাজ করেছেন। তবে তার আগে তিনি গত ঈদ উপলক্ষে মাকসুদুর রহমান বিশালের নির্দেশনায় বাবা দিবসকে লক্ষ্য করে 'আক্ষেপ' নাটকে একজন বাবার ভূমিকাতে অভিনয় করেছেন। নির্মাতা বিশাল জানান নাটকটি শিগগিরই প্রচার হবে। গত ৯ ও ১০ জুন বন্দর নগরী চট্টগ্রামে মুসাফির সৈয়দের নির্দেশনায় আবুল হায়াত বাবা দিবসের একটি মিউজিক ভিডিওতে মডেল হিসেবে কাজ করেছেন। 'বাবা' শিরোনামের গানটি লিখেছেন জামাল হোসেন এবং সুর সঙ্গীত করেছেন মুহিন খান। এতে বাবা চরিত্রে অভিনয় করেছেন আবুল হায়াত এবং তার ছেলের চরিত্রে অভিনয় করেছেন ইরফান সাজ্জাদ। গানটিতে মডেল হিসেবে কাজ করা প্রসঙ্গে আবুল হায়াত বলেন, 'গানের কথা, সুর খুব-ই ইমোশনাল। গানটির কথা যিনি লিখেছেন অনেক দরদ দিয়ে লিখেছেন। সুরকার হিসেবে মুহিনও ভালো সুর করেছে। পুলক অনেক আবেগ দিয়ে গানটি গেয়েছে। যে কারণে কাজ করার সময়ও আমি অনেক ইমোশনাল হয়ে পড়েছিলাম। বাবা বেঁচে থাকতে বাবাকে খুব একটা গুরুত্ব দিত না। কিন্তু বাবা মরে যাওয়ার পর তাকে নিয়ে সন্তানের মনের গভীরে অনেক কষ্ট হয়। এই বিষয়টিই তুলে ধরা হয়েছে বাবা গানটিতে। আমার বিশ্বাস গানটি সবার হৃদয় ছুঁয়ে যাবে।' 'আক্ষেপ' নাটক নিয়েও দারুণ আশাবাদী আবুল হায়াত। তিনি বলেন, 'বিশাল চেষ্টা করেছে একটি সুন্দর গল্প দর্শকের কাছে তুলে ধরতে। আমার ছেলে হিসেবে আক্ষেপ নাটকে অভিনয় করেছে নাঈম। আরো আছে শর্মিলী আহমেদ, তাসনিয়া ফারিন। সবাই যার যার চরিত্রে বেশ ভালো অভিনয় করেছে। যে কারণে আক্ষেপ নাটকটি নিয়েও আমি আশাবাদী।' 'বাবা' গানটি আসছে বাবা দিবসে রঙ্গন মিউজিকে'র ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশ হওয়ার কথা রয়েছে বলে জানান মুহিন খান। সাড়া ফেলেছে ঈশিতার 'আমার অভিমান' তারার মেলা রিপোর্ট ঈদে জি-সিরিজ থেকে প্রকাশিত অসংখ্য গানের মধ্যে আলোচনায় এসেছে ঈশিতার কণ্ঠে 'আমার অভিমান' গানটি। গানটি লিখেছেন নন্দিত গীতিকার, সুরকার ও সংগীতশিল্পী লুৎফর হাসান এবং সঙ্গীতায়োজন করেছেন মার্সেল। মিউজিক ভিডিও নির্মাণ করেছেন মন্‌জু আহমেদ। গত ৩১ মে জি-সিরিজের ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশিত এই গানটি এরই মধ্যে ২ লাখ ৭০ হাজারেরও বেশি ভিউয়ার্স উপভোগ করেছেন। ঈদের সময়টাতে দেশে ছিলেন না নন্দিত অভিনেত্রী ও সঙ্গীতশিল্পী ঈশিতা। দেশে ফিরেই গানটির জন্য যেন আরো বেশি সাড়া পাচ্ছেন তিনি। গত ১০ জুন দেশে ফিরেছেন তিনি। ঈশিতা বলেন, 'আমার অভিমান গানটির জন্য বেশ ভালো সাড়া পাচ্ছি। এই ধরনের একটি গান যে শ্রোতা দর্শকের মধ্যে ভালো সাড়া ফেলবে বুঝতে পারিনি। আমার অভিমানের জন্য শ্রোতা দর্শকের কাছ থেকে সাড়াটা আমি একটু অন্যরকম আনন্দ উপভোগ করছি। আমি সবার প্রতি আন্তরিকভাবে কৃতজ্ঞ। সেই সঙ্গে যাদের কারণে এই গানটি হয়ে উঠা মন্‌জু আহমেদ, লুৎফর হাসান এবং মার্সেল, তিনজনকেই আমি বিশেষ ধন্যবাদ দিতে চাই। ধন্যবাদ জি-সিরিজের সংশ্লিষ্ট সবাইকে। কারণ সবার সহযোগিতাতেই এমন একটি গান শ্রোতা দর্শকরা শুনতে পাচ্ছেন, উপভোগ করতে পারছেন।' মিটু নিয়ে ফের মুখ খুললেন মাধুরী তারার মেলা ডেস্ক কয়েকমাস আগেও মিটু আন্দোলনের জের ছিল বলিউড ইন্ডাস্ট্রিতে। তবে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে তা অনেকটাই থিতিয়ে পড়েছে। গত বছর অলোক নাথ, বিকাশ বহেল, কৈলাশ খের, রজত কাপুর থেকে শুরু করে বলিউড ইন্ডাস্ট্রির অনেক বাঘা বাঘা নামই উঠে এসেছে এই আন্দোলনের হাত ধরে। এবার মুখ খুললেন অভিনেত্রী মাধুরী দীক্ষিত। লাস্যময়ী মাধুরীর মতে, শুধু বিনোদন জগতেই নয়, বরং সব ক্ষেত্রে জায়গা নির্বিশেষে মেয়েদের নিরাপত্তার কথা ভাবা উচিত। যে কোনো পরিস্থিতিতেই মেয়েদের নিরাপত্তার ইসু্যকে এগিয়ে রাখা উচিত। অনেকেই রয়েছেন যারা রাস্তাঘাটে যানবাহনে হেনস্তা হন, তাদের কথাও মাথা রাখা উচিত। তিনি বলেন, 'জনপ্রিয় মানুষদের কুকীর্তির কথা সবারই অল্পবিস্তর জানেন। কিন্তু সাধারণ মানুষের কথা ভাবুন। যাদের মুখ অচেনা। তাদের হাতে প্রতিনিয়ত মহিলারা কীভাবে হেনস্তার শিকার হচ্ছেন। সেই মহিলা ট্রেনে, বাসে কিংবা প্রকাশ্যে যৌন অত্যাচারের শিকার হচ্ছেন। যদি মহিলাদের হেনস্তামূলক সমস্যাকে নির্মূল করতে হয় এবং সুরক্ষিত পরিবেশ চান, তাহলে ঘরে ঘরে মানুষদের শিক্ষিত হতে হবে। আরও বেশি করে শিক্ষিত মানুষদের এগিয়ে আসতে হবে মহিলাদের হেনস্তার বিরুদ্ধে। তাদের সাহায্যেই এগিয়ে এসে নিজেদের যুদ্ধটা নির্ভয়ে করতে পারবেন মহিলারা।' মিটু আন্দোলন প্রসঙ্গে এর আগেও সরব হয়েছিলেন মাধুরী দীক্ষিত। জানিয়েছিলেন, অলোকনাথ এবং সৌমিক সেনের মতো মানুষের সঙ্গে নিকট সম্পর্কই ছিল তার। কিন্তু, এই আন্দোলনের জেরে তাদের অজানা দিক জানার পর বেশ অস্বস্তিই হয়েছিল অভিনেত্রীর।