জেলখানায় নাটক

প্রকাশ | ০৯ আগস্ট ২০১৮, ০০:০০

তারার মেলা রিপোটর্
শুটিংয়ের একটি দৃশ্যগ্রামে মাঝে মধ্যে হানা দেয় এক ডাকাত। তবে সেটা শুধু বষার্ মৌসুমে। এ সময় ডাকাতি করতে না পারলে সেই ডাকাতের হাত-পা জ্বালাপোড়া করে। একবার ডাকাতি করতে গিয়ে বিশাল বিপদ হয়ে যায়। ধরা পড়ে সে। অতঃপর থানা পুলিশ, তারপর জেলখানায় যায়। নাম তার ‘বষার্ ডাহাইত’। এটা একজন অপরাধীর গল্প। এমন বেশ কয়েকজন অদ্ভুত চরিত্রের গল্প নিয়ে তৈরি হয়েছে ঈদের নাটক। নাম ‘লাল দালান’। নাটকের প্রায় পুরো দৃশ্যই দেখানো হবে কারাগারের ভেতরে। এটি রচনা ও পরিচালনা করেছেন আদিবাসী মিজান। এখানে জল্লাদ হিসেবে আছেন বরদা মিঠু। রহস্যময়ী অপরাধী হিসেবে আছেন আখম হাসান। আর পাইরেসি অপরাধী হিসেবে অভিনয় করেছেন সংগীতশিল্পী কাজী শুভ। এ ছাড়া সাংবাদিকের ভূমিকায় আছেন শখ। নাটকটি প্রসঙ্গে আদিবাসী মিজান বললেন. ‘গত সপ্তাহে উত্তরায় সেট ফেলে এর দৃশ্য ধারণ হয়েছে। পুরো সেট হয়েছে কারাগারের আদলে। অপরাধীদের নিয়ে হলেও এটাতে যেমন হাসি আছে তেমনি কিছু বাতার্ও আছে।’ জানা যায়, এটি সাত পবের্র ধারাবাহিক। শিগগিরই প্রচার হবে বৈশাখী টিভিতে। ময়নাতদন্তের পর তার মৃতদেহ জেদ্দায় স্থানীয় একটি হাসপাতালের হিমঘরে রাখা হয়। কিছুদিনের মধ্যে ঢাকায় তার মৃতদেহ এসে পেঁৗছানোর কথা। এসএম রুবেল বাংলাদেশে কয়েকজন জনপ্রিয় নাট্য নিমার্তার সঙ্গে কাজ করেছেন। তাদের মধ্যে অন্যতম কায়সার আহমেদ, সৈয়দ শাকিল ও অরণ্য আনোয়ার। এই তরুণ নিমার্তার মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করে কায়সার আহমেদ জানান, আট-নয় বছর আগে তার সহকারি হিসেবে এসএম রুবেল দুটি নাটকে কাজ করেন। নাটক দুটি হলো ‘টমটম’ আর ‘টুনটুনি ভিলা’। অরণ্য আনোয়ার জানান, এসএম রুবেল তার ক্যামেরা ইউনিটে কাজ করেছেন। এসএম রুবেল নিজেই একটি নাটক পরিচালনা করেছেন। নাটকটির নাম ‘আমি তোমাকে ভালোবাসি’। অভিনয় করেছেন শতাব্দী ওয়াদুদ ও শশী। তবে নাটকটি এখনো প্রচারিত হয়নি। ভাগ্য অন্বেষণে বছর দেড়েক আগে চাকরি নিয়ে জেদ্দায় যান এসএম রুবেল। তার গ্রামের বাড়ি যশোর। তার বাবা-মা, স্ত্রী ও দুই বছর বয়সের এক ছেলে আছেন ঢাকার ভাসানটেকে।