সংবাদ সংক্ষপে

প্রকাশ | ০৫ ডিসেম্বর ২০১৯, ০০:০০

অনলাইন ডেস্ক
ফের ফেরদৌস ওয়াহিদের সঙ্গে হাবিব তারার মেলা রিপোর্ট দীর্ঘদিন পর আবার বাবা ফেরদৌস ওয়াহিদের সঙ্গে গান করছেন সংগীত পরিচালক ও কণ্ঠশিল্পী হাবিব ওয়াহিদ। গানটির একটি পোস্টার শেয়ার করে খবরটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে জানিয়েছেন হাবিব। তিনি জানিয়েছেন, তার নতুন এই গানটির নাম 'পাঞ্জা'। পোস্টারে বাপ-বেটাকে পাঞ্জা লড়তে দেখা যাচ্ছে। গানটি প্রকাশ হবে এই শিল্পীর নিজের ইউটিউব চ্যানেল থেকে। এ গানটি লিখেছেন সুহৃদ সুফিয়ান। সুর ও সংগীতায়োজন করেছেন হাবিব ওয়াহিদ। গানটিতে কণ্ঠ দিচ্ছেন বাবা ও ছেলে একসঙ্গে। আজ বৃহস্পতিবার গানটি প্রকাশ পাচ্ছে। ২০০৬ সালে প্রথম একই গানে বাবা ও ছেলে ফেরদৌস ওয়াহিদ এবং হাবিব ওয়াহিদ একসঙ্গে গান গেয়েছিলেন। 'কলি থেকে ফুল' শিরোনামের এ গানে হাবিবের সুর ও সংগীতে কণ্ঠ দেন ফেরদৌস। এরপর আরও কয়েকটি গানে একসঙ্গে হাজির হয়েছেন। গত বছর হাবিবের গাওয়া 'ঝড়' গানের ভিডিওতে হাজির হয়েছিলেন ফেরদৌস ওয়াহিদ। এবার তাদের নতুন চমকের অপেক্ষা। এখনই বিয়ে নয় তারার মেলা রিপোর্ট টিভি পর্দায় বেশ উচ্ছল ও দক্ষ অভিনেত্রী আশনা হাবীব ভাবনা। উপস্থাপনায়ও বেশ স্বতঃস্ফূর্ত তিনি। তবে এবার তিনি আলোচনায় আছেন পরিচালক অনিমেষ আইচের সঙ্গে প্রেম ও একসঙ্গে বসবাস নিয়ে। দুজনেই একবাক্যে স্বীকার করলেন, তারা এখন দুজন দুজনের ভালোবাসার মানুষ। বন্ধুত্ব ও ভালোবাসার এই সম্পর্ক নিয়ে তারা দুজন পাড়ি দিতে চান বহু দূরের পথ। কিন্তু বিয়ের প্রশ্নে ভাবনা বলেন, 'গণমাধ্যমে অন্য অভিনেত্রীর বিয়ের খবর প্রকাশ হওয়ায় অনেকেই আমার আর অনিমেষের বিয়ের খবর জানতে চেয়েছেন। সবার জন্য আমি বলতে চাই, 'অন্যরা বিয়ে করলে কি আমাকেও বিয়ে করতে হবে? আমাদের প্রেমের কথা সবাই জানেন। বিয়ে নিয়ে আমাদের লুকোচুরি হবে না। বিয়ে করলে সবাইকে জানাব।' বর্তমানে ভাবনা অভিনীত তিনটি ধারাবাহিক নাটক প্রচার হচ্ছে বিভিন্ন চ্যানেলে। ধারাবাহিকগুলো হলো- নজরুল ইসলাম রাজুর 'ঘুমন্ত শহরে', এস এ হক অলিকের 'জায়গীর মাস্টার' ও অনিমেষ আইচের 'জোসনাময়ী'। এর মধ্যে 'জোসনাময়ী' ধারাবাহিকটির শুটিং শেষ করেছেন তিনি। দীর্ঘদিন পর পদ্মিনী কোলাপুরি তারার মেলা ডেস্ক সাত ও আটের দশকে রুপালি পর্দায় দাপিয়ে বেড়ানো বলিউড অভিনেত্রী পদ্মিনী কোলাপুরি ৬ বছর একরকম অদৃশ্যই ছিলেন। এবার ফের কামব্যাক করছেন এই সুপার হিট নায়িকা। সৌজন্য অর্জুন কাপুর অভিনীত 'পানিপথ' ছবি। ছবিতে পেশোয়া নানা সাহেবের স্ত্রী গোপিকা বাঈয়ের চরিত্রে দেখা যাবে পদ্মিনীকে। সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় গোপিকা বাঈয়ের লুকে নিজের ছবি শেয়ার করেছেন পদ্মিনী কোলাপুরি। ক্যাপশনে তিনি লিখেছেন, 'রানীর হৃদয়ে রয়েছে রাজত্বের চাবিকাঠি'। ছবিতে তার বিপরীতে দেখা যাবে মনীশ বহেলকে। পদ্মিনী কোলাপুরি জানান, ইতিহাসে যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ পানিপথের যুদ্ধ। ভারতীয়দের সঙ্গে বিদেশি শক্তির তিন তিনবার যুদ্ধ হয়েছে এই পানিপথে। প্রথমবার ১৫২৬ খ্রিস্টাব্দে বাবর ও ইব্রাহিম লোদীর মধ্যে হয়েছিল প্রথম পানিপথের যুদ্ধ। পানিপথের দ্বিতীয় যুদ্ধ হয় মুঘল সম্রাট আকবর ও হিমুর মধ্যে। ১৮৬১ খ্রিস্টাব্দে হয় পানিপথের তৃতীয় ও সর্বশেষ যুদ্ধ। খুব ভালো লেগেছে এ ধরনের একটি ছবিতে অভিনয় করে। পানিপথ ছবি পরিচালনা করেছেন আশুতোষ গোয়ারিকর। ইতোমধ্যেই প্রকাশ্যে এসেছে ছবির ট্রেলার। ছবিটির প্রযোজনা করছেন সুনিতা গোয়ারিকর ও রোহিত শেলতকর। আগামীকাল ৬ ডিসেম্বর মুক্তি পাবে পানিপথ। লাস ভেগাসে পদ্মাপারের সুন্দরী তারার মেলা রিপোর্ট মিসেস ওয়ার্ল্ড জিততে লাস ভেগাসে পদ্মাপারের সুন্দরী 'মিসেস ওয়ার্ল্ড বাংলাদেশ' নির্বাচিত মুনজারিন মাহবুব অবণী। আগামী ৭ ডিসেম্বর যুক্তরাষ্ট্রের লাস ভেগাসে অনুষ্ঠিত হবে 'মিসেস ওয়ার্ল্ড' প্রতিযোগিতা। সেখানে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবেন তিনি। বিবাহিত নারীদের নিয়ে সুন্দরী প্রতিযোগিতা 'মিসেস ওয়ার্ল্ড'-এ এবারই প্রথম অংশ নিল বাংলাদেশ। বিবাহিত সুন্দরীদের ওই অংশগ্রহণের জন্য এরই মধ্যে লাস ভেগাসে পৌঁছেছেন তিনি। বর্তমানে লাস ভেগাসের ওয়েসগেট রিসোর্টে আছেন অবণী। তিনি জানান, 'আমি শক্তিশালী প্রতিযোগিতা করতে চাই। বাংলাদেশের মতো রক্ষণশীল দেশ থেকে একজন বিবাহির নারী হয়ে এতদূর এসেছি, এটা কোনো ছোট ব্যাপার নয়। বাংলাদেশের প্রতিনিধি হয়ে বিশ্ব দরবারে আমি আমার দেশ ও দেশের পতাকার প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করছি।' অবণী জানিয়েছেন, 'লাস ভেগাসে আসার পর থেকে প্রিলিমিনারি এবং ফাইনালের প্রতিদিন সাতঘণ্টা করে রিহার্সেল করতে হচ্ছে। এ ছাড়া বিভিন্ন চ্যারিটি ওয়ার্ক করতে হচ্ছে। সুইমিং সু্যট রাউন্ড, ইন্টারভিউ, ইভিনিং গাউন রাউন্ড; এই তিনটির ওপর বেশি নজর দেয়া হচ্ছে। ৯০টির বেশি দেশের প্রতিযোগীদের সঙ্গে কথা বলতে হচ্ছে। ফাইনালের মঞ্চে একজন শক্তিশালী প্রতিযোগী হিসেবে বাংলাদেশকে তুলে ধরতে আমি দৃঢ় আত্মবিশ্বাসী।' আঁখি আলমগীরের ইউটিউব চ্যানেল তারার মেলা রিপোর্ট প্রয়াত সঙ্গীতশিল্পী আইয়ুব বাচ্চুর সুরে তৈরি করা 'এমন কিছু কথা আছে' গানটিতে কণ্ঠ দিয়েছিলেন হাসান আবিদুর রেজা জুয়েল। সে গানটিই কাভার গাইলেন আঁখি আলমগীর। ২ ডিসেম্বর মা খোশনূরের জন্মদিন উপলক্ষে গানটি অবমুক্ত করা হয় আঁখির ইউটিউব চ্যানেলে। এর মাধ্যমেই তার অফিসিয়াল চ্যানেলটিরও যাত্রা শুরু হলো। আঁখি বলেন, 'অনেক কনসার্টে গানটি গেয়েছি। হঠাৎ করেই মনে হলো এ গানেও আমার কণ্ঠ থাকুক। জুয়েল ভাই তো মূল গায়ক। আমিও এর কাভার করি। হয়তো তার মতো ভালো হয়নি। কিন্তু আমি মন থেকে গাওয়ার চেষ্টা করেছি।' সুর ও কথা ঠিক রেখে 'এমন কিছু কথা আছে'-এর সংগীত করেছেন জে কে মজলিশ। আর ভিডিও নির্মাণে আছেন হাবিব। এদিকে আঁখি আলমগীর জানান, এই গানের মাধ্যমে অফিসিয়াল ইউটিউব চ্যানেলও চালু করলেন তিনি। এখন থেকে নিয়মিতই তার গাওয়া গান এতে স্থান পাবে। ইতোমধ্যে শুরু হয়েছে আরও কিছু গান প্রকাশের প্রস্তুতি। দুই দশক পেরিয়ে ইবরার টিপু তারার মেলা রিপোর্ট বাংলাদেশের সংগীতাঙ্গনে নিজের মেধা, যোগ্যতা ও নিজের গায়কী দিয়ে একজন নির্ভরযোগ্য সংগীত পরিচালক এবং একজন সফল সংগীতশিল্পীতে পরিণত হয়েছেন ইবরার টিপু। ১৯৯৭ সালের ৪ জানুয়ারি তার সুর করা প্রথম গান কণ্ঠে তুলে নিয়েছিলেন হাসান আবিদুর রেজা জুয়েল। একই বছরে সোহেল আরমানের লেখা নিজের সুর করা 'আজ আমার কী হলো' গানটি প্রথম কণ্ঠে তুলে নেন। 'তুমি আমার স্বামী' সিনেমায় কবির বকুলের লেখা ও নিজের সুরে সামিনা চৌধুরীর সঙ্গে প্রথম পেস্ন-ব্যাক করেন ইবরার টিপু। এর পরের জার্নিটা টিপুর অনেকটাই সফলেরই বলা চলে। দীর্ঘ দুই দশকেরও বেশি সময় ধরে সঙ্গীতাঙ্গনে একজন সফল সঙ্গীত পরিচালক হিসেবে যেমন প্রশংসিত হয়েছেন ঠিক তেমনি একজন সঙ্গীতশিল্পী হিসেবেও পেয়েছেন খ্যাতি। তবে বর্তমানে ইবরার টিপু একজন সঙ্গীত পরিচালক হিসেবেই কাজ করছেন বেশি। পাশাপাশি নিজের কণ্ঠ'কে যে গানের জন্য মানানসই কিংবা যে গানের জন্য তার কণ্ঠটি অপরিহার্য শুধু সেই গানেই তিনি কণ্ঠ দিচ্ছেন। ইবরার টিপু বতর্মানে সুর সংগীতের খেলা নিয়েই বেশি ব্যস্ত আছেন। এরই মধ্যে তিনি রুলীন রহমানের নতুন ধারাবাহিক 'মায়ার বাঁধন' সিনেমার টাইটেল সং-এর কাজ সম্পন্ন করেছেন। তবে গানটিতে কে কণ্ঠ দেবেন তা এখনো চূড়ান্ত হয়নি। গানটি লিখেছেন রুলীন রহমান নিজেই। দুবাই'তে অনুষ্ঠিতব্য 'টি টেন টুর্নামেন্ট'র থিম সং-এর সংগীত পরিচালনা করেছেন তিনি। গানটি লিখেছেন কবির বকুল। গেয়েছেন টিপু ও বিন্দু কণা। এ ছাড়াও মঙ্গলবার বিপিএলের থিম সং-এর কাজটি হাতে পেয়েছেন তিনি।