শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১
ইউনিয়ন পরিষদ থেকে প্রদত্ত নাগরিক সেবাসমূহ জনগণের হাতের মুঠোয় পৌঁছে দিতে ইউনিয়ন পরিষদ সেবা (ইউপিসেবা) সফটওয়্যার তৈরির স্বীকৃতিস্বরূপ ডিজিটাল গভর্নমেন্ট বিভাগে ২য় স্থান অধিকার করে জাতীয় তথ্যপ্রযুক্তি পুরস্কার -২০২০ পেল অরেঞ্জ বিজনেস ডেভেলপমেন্ট লিমিটেড।
দেশের বিভিন্ন খাতের সেরা প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলোকে স্বীকৃতি দিতে বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেসের (বেসিস) কার্যালয়ে জাতীয় তথ্যপ্রযুক্তি পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
জাতীয় তথ্যপ্রযুক্তি পুরস্কার প্রাপ্তিতে অরেঞ্জ বিজনেস ডেভেলপমেন্ট লিমিটেডের পরিচালক এবং প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আল আশরাফুল কবির জুয়েল জানান, ‘বেসিস আমাদের এই প্রকল্পকে পুরস্কৃত করায় আমরা আনন্দিত ও গর্বিত। বাংলাদেশ সরকারের ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের সূত্র ধরে ইউনিয়ন পরিষদ হতে প্রদত্ত নাগরিক সেবাসমূহ জনগণের হাতের মুঠোয় পৌঁছে দিতে আমরা ইউনিয়ন পরিষদ সেবা (ইউপিসেবা) সফটওয়্যার তৈরি করেছি। আমরা বিশ্বাস করি ইউনিয়ন পরিষদ সেবা (ইউপিসেবা) সফটওয়্যার ব্যবহার করে পরিবর্তন হবে ‘দূরত্বেও’ সংজ্ঞা, নিশ্চিত হবে স্বচ্ছতা এবং পৌঁছে যাবে সেবা জনগণের দোরগোড়ায়।’
তিনি জানান, ইউনিয়ন পরিষদ সেবা (ইউপিসেবা) সফটওয়্যার ব্যবহার করে বিশ্বের যেকোনো স্থান অতি অল্প সময়ে নির্ভুলভাবে জাতীয় পরিচয়পত্র অথবা জন্মসনদ দ্বারা তাদের কাক্সিক্ষত সেবার সনদ প্রাপ্তির জন্য অনলাইন থেকে আবেদন করতে পারবেন।
পরবর্তীতে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বা দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওই আবেদনটি তার জন্য নির্ধারিত অনলাইন ড্যাশবোর্ডের মাধ্যমে যাচাই করে চেয়ারম্যানের ডিজিটাল স্বাক্ষরের মাধ্যমে সনদ ইস্যু করতে পারবেন।
স্থানীয় ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার থেকেও সনদের জন্য আবেদনের সুযোগ রয়েছে ইউপিসেবা সফটওয়্যারে। আবেদনকারী সনদ ইস্যুর সঙ্গে সঙ্গেই এসএমএস এলার্ট পাবেন এবং ইস্যুকৃত সনদ নাগরিক তার নিজস্ব প্রোফাইল থেকে যেকোনো সময় ডাউনলোড এবং প্রিন্ট করে ব্যবহার করতে পারবেন। নাগরিকের নিজস্ব প্রোফাইল থাকায় সনদ হারানোর সম্ভাবনা শতভাগ ঝুঁকিমুক্ত। ডিজিটাল সনদ সুরক্ষিত QR Code সংবলিত, যার মাধ্যমে সনদ ভেরিফিকেশন করা যায়। সুতরাং জাল সনদ তৈরি শতভাগ ঝুঁকিমুক্ত।
উল্লেখ্য, ২০১৯ সালে পাবলিক সেক্টর অ্যান্ড গভর্নমেন্ট অ্যান্ড সিটিজেন বিভাগে ২য় স্থান অধিকারী হিসেবে জাতীয় তথ্যপ্রযুক্তি পুরস্কার অর্জন করেছিল অরেঞ্জ বিজনেস ডেভেলপমেন্ট লিমিটেড।
যাযাদি/এস
সত্যি এ যেন রূপকথার গল্প। সিরীয় এক শরণার্থী শিবিরে বেড়ে
প্রায়ই গুজব ছড়ানো হয় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক-ইউটিউবে। এসবের বিরুদ্ধে সরকার
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এখন সবচেয়ে শক্তিশালী গণমাধ্যম বলা চলে। কারণ
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি মনে মনে একটি ছক এঁকছিলেন। তিনি
প্রচণ্ড গরমের দাপটে জনজীবন অতীষ্ঠ হয়ে পড়েছে। এই গরমে এখন
দিন দিন বাংলাদেশের ইন্টারনেট গতি কমে যাচ্ছে। শুধুমাত্র মার্চ মাসে
Google News ফিড অনসরণ করুন
