কোরআনকে ৩০ পারায় বিভক্ত করার কারণ কী?

প্রকাশ | ০৪ মার্চ ২০২৪, ২১:১৮

যাযাদি ডেস্ক

কোরআনুল কারিম মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে অবতীর্ণ ঐশীগ্রন্থ। বিশ্বমানবতার মুক্তির সনদ, যার তেলাওয়াত, অধ্যয়নের মধ্যে রয়েছে মানবজাতির কল্যাণ ও সফলতা।

আল্লাহ তায়ালা বলেছেন, মুমিন তো তারাই যাদের হৃদয় আল্লাহকে স্মরণ করা হলে কম্পিত হয় এবং তার আয়াতসমূহ তাদের কাছে পাঠ করা হলে তা তাদের ঈমান বৃদ্ধি করে। আর তারা তাদের রবের ওপরই নির্ভর করে’ (সূরা আনফাল, আয়াত, ২)

রাসুল (সা.) সাহাবায়ে কেরামকে মাসে অন্তত এক খতম কোরআন তিলাওয়াত করার নির্দেশ দিয়েছেন। সাধারণ মানুষ যাতে সে নির্দেশ পালন করতে পারে, এবং পবিত্র কোরআনকে সহজ করার নিমিত্তে পূর্ণ কোরআনকে ৩০ পারায় ভাগ করা হয়েছে। (বুখারি, হাদিস : ১৯৭৮, ফাতাওয়ায়ে ফকীহুল মিল্লাত : ২/৭৮)

আবু উমামা আল বাহিলি (রা.) এর সূত্রে বর্ণিত, নবীজি (স.) বলেন, ‘ তোমরা কোরআন পড়ো, কেননা তেলাওয়াতকারীদের জন্য কোরআন সুপারিশকারী হিসেবে আসবে।’ (সহিহ মুসলিম: ৮০৪)

যাযাদি/ এম