শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১

ভারতের পশ্চিমবঙ্গের নারীদের প্রথম পছন্দ বাংলাদেশী শাড়ি

যাযাদি ডেস্ক
  ২৭ অক্টোবর ২০২০, ১৬:৫৮
ভারতের পশ্চিমবঙ্গের নারীদের পছন্দের শীর্ষে রয়েছে বাংলাদেশের উন্নত মানের রুচিশীল জামদানি, সুতি জামদানি, সুতি কাতান, স্বর্ণলতা, চোষা, বেনারসি ও শেড শাড়ি। শারদীয় দুর্গাপূজাকে সামনে রেখে ভারতে রফতানি হচ্ছে বাংলাদেশী শাড়ি।
ভারতীয় ব্যবসায়ীরা বাংলাদেশ থেকে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের শাড়ি নিয়ে যাচ্ছেন। ব্যবসায়ীদের চাহিদা অনুয়ায়ী কাপড়ের উৎপাদন বাড়াতে কাজ করে চলেছেন তাঁত শ্রমিকরা। কারখানার মালিক ও শ্রমিকদের কোলাহলে সরব হয়ে উঠেছে ব্র্যান্ডের কাপড় তৈরির তাঁত কারখানাগুলো।
পাবনার ঈশ্বরদী ও সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরের তৈরি বেনারসি শাড়ি ইতোমধ্যে ভারতসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। ব্যবসায়ীদের চাহিদা অনুযায়ী কাপড় সরবরাহ দিতে হিমশিম খাচ্ছেন তাঁত কারখানার মালিকরা।
তাঁতের খট খট শব্দ জানান দিচ্ছে, এ শিল্প করোনার মন্দা কাটিয়ে চাঙ্গা হতে শুরু করেছে। বাজারে কাপড়ের চাহিদা বাড়ার সাথে সাথে দাম অনেক বেড়েছে। গত বছরের এ সময়ের চেয়ে বেশি দামে কাপড় কিনতে হচ্ছে ক্রেতাদের।
বেড়ার কাপড় ব্যবসায়ী শহিদুল ইসলাম জানান, ভারতের পশ্চিমবঙ্গের উত্তর ২৪ পরগণা, দক্ষিণ ২৪ পরগণা, মেদিনীপুর, হুগলী, বর্ধমান, নদীয়া, মুর্শিদাবাদ, মালদহ, জলপাইগুড়ি, পশ্চিম দিনাজপুর, উত্তর দিনাজপুর, দক্ষিণ দিনাজপুর, কুচবিহার, হওড়া ও হুগলীসহ বিভিন্ন জেলার ছোট-বড় শপিংমল ও বিপণিবিতানগুলোতে বাংলাদেশে তৈরি বিভিন্ন ব্র্যান্ডের শাড়ি শোভা পাচ্ছে। শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে সেখানে বাংলাদেশী শাড়ির বাজার জমে উঠেছে।
বাংলাদেশের পাবনা, সিরাজগঞ্জ, টাঙ্গাইল, ঢাকা ও নারায়ণগঞ্জ জেলার তাঁত কারখানাগুলো তৈরি সিল্ক জামদানি, সুতি জামদানি, কাতান, সুতি কাতান, বেনারসি, চোষা, শেড, স্বর্ণলতা শাড়ি ভারতে পাঠাচ্ছে। উন্নতমান, টেকসই, রুচিশীল ও দাম কম হওয়ায় পশ্চিমবঙ্গের নারীদের পছন্দের তালিকার শীর্ষে বাংলাদেশী শাড়ি।
পশ্চিমবঙ্গেরর শিলিগুড়ির আমদানিকারক সেলিম খান শাহজাদপুর হাটে জানান, শারদীয় দুর্গাপূজার বাজার ধরার জন্য প্রায় দুই মাস আগে থেকে পশ্চিমবঙ্গের আমদানিকারক ও ব্যবসায়ীরা তাদের এ দেশীয় প্রতিনিধিদের মাধ্যমে শাহজাদপুর, এনায়েতপুর, করটিয়া ও ডেমরা, পাবনার ঈশ্বরদী, টাঙ্গাইল জেলার পাথরাইল, চণ্ডি, নলসুধা, চিনাখোলা, দেওজান, নলুয়া, হিঙ্গানগর, এলাসিন, বাতুলি, বাজিদপুর, বল্লা, রামপুর হাট সহ ঢাকার মিরপুর ও নারায়ণগঞ্জের ডেমরায় তৈরি শাড়ি কিনে নিচ্ছেন।
প্রতি পিস শাড়ি এক হাজার টাকা থেকে ১৫ হাজার টাকা পর্যন্ত দামে কেনা হচ্ছে। পরে সড়ক পথে পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন জেলায় পাঠিয়ে দেয়া হচ্ছে।
ভারতের পশ্চিমবঙ্গের নারীদের প্রথম পছন্দ বাংলাদেশী শাড়ি
যাযাদি ডেস্ক
ভারতের পশ্চিমবঙ্গের নারীদের পছন্দের শীর্ষে রয়েছে বাংলাদেশের উন্নত মানের রুচিশীল জামদানি, সুতি জামদানি, সুতি কাতান, স্বর্ণলতা, চোষা, বেনারসি ও শেড শাড়ি। শারদীয় দুর্গাপূজাকে সামনে রেখে ভারতে রফতানি হচ্ছে বাংলাদেশী শাড়ি।
ভারতীয় ব্যবসায়ীরা বাংলাদেশ থেকে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের শাড়ি নিয়ে যাচ্ছেন। ব্যবসায়ীদের চাহিদা অনুয়ায়ী কাপড়ের উৎপাদন বাড়াতে কাজ করে চলেছেন তাঁত শ্রমিকরা। কারখানার মালিক ও শ্রমিকদের কোলাহলে সরব হয়ে উঠেছে ব্র্যান্ডের কাপড় তৈরির তাঁত কারখানাগুলো।
পাবনার ঈশ্বরদী ও সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরের তৈরি বেনারসি শাড়ি ইতোমধ্যে ভারতসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। ব্যবসায়ীদের চাহিদা অনুযায়ী কাপড় সরবরাহ দিতে হিমশিম খাচ্ছেন তাঁত কারখানার মালিকরা।
তাঁতের খট খট শব্দ জানান দিচ্ছে, এ শিল্প করোনার মন্দা কাটিয়ে চাঙ্গা হতে শুরু করেছে। বাজারে কাপড়ের চাহিদা বাড়ার সাথে সাথে দাম অনেক বেড়েছে। গত বছরের এ সময়ের চেয়ে বেশি দামে কাপড় কিনতে হচ্ছে ক্রেতাদের।
বেড়ার কাপড় ব্যবসায়ী শহিদুল ইসলাম জানান, ভারতের পশ্চিমবঙ্গের উত্তর ২৪ পরগণা, দক্ষিণ ২৪ পরগণা, মেদিনীপুর, হুগলী, বর্ধমান, নদীয়া, মুর্শিদাবাদ, মালদহ, জলপাইগুড়ি, পশ্চিম দিনাজপুর, উত্তর দিনাজপুর, দক্ষিণ দিনাজপুর, কুচবিহার, হওড়া ও হুগলীসহ বিভিন্ন জেলার ছোট-বড় শপিংমল ও বিপণিবিতানগুলোতে বাংলাদেশে তৈরি বিভিন্ন ব্র্যান্ডের শাড়ি শোভা পাচ্ছে। শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে সেখানে বাংলাদেশী শাড়ির বাজার জমে উঠেছে।
বাংলাদেশের পাবনা, সিরাজগঞ্জ, টাঙ্গাইল, ঢাকা ও নারায়ণগঞ্জ জেলার তাঁত কারখানাগুলো তৈরি সিল্ক জামদানি, সুতি জামদানি, কাতান, সুতি কাতান, বেনারসি, চোষা, শেড, স্বর্ণলতা শাড়ি ভারতে পাঠাচ্ছে। উন্নতমান, টেকসই, রুচিশীল ও দাম কম হওয়ায় পশ্চিমবঙ্গের নারীদের পছন্দের তালিকার শীর্ষে বাংলাদেশী শাড়ি।
পশ্চিমবঙ্গেরর শিলিগুড়ির আমদানিকারক সেলিম খান শাহজাদপুর হাটে জানান, শারদীয় দুর্গাপূজার বাজার ধরার জন্য প্রায় দুই মাস আগে থেকে পশ্চিমবঙ্গের আমদানিকারক ও ব্যবসায়ীরা তাদের এ দেশীয় প্রতিনিধিদের মাধ্যমে শাহজাদপুর, এনায়েতপুর, করটিয়া ও ডেমরা, পাবনার ঈশ্বরদী, টাঙ্গাইল জেলার পাথরাইল, চণ্ডি, নলসুধা, চিনাখোলা, দেওজান, নলুয়া, হিঙ্গানগর, এলাসিন, বাতুলি, বাজিদপুর, বল্লা, রামপুর হাট সহ ঢাকার মিরপুর ও নারায়ণগঞ্জের ডেমরায় তৈরি শাড়ি কিনে নিচ্ছেন।
প্রতি পিস শাড়ি এক হাজার টাকা থেকে ১৫ হাজার টাকা পর্যন্ত দামে কেনা হচ্ছে। পরে সড়ক পথে পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন জেলায় পাঠিয়ে দেয়া হচ্ছে।
ভারতের পশ্চিমবঙ্গের নারীদের প্রথম পছন্দ বাংলাদেশী শাড়ি
যাযাদি ডেস্ক
ভারতের পশ্চিমবঙ্গের নারীদের পছন্দের শীর্ষে রয়েছে বাংলাদেশের উন্নত মানের রুচিশীল জামদানি, সুতি জামদানি, সুতি কাতান, স্বর্ণলতা, চোষা, বেনারসি ও শেড শাড়ি। শারদীয় দুর্গাপূজাকে সামনে রেখে ভারতে রফতানি হচ্ছে বাংলাদেশী শাড়ি।
ভারতীয় ব্যবসায়ীরা বাংলাদেশ থেকে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের শাড়ি নিয়ে যাচ্ছেন। ব্যবসায়ীদের চাহিদা অনুয়ায়ী কাপড়ের উৎপাদন বাড়াতে কাজ করে চলেছেন তাঁত শ্রমিকরা। কারখানার মালিক ও শ্রমিকদের কোলাহলে সরব হয়ে উঠেছে ব্র্যান্ডের কাপড় তৈরির তাঁত কারখানাগুলো।
পাবনার ঈশ্বরদী ও সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরের তৈরি বেনারসি শাড়ি ইতোমধ্যে ভারতসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। ব্যবসায়ীদের চাহিদা অনুযায়ী কাপড় সরবরাহ দিতে হিমশিম খাচ্ছেন তাঁত কারখানার মালিকরা।
তাঁতের খট খট শব্দ জানান দিচ্ছে, এ শিল্প করোনার মন্দা কাটিয়ে চাঙ্গা হতে শুরু করেছে। বাজারে কাপড়ের চাহিদা বাড়ার সাথে সাথে দাম অনেক বেড়েছে। গত বছরের এ সময়ের চেয়ে বেশি দামে কাপড় কিনতে হচ্ছে ক্রেতাদের।
বেড়ার কাপড় ব্যবসায়ী শহিদুল ইসলাম জানান, ভারতের পশ্চিমবঙ্গের উত্তর ২৪ পরগণা, দক্ষিণ ২৪ পরগণা, মেদিনীপুর, হুগলী, বর্ধমান, নদীয়া, মুর্শিদাবাদ, মালদহ, জলপাইগুড়ি, পশ্চিম দিনাজপুর, উত্তর দিনাজপুর, দক্ষিণ দিনাজপুর, কুচবিহার, হওড়া ও হুগলীসহ বিভিন্ন জেলার ছোট-বড় শপিংমল ও বিপণিবিতানগুলোতে বাংলাদেশে তৈরি বিভিন্ন ব্র্যান্ডের শাড়ি শোভা পাচ্ছে। শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে সেখানে বাংলাদেশী শাড়ির বাজার জমে উঠেছে।
বাংলাদেশের পাবনা, সিরাজগঞ্জ, টাঙ্গাইল, ঢাকা ও নারায়ণগঞ্জ জেলার তাঁত কারখানাগুলো তৈরি সিল্ক জামদানি, সুতি জামদানি, কাতান, সুতি কাতান, বেনারসি, চোষা, শেড, স্বর্ণলতা শাড়ি ভারতে পাঠাচ্ছে। উন্নতমান, টেকসই, রুচিশীল ও দাম কম হওয়ায় পশ্চিমবঙ্গের নারীদের পছন্দের তালিকার শীর্ষে বাংলাদেশী শাড়ি।
পশ্চিমবঙ্গেরর শিলিগুড়ির আমদানিকারক সেলিম খান শাহজাদপুর হাটে জানান, শারদীয় দুর্গাপূজার বাজার ধরার জন্য প্রায় দুই মাস আগে থেকে পশ্চিমবঙ্গের আমদানিকারক ও ব্যবসায়ীরা তাদের এ দেশীয় প্রতিনিধিদের মাধ্যমে শাহজাদপুর, এনায়েতপুর, করটিয়া ও ডেমরা, পাবনার ঈশ্বরদী, টাঙ্গাইল জেলার পাথরাইল, চণ্ডি, নলসুধা, চিনাখোলা, দেওজান, নলুয়া, হিঙ্গানগর, এলাসিন, বাতুলি, বাজিদপুর, বল্লা, রামপুর হাট সহ ঢাকার মিরপুর ও নারায়ণগঞ্জের ডেমরায় তৈরি শাড়ি কিনে নিচ্ছেন।
প্রতি পিস শাড়ি এক হাজার টাকা থেকে ১৫ হাজার টাকা পর্যন্ত দামে কেনা হচ্ছে। পরে সড়ক পথে পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন জেলায় পাঠিয়ে দেয়া হচ্ছে।
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

উপরে