কেন খাবেন টমেটো?

প্রকাশ | ১০ জানুয়ারি ২০২১, ১৪:২০

যাযাদি ডেস্ক

 

সারা বছরই পাওয়া যায় টমেটো। তবে শীতকালীন সবজি হিসেবে একটু বেশিই মেলে। অনেকেরই পছন্দের তালিকায় উপরের সারিতে থাকে ভিটামিন ‘এ’ ও ‘সি’ সমৃদ্ধ এ সবজি। আমেরিকা অঞ্চলে খ্রিষ্টের জন্মের ৫০০ বছর আগেই এই টমেটোর চাষ শুরু হয়। আপনার খাদ্যতালিকায় টমেটো কেন রাখবেন, আসুন জেনে নিই-

 

১. টমেটোতে রয়েছে থাকা লাইকোপেন ও ভিটামিন ‘এ’ অ্যাজমা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।

২. টমেটোতে থাকা ক্যালসিয়াম হাড়ের জন্য ভালো এবং অস্টিওপরোসিস রোগ প্রতিরোধে সহায়ক। হাড় দুর্বল থাকলে টমেটো খান। এতে থাকা লাইকোপিন হারের ঘনত্ব বৃদ্ধি করে।

৩. ক্যানসার প্রতিরোধেও টমেটোর জুড়ি নেই। এতে থাকা উচ্চ মাত্রার অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট দেহের ফ্রি রেডিকেলস দূর করে ক্যানসারের ঝুঁকি কমায়। সাধারণত ডিএনএ ক্ষতিগ্রস্ত হলে ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ে। কিন্তু টমেটো ডিএনএ’কে ক্ষতির হাত থেকে সুরক্ষিত রাখে।

৪. টিএনএফ-আলফা প্রদাহের একটি বড় কারণ। টমেটো শরীরে টিএনএফ-আলফার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ রেখে প্রদাহ কমায়। টমেটোর জুস পান করলে শরীরে জ্বালাপোড়া ভাব দূর হয়।

৫. এই সবজি স্বাস্থ্যকর চোখ ও ত্বকের জন্য খুবই উপকারী। এতে থাকা ভিটামিন ‘এ’ চোখ, ত্বক ও হাড়কে সুস্থ রাখে। প্রতিদিন কুচি করে কাটা এক কাপ কাঁচা টমেটো খেলে দেহে ভিটামিনের অর্ধেক চাহিদা পূরণ হয়ে যায়।

৬. টমেটো খেলে ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগীদের শরীরে শর্করার মাত্রার ভারসাম্য বজায় থাকে।

৭. টমেটোতে থাকা ভিটামিন ‘সি’ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে দারুণ কার্যকরী।

৮. টমেটোতে থাকা ভিটামিন ‘সি’ ত্বকে কলাজেন তৈরিতে কাজ করে ও ক্ষতিগ্রস্ত ত্বক রক্ষা করে।

৯. ব্লাড ক্লোট বা রক্ত জমাট বাঁধা অনেক সময় মৃত্যুঝুঁকির কারণ হয়। এ ধরনের সমস্যায় সাধারণত রক্ত সঞ্চালন বাধাগ্রস্ত হয়, যা হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের কারণ হতে পারে। টমেটো রক্ত জমাট বাঁধা প্রতিরোধ করে।

১০. টমেটো মস্তিষ্কে রক্ত চলাচল স্বাভাবিক রাখে। তাই স্ট্রোকের ঝুঁকি থাকলে নিয়মিত টমেটো খেতে পারেন।া

ইফকেন খাবেন টমেটো?

যাযাদি ডেস্ক

 

সারা বছরই পাওয়া যায় টমেটো। তবে শীতকালীন সবজি হিসেবে একটু বেশিই মেলে। অনেকেরই পছন্দের তালিকায় উপরের সারিতে থাকে ভিটামিন ‘এ’ ও ‘সি’ সমৃদ্ধ এ সবজি। আমেরিকা অঞ্চলে খ্রিষ্টের জন্মের ৫০০ বছর আগেই এই টমেটোর চাষ শুরু হয়। আপনার খাদ্যতালিকায় টমেটো কেন রাখবেন, আসুন জেনে নিই-

 

১. টমেটোতে রয়েছে থাকা লাইকোপেন ও ভিটামিন ‘এ’ অ্যাজমা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।

২. টমেটোতে থাকা ক্যালসিয়াম হাড়ের জন্য ভালো এবং অস্টিওপরোসিস রোগ প্রতিরোধে সহায়ক। হাড় দুর্বল থাকলে টমেটো খান। এতে থাকা লাইকোপিন হারের ঘনত্ব বৃদ্ধি করে।

৩. ক্যানসার প্রতিরোধেও টমেটোর জুড়ি নেই। এতে থাকা উচ্চ মাত্রার অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট দেহের ফ্রি রেডিকেলস দূর করে ক্যানসারের ঝুঁকি কমায়। সাধারণত ডিএনএ ক্ষতিগ্রস্ত হলে ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ে। কিন্তু টমেটো ডিএনএ’কে ক্ষতির হাত থেকে সুরক্ষিত রাখে।

৪. টিএনএফ-আলফা প্রদাহের একটি বড় কারণ। টমেটো শরীরে টিএনএফ-আলফার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ রেখে প্রদাহ কমায়। টমেটোর জুস পান করলে শরীরে জ্বালাপোড়া ভাব দূর হয়।

৫. এই সবজি স্বাস্থ্যকর চোখ ও ত্বকের জন্য খুবই উপকারী। এতে থাকা ভিটামিন ‘এ’ চোখ, ত্বক ও হাড়কে সুস্থ রাখে। প্রতিদিন কুচি করে কাটা এক কাপ কাঁচা টমেটো খেলে দেহে ভিটামিনের অর্ধেক চাহিদা পূরণ হয়ে যায়।

৬. টমেটো খেলে ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগীদের শরীরে শর্করার মাত্রার ভারসাম্য বজায় থাকে।

৭. টমেটোতে থাকা ভিটামিন ‘সি’ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে দারুণ কার্যকরী।

৮. টমেটোতে থাকা ভিটামিন ‘সি’ ত্বকে কলাজেন তৈরিতে কাজ করে ও ক্ষতিগ্রস্ত ত্বক রক্ষা করে।

৯. ব্লাড ক্লোট বা রক্ত জমাট বাঁধা অনেক সময় মৃত্যুঝুঁকির কারণ হয়। এ ধরনের সমস্যায় সাধারণত রক্ত সঞ্চালন বাধাগ্রস্ত হয়, যা হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের কারণ হতে পারে। টমেটো রক্ত জমাট বাঁধা প্রতিরোধ করে।

১০. টমেটো মস্তিষ্কে রক্ত চলাচল স্বাভাবিক রাখে। তাই স্ট্রোকের ঝুঁকি থাকলে নিয়মিত টমেটো খেতে পারেন।