‘বিএনপি ক্ষমতায় আসলে জনগণের প্রত্যাশা পূরণে কাজ করবে’
প্রকাশ | ২৮ জুন ২০২৫, ১৬:০৫

চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক আবু সুফিয়ান বলেছেন, ‘১৭ বছর বিএনপি রাষ্ট্র ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য সংগ্রাম করেনি। আমরা লড়াই করছি বাংলাদেশের ১৮ কোটি মানুষের ভোটের অধিকার ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য।
বিশেষ করে তরুণ সমাজকে সংবিধান ভোট দেওয়ার যে ক্ষমতা দিয়েছে, সে ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতেই আমরা সংগ্রাম করেছি।
মানুষের পাশে দাঁড়ানোর জন্য আমরা রাজনীতি করেছি। তাদের অধিকার নিয়ে কথা বলেছি। আমাদের নেতাকর্মীদের সকল আত্মত্যাগ দেশের কল্যাণে, জনগণের কল্যাণে।
পিছনের দরজা দিয়ে ক্ষমতায় যাওয়ার কোন লোভ বিএনপির ছিল না। আমরা জনগণের ভোটে ক্ষমতায় যেতে চাই। আমরা জানি, রাষ্ট্রের মালিক জনগণ। বিএনপি ক্ষমতায় আসলে জনগণের প্রত্যাশা পূরণে কাজ করবে।’
শুক্রবার (২৭ জুন) বিকেলে চান্দগাঁও থানা স্বেচ্ছাসেবক দলের নবগঠিত আহবায়ক কমিটির নেতৃবৃন্দের সঙ্গে আয়োজিত মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
আগামীর নির্বাচন আমাদের জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ জানিয়ে আবু সুফিয়ান বলেন, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে একটি গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠার যে লড়াইয়ে আমরা অবতীর্ণ হয়েছিলাম,
সে লক্ষ্য বাস্তবায়ন না হওয়া পর্যন্ত চট্টগ্রাম মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলকে সচেষ্ট থাকতে হবে। সে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতাকর্মীদের জনগণের কাছে যেতে হবে।
জনগণের মন জয় করে আগামী নির্বাচনে নিরঙ্কুশ বিজয়ী হয়ে জন প্রত্যাশা ও অংগীকার পূরনের চ্যালেঞ্জ গ্রহণের উপযোগী করে নিজেদের প্রস্তুত করতে হবে।
দেশনায়ক তারেক রহমান এর নেতৃতে আমরা একটি সুন্দর, বৈষম্যহীন, মানবিক বাংলাদেশ বিনিমার্ণের স্বপ্ন দেখছি। সেই স্বপ্ন পূরণে জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতাকর্মীরা অগ্রভাগে নেতৃত্ব দিবে।
এ সময় আবু সুফিয়ান চট্টগ্রাম মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের নবগঠিত কমিটির যুগ্ম আহবায়ক এম. আবু বক্কর রাজু ও মো. আলমগীর এবং চান্দগাঁও থানা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক কমিটির নেতৃবৃন্দদের ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান।
মতবিনিময় সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সাবেক সহ-সভাপতি নাজিম উদ্দিন আহমেদ, য্গ্মু সম্পাদক আনোয়ার হোসেন লিপু,
চান্দগাঁও থানা বিএনপির সাবেক ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক গিয়াস উদ্দিন ভুইয়া, ০৬নং পূর্ব ষোলশহর ওয়ার্ড বিএনপির সাবেক সিনিয়র সহ-সভাপতি হাজী ইলিয়াছ শেকু,
মহানগর যুবদলের সাবেক সহ-সভাপতি ম. হামিদ, মনছুর আলম, নুরুল আমিন, এম. আবু বক্কর রাজু, নুরনবী, মো. আলমগীর, নওশাদ আল জাশেদুর রহমান,
সাজিদ হাসান রনি, মোরশেদ কামাল, ইউসুফ আলী লিটন, ইসকান্দর হোসেন, জহুরুল ইসলাম জহির, হোসেন মো. মাসুম, কামাল হোসেন খোকন, ইসহাক জয়,
মিনহাজ উদ্দিন সোহেল, আনিসুর রহমান, আমির হোসেন, আব্দুর রশিদ, নাজিম উদ্দিন, মনছুর উদ্দিন, সাদ্দাম হোসেন, দেদুল বড়ুয়া, সাঈদ ইসলাম বাপ্পী, দিদারুল আলম, মো. জাবেদ, আব্দুল মান্নান, শাহালম প্রমুখ।