শেয়ার লেনদেনের ক্ষেত্রে সিকিউরিটিজ আইন লঙ্ঘনের দায়ে ১৬ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে মোট ৪ কোটি ৬৮ লাখ টাকা জরিমানার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থাটির চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ৭৫৮তম কমিশন সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক (চলতি দায়িত্ব) ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্কের শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে জেমস মার্টিন দাস, ড. জেএম মুর্শিদ, মো. নুরুল ইসলাম কামরান ও সহযোগী মনজিলা নাসরিন ইসলাম সিকিউরিটিজ ও এক্সচেঞ্জ অর্ডিন্যান্স, ১৯৬৯-এর সেকশন ১৭(ই)(ভি) ভঙ্গ করেছে। আর নর্দার্ন জুট ম্যানুফ্যাকচারিংয়ের শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে পরিমল চন্দ্র পাল ও সহযোগী রিপন শেখ, মল্লিক আবু বক্কর, মো. তোফাজ্জল হোসেন, বিধান মিস্ত্রী, অমল কৃষ্ণ দাস, সালেক আহমেদ সিদ্দিকী ও সহযোগী মনির হোসেন, সমির রঞ্জন পাল ও সহযোগী শিউলি পাল, চিত্ত হারান দত্ত, মো. আমানত উল্লাহ ও সহযোগী সেতারা বেগম, সন্দীপ করপোরেশন, হাল ইন্ডাস্ট্রিজ ও প্রশান্ত কুমার হালদার সিকিউরিটিজ ও এক্সচেঞ্জ অর্ডিন্যান্স, ১৯৬৯-এর সেকশন ১৭(ই)(ভি) ভঙ্গ করেছে।

বিএটিবিসির ফ্লোর প্রাইস উঠছে আজ

এজন্য জেমস মার্টিন দাসকে ২ লাখ টাকা, পরিমল চন্দ্র পালকে ২০ লাখ টাকা, রিপন শেখকে ২০ লাখ টাকা, মল্লিক আবু বক্করকে ১০ লাখ টাকা, মো. তোফাজ্জল হোসেনকে ৪০ লাখ টাকা, বিধান মিস্ত্রীকে ৫ লাখ টাকা, অমল কৃষ্ণ দাসকে ৭ লাখ টাকা, সালেক আহমেদ সিদ্দিকীকে ৭ লাখ টাকা, সমির রঞ্জন পালকে ২০ লাখ টাকা, শিউলি পালকে ৫০ লাখ টাকা, চিত্ত হারান দত্তকে ১২ লাখ টাকা, মো. আমানত উল্লাহকে ১ কোটি টাকা, সেতারা বেগমকে ৫ লাখ টাকা, প্রশান্ত কুমার হালদারকে ২৫ লাখ টাকা, সন্দীপ করপোরেশনকে ৬০ লাখ টাকা ও হাল ইন্ডাস্ট্রিজকে ৮৫ লাখ টাকা জরিমানার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।

যাযাদি/এস