ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবস বুধবার (২৩ মার্চ) সূচকের পতনে মধ্যে দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। এর আগের দিন মঙ্গলবার (২২ মার্চ) সূচকে বড় উত্থান ছিল।

বিএটিবিসির ফ্লোর প্রাইস উঠছে আজ

এদিন ডিএসইতে আগের কার্যদিবসের চেয়ে টাকার পরিমাণে লেনদেন কিছুটা কমলেও সিএসইতে বেড়েছে। তবে ডিএসই ও সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ার এবং মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দাম কমেছে।

ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

তথ্যমতে, দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২১.২৫ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ৭৫০.৪০ পয়েন্টে। ডিএসইর অন্য সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়া সূচক ৪.১৪ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৪৫৬.৪২ পয়েন্টে। ডিএসই-৩০ সূচক ১.৬১ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৪৬৯.৪৩ পয়েন্টে।

বুধবার ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৭৮ কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ৭৬টির, কমেছে ২৬৩টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৯টির। এদিন ডিএসইতে ৮৬৩ কোটি ২০ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে ৯৪ কোটি টাকা কম।

অপর শেয়ারবাজার সিএসইর প্রধান সূচক সিএসইএক্স ৬.৭৯ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১১ হাজার ৮৮০.১১ পয়েন্টে। অপর সূচকগুলোর মধ্যে সার্বিক সিএএসপিআই সূচক ১১.৫৫ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৯ হাজার ৮০২.২২ পয়েন্টে এবং সিএসআই সূচক ০.৪৯ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ২৩৬.২৫ পয়েন্টে।

এদিন সিএসইতে ৩০৮টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। দর বেড়েছে ৯৩টির, কমেছে ১৭৭টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৮টির। দিন শেষে সিএসইতে ৫৬ কোটি ৮৪ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিনের চেয়ে ৩৪ কোটি টাকা বেশি।

যাযাদি/ এস