সংবাদ সংক্ষপে

প্রকাশ | ০৩ জুন ২০২০, ০০:০০

অনলাইন ডেস্ক
বয়স্করা করোনা নিয়ে মাথা ঘামান না যাযাদি ডেস্ক করোনাভাইরাস বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়ার পর প্রায় সবার জানার আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দুতে ছিল- কোন শ্রেণির মানুষ সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে আছে? গবেষকরা জানিয়েছিলেন, করোনাভাইরাসে সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে আছেন বয়স্করা। এখন পর্যন্ত বিশ্বব্যাপী বয়স্ক মানুষেরই বেশি মৃতু্য হয়েছে। তবে যুক্তরাষ্ট্রের জর্জিয়া স্টেট ইউনিভার্সিটির এক গবেষণায় উঠে এসেছে, বয়স্করা করোনাভাইরাস নিয়ে কম দুশ্চিন্তা করেন। অর্থাৎ তারা প্রাণঘাতী এই ভাইরাসটি নিয়ে মাথা ঘামান না। এমনকি তোয়াক্কা করেন না স্বাস্থ্যবিধি ও নিয়ম-কানুনের। গবেষকরা অনলাইনে মার্চের মাঝামাঝিতে এই গবেষণা শুরু করেন। সেখানে ১৮ থেকে ৩৫ ও ৬৫ থেকে ৮১ বছর বয়সীদের নিয়ে গবেষণা চালান। সেখানে দেখা গেছে ১৮-৩৫ বছর বয়সীরা এটি নিয়ে বেশি উদ্বিগ্ন ও দুশ্চিন্তাগ্রস্ত। তারা করোনা রুখতে মাস্ক পরছে, স্যানিটাইজার ব্যবহার করছে, জনসমাগম এড়িয়ে চলছে, কারও সঙ্গে দেখা হলে নির্দিষ্ট দূরত্ব বজায় থাকছে এবং করমর্দন করছে না। কিন্তু ৬৫ থেকে ৮১ বছর বয়সীদের মধ্যে করোনা নিয়ে খুব একটা দুশ্চিন্তার চিত্র উঠে আসেনি। এমনকি করোনাভাইরাস রুখতে যেসব স্বাস্থ্যবিধি ও নিয়ম-কানুন মানতে বলা হয়েছে, সেগুলো নিয়েও খুব একটা আগ্রহ নেই তাদের। সংবাদসূত্র : ডেইলি মেইল ভূমিধসে আসামে ২০ জন নিহত যাযাদি ডেস্ক ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য আসামের দক্ষিণাঞ্চলে ভূমিধসে অন্তত ২০ জন নিহত হয়েছে। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও অনেকে। মঙ্গলবার স্থানীয় সময় দুপুরের দিকে আসামের বেশ কয়েকটি স্থানে ভূমিধসের এ ঘটনা ঘটে। দক্ষিণ আসামের বরাক উপত্যকায় গত কয়েকদিন ধরে ভারী বর্ষণ হচ্ছে। এর মাঝেই মঙ্গলবার সেখানে একাধিক ভূমিধসে হতাহতের এ ঘটনা ঘটে। ভূমিধসে দক্ষিণ আসামের কাচার জেলায় সাতজন, হাইলাকান্দি জেলায় সাতজন এবং করিমগঞ্জ জেলায় ছয় জন মারা গেছেন। এতে আরও বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন। দেশটির দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা দলের সদস্যরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে উদ্ধার তৎপরতা শুরু করেছেন। সংবাদসূত্র : এনডিটিভি মুম্বাইয়ের দিকে ধেয়ে যাচ্ছে 'নিসর্গ' যাযাদি ডেস্ক আরব সাগরে তৈরি হওয়া ঘূর্ণিঝড় 'নিসর্গ' ভারতের পশ্চিম উপকূলের দিকে ধেয়ে যাচ্ছে। দেশটির বাণিজ্যিক রাজধানী মুম্বাইয়ে জারি করা হয়েছে 'রেড অ্যালার্ট'। আজ (বুধবার) সন্ধ্যায় মুম্বাইয়ের ১১০ কিলোমিটার উত্তরে পলঘর এলাকা দিয়ে এ ঘূর্ণিঝড় স্থলভাগে উঠে আসবে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে ভারতের আবহাওয়া বিভাগ। আরব সাগরের আবহাওয়ার ধরনের কারণেই মুম্বাইয়ে ঘূর্ণিঝড়ের ঝুঁকি কম। প্রতি বছর এই সাগরে গড়ে এক থেকে দুটি ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টি হয়। সেসব ঘূর্ণিঝড় সাধারণত পশ্চিম দিকে ওমান ও এডেন উপসাগরের দিকে চলে যায়।কখনো কখনো উত্তরে গুজরাটের উপকূলের দিকে ধেয়ে গেলেও সাধারণত পূর্বমুখী হয় না। ১৯৯৮ সালে একই উপকূলে আঘাত হানা আরেকটি ঘূর্ণিঝড়ে কয়েক হাজার লোক নিহত হয়েছিল। সংবাদসূত্র : টাইমস অব ইনডিয়া