সংবাদ সংক্ষেপ

প্রকাশ | ০৬ আগস্ট ২০২০, ০০:০০

যাযাদি ডেস্ক
ঘূর্ণিঝড় ইসাইয়াসের তান্ডবে নিহত ৫ মহামারি করোনায় বিপর্যস্ত যুক্তরাষ্ট্রে এবার তান্ডব চালিয়েছে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় 'ইসাইয়াস'। ঘণ্টাখানেকের ঝড়ে নিউইয়র্কসহ দেশটির বিভিন্ন স্থানে কমপক্ষে পাঁচজন নিহত হয়েছেন। উত্তর ক্যারোলিনা থেকে নিউইয়র্ক পর্যন্ত উপকূলীয় অঙ্গরাজ্যগুলোর প্রায় ৩৪ লাখ মানুষ বিদু্যৎ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। ভেঙে পড়েছে অনেক গাছপালা। ঘূর্ণিঝড় ইসাইয়াস মঙ্গলবার ভোরে ঘণ্টায় ১৪০ কিলোমিটার বেগে উত্তর ক্যারোলিনার উইলমিংটন ও দক্ষিণ ক্যারোলাইনার মার্টল সৈকতে আঘাত হানে। ঝড়টি এদিন দুপুরে সর্বশেষ আঘাত হানে নিউইয়র্কে। যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল হারিকেন সেন্টার বলছে, সন্ধ্যায় ঘূর্ণিঝড়টির শক্তি কমে আসতে শুরু করে। মাত্র ৪০ মাইল বেগে ঝড়টি উত্তরমুখী হয়ে কানাডার দিকে বয়ে গেছে। এর আগে মাত্র ঘণ্টাখানেকের মধ্যে নিউইয়র্কে ব্যাপক তান্ডব চালায় ইসাইয়াস। নিউইয়র্কে এর গতিবেগ ছিল ঘণ্টায় ৭০ থেকে ৮০ মাইল। সংবাদসূত্র : বিবিসি করোনা হলেই পাবে ১ কোটি ৪৪ লাখ! যাযাদি ডেস্ক বিশ্বে প্রতিদিনই করোনা আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা বেড়েই চলছে। কিছু দেশে কমলেও বেশিরভাগ দেশই ভাইরাসটির তান্ডবে বিপর্যস্ত অবস্থায় রয়েছে। এমন যখন পরিস্থিতি, তখন বিমান যাত্রীদের সুরক্ষার কথা চিন্তা করে উদ্যোগী হয়েছে আন্তর্জাতিক বিমান পরিষেবা সংস্থা 'এমিরেটস এয়ারলাইন'। তাদের বিমানে যাত্রার সময় কোনো যাত্রী করোনায় আক্রান্ত হলে তার চিকিৎসার খরচ দেবে এই সংস্থা। এমিরেটস এয়ারলাইন জানিয়েছে, তাদের বিমানে চড়ে যাওয়ার সময় কোনো যাত্রী করোনায় আক্রান্ত হলে তার চিকিৎসার খরচ বাবদ এক লাখ ৭৬ হাজার ডলার (বাংলাদেশি মুদ্রায় যা এক কোটি ৪৪ লাখ টাকার বেশি) পর্যন্ত দেবে এমিরেটস এয়ারলাইন। শুধু তাই নয়, মৃদু উপসর্গযুক্ত করোনা আক্রান্ত যাত্রীদের ক্ষেত্রে হোটেলে কোয়ারেন্টিনে থাকার খবার বাবদ প্রতিদিন ১১৮ ডলার করে দেবে। সংস্থাটি জানিয়েছে, এমিরেটস এয়ারলাইনের টিকিট কেটে বিমানে ওঠার পর ৩১ দিন পর্যন্ত প্রযোজ্য হবে এই ভর্তুকির শর্তগুলো। সংবাদসূত্র : রয়টার্স এই ৩১ দিনের মধ্যে অন্যত্র ভ্রমণ করলেও ওই যাত্রী এই ভর্তুকির আওতায় থাকবেন। তবে শুধুমাত্র চিকিৎসার খরচই নয়, এই ৩১ দিনের মধ্যে কোনো যাত্রীর করোনায় মৃতু্য হলেও তার অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ার জন্য এক হাজার ৭৬৫ ডলার দেবে সংস্থাটি। তবে করোনা পরীক্ষার জন্য যে খরচ হবে, তা দিতে হবে ওই যাত্রীকেই। রিপোর্ট পজেটিভ হলে ওই রিপোর্ট নিয়ে এই খরচের অনুমোদন পেতে সংস্থার সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে যাত্রীকে। উলেস্নখ্য, লকডাউনের প্রভাবে আন্তর্জাতিক ভ্রমণ প্রায় ৯০ শতাংশ কমে গেছে।