শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১

সংবাদ সংক্ষেপ

নতুনধারা
  ০২ আগস্ট ২০২১, ০০:০০

অভিবাসী দমনের জন্য

ক্ষমা চাইলেন জেসিন্ডা

ম যাযাদি ডেস্ক

প্যাসিফিক দ্বীপবাসীদের বিরুদ্ধে ১৯৭০-এর দশকে অভিবাসন দমন অভিযানের জন্য আনুষ্ঠানিকভাবে ক্ষমা চেয়েছেন নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী জেসিন্ডা আরডার্ন। রোববার অকল্যান্ডে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার, প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপের গণ্যমান্য ব্যক্তি এবং সরকারি কর্মকর্তাদের সমাবেশে দেওয়া বক্তব্যে তিনি ক্ষমা প্রার্থনা করেন।

জেসিন্ডা বলেন, নিউজিল্যান্ডের প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপপুঞ্জের সম্প্রদায়গুলো এখনো ভোগে এবং দাগ বহন করে চলেছে। তিনি আশা করছেন, ক্ষমা চাওয়ায় কিছুটা হলেও এতে প্রলেপ দেবে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শেষ হওয়ার পর প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপপুঞ্জ থেকে হাজার হাজার অভিবাসীদের স্বাগত জানিয়েছিল নিউজিল্যান্ড।

১৯৭৬ সালের দিকে দেশটির সরকার জানিয়েছিল, সেখানে ৫০ হাজারের বেশি প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপবাসী রয়েছে। কিন্তু পরে অর্থনৈতিক সংকট দেখা দেওয়ায় তৎকালীন সরকার অভিবাসীদের মূল দেশে ফেরত পাঠিয়ে দেয়। সংবাদসূত্র : বিবিসি

দ্বিতীয় সন্তান আসছে

বরিস-ক্যারির ঘরে

ম যাযাদি ডেস্ক

ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন আবারও বাবা হতে চলেছেন। তার বর্তমান স্ত্রী ক্যারি দ্বিতীয় সন্তানের প্রত্যাশা করছেন। এর আগে গত বছরের এপ্রিলে এই দম্পতির প্রথম সন্তান জন্ম নেয়। এরপর কয়েক মাস আগে ক্যারি অন্তঃসত্ত্বা হলেও তার গর্ভপাত হয়। এখন আবার সন্তান-সম্ভবা হলেন তিনি।

ইনস্টাগ্রামে দেওয়া এক পোস্টে ক্যারি তার বন্ধুদের জানিয়েছেন, তিনি আবার অন্তঃসত্ত্বা হয়েছেন। আবার অন্তঃসত্ত্বা হওয়ায় তিনি নিজেকে অসম্ভব সৌভাগ্যবান মনে করছেন।

বরিস গত মে মাসে গোপন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে তার বান্ধবী ক্যারিকে বিয়ে করেন। তখন ব্রিটিশ গণমাধ্যম জানায়, ওয়েস্ট মিনস্টার ক্যাথিড্রালে এই বিয়ে অনুষ্ঠিত হয়। করোনার কারণে বিয়েতে শুধু পরিবারের সদস্য ও ঘনিষ্ঠ বন্ধুরাই উপস্থিত ছিলেন। ২০১৯ সালে বরিস যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী হন। প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে বরিস ও ক্যারি ডাউনিং স্ট্রিটে বসবাস করে আসছিলেন। সংবাদসূত্র : বিবিসি

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

উপরে