বিধ্বস্ত বিমানের ধ্বংসাবশেষের খেঁাজ মিলেছে

প্রকাশ | ০১ নভেম্বর ২০১৮, ০০:০০

যাযাদি ডেস্ক
বিধ্বস্ত বিমানের ধ্বংসাবশেষ
ইন্দোনেশিয়ায় লায়ন এয়ারের বিধ্বস্ত বিমানের ধ্বংসাবশেষ খুঁজতে জাভা সাগরে চালানো অভিযানে অগ্রগতির খবর মিলেছে। কমর্কতার্রা মনে করছেন, তারা সাগরে বিধ্বস্ত বিমানের মূল কাঠামোর খেঁাজ পেয়েছেন। দেশটির সামরিক বাহিনীর একজন শীষর্ কমর্কতার্ সংবাদমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। সশস্ত্র বাহিনীপ্রধান হাদি যাহযানতো বলেন, আমাদের বিশ্বাস আমরা জেটি-৬১০ বিমানের মূল কাঠামোর বেশকিছু অংশ ইতোমধ্যেই উদ্ধার করেছি। সংবাদসূত্র: রয়টাসর্ উদ্ধারকমীর্রা এখন জাভা সাগরে বিধ্বস্ত বিমানটির প্রধান কাঠামো খুঁজে বের করার চেষ্টা করছেন। অনুসন্ধান অভিযানের অংশ হিসেবে মোতায়েন করা হয়েছে ড্রোন ও সোনার ডিভাইস। বিমানটি বিধ্বস্তের ঘটনায় কারও প্রাণে বেঁচে যাওয়ার সম্ভাবনাও দেখতে পাচ্ছেন না উদ্ধারকারীরা। হদিস মেলেনি বিমানের বøাক বক্সেরও। সোমবার ইন্দোনেশিয়ায় ১৮৯ জন আরোহী নিয়ে লায়ন এয়ারের বিমানটি বিধ্বস্ত হয়। জে টি-৬১০ ফ্লাইটটি জাকাতার্ বিমানবন্দর থেকে ইন্দোনেশিয়ার দ্বীপ শহর পাঙ্কাল পিনাঙয়ের উদ্দেশে যাত্রা করেছিল। কিন্তু উড্ডয়নের কয়েক মিনিটের মধ্যে সাগর পাড়ি দেয়ার সময় নিয়ন্ত্রণকক্ষের সঙ্গে এর যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। বিমানটি বিধ্বস্ত হওয়ার সময় ওই এলাকার আশপাশে যারা নৌকায় ছিলেন, তারা আকাশ থেকে বিমানটিকে সাগরে পড়তে দেখার দাবি করেছেন। ঘটনাস্থল থেকে বিমানযাত্রীদের বিভিন্ন জিনিসপত্র উদ্ধার করা হয়েছে। আশঙ্কা করা হচ্ছে, সমুদ্রের ২০-৩০ মিটার গভীরে বিমানটি বিধ্বস্ত হয়েছে। ইন্দোনেশিয়ার দুযোর্গ ব্যবস্থাপনা সংস্থার প্রধান সুতোপো পুরয়ো নুগরোগো টুইটার পোস্টে জানিয়েছেন, বিমানটি খুঁজতে কারাওয়াং এলাকার কাছের সমুদ্র এলাকায় সোনার ডিভাইস ব্যবহার করা হচ্ছে। কারাওয়াং এলাকাতেই বিমানটির সঙ্গে নিয়ন্ত্রণকক্ষের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়েছিল।