‘নিপীড়নমূলক আইন প্রয়োগ করছে সু চি সরকার’

শান্তিতে নোবেল বিজয়ী মিয়ানমারের নেত্রী অং সান সু চির সরকার সমালোচকদের বিরুদ্ধে নিপীড়নমূলক আইন প্রয়োগ করছে বলে অভিযোগ করেছে মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচ। শুক্রবার এক বিবৃতিতে সংস্থাটি এ অভিযোগ করেছে। সংবাদসূত্র : বিবিসি, রয়টাসর্ ‘আশাহত : মিয়ানমারে শান্তিপূণর্ মত প্রকাশে দুবৃর্ত্তায়ন’ শিরোনামে প্রতিবেদনটিতে বলা হয়েছে, ২০১৬ সালে সু চি ক্ষমতায় আসার পর থেকে মিয়ানমারের মত প্রকাশের স্বাধীনতা খবর্ হতে শুরু করেছে। সরকারি কেঁৗসুলিরা সাংবাদিকদের মধ্যে ‘ভীতিজনক পরিস্থিতি’ সৃষ্টি করছে। হিউম্যান রাইটস ওয়াচের এশিয়া অঞ্চলের আইনি পরামশর্ক লিন্ডা লাখধির বিবৃতিতে বলেছেন, ‘অং সান সু চি ও ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্রেসি নতুন মিয়ানমারের প্রতিশ্রæতি দিয়েছিলেন। কিন্তু সরকার এখনো শান্তিপূণর্ কথাবাতার্ ও প্রতিবাদের বিরুদ্ধে মামলা করছে এবং পুরোনো নিপীড়নমূলক আইন বদলাতে ব্যথর্ হয়েছে।’ এ ব্যাপারে মিয়ানমার সরকারের কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি। কয়েক দশক সামরিক শাসনে থাকা মিয়ানমারে বাক স্বাধীনতার ওপর কড়াকড়ি ছিল। ২০১০ সালে আধা-বেসামরিক সরকার ক্ষমতায় আসার পর সেন্সর আরোপ বাতিলসহ বেশ কিছু সংস্কারমূলক পদক্ষেপ নেয়া হয়, মতপ্রকাশ ও সমাবেশে ইতিবাচক অবস্থান নেয়া হয়।