সংবাদ সংক্ষেপ

প্রকাশ | ১২ নভেম্বর ২০১৯, ০০:০০

অনলাইন ডেস্ক
মারা গেছেন ভারতের টিএন সেশন যাযাদি ডেস্ক ভারতের সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার টিএন সেশন মারা গেছেন। রোববার রাতে তামিলনাড়ুর চেন্নাইতে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে শেষনিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। তার বয়স হয়েছিল ৮৬ বছর। ১৯৯০ সালে দেশটির দশম প্রধান নির্বাচন কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব নেন টিএন সেশন। ১৯৯৬ সাল পর্যন্ত ওই পদেই ছিলেন তামিলনাড়ু ক্যাডারের এই আমলা। নির্বাচন কমিশনের প্রধান হিসেবে তার ছয় বছরের কার্যকাল ভারতের রাজনৈতিক ইতিহাসে নজির হয়ে আছে। সে সময় শাসক দলের ইশারায় চলা এই সাংবিধানিক সংস্থাকে প্রকৃত অর্থে নিরপেক্ষ ও স্বাধীন করে তোলার কাজ সেশনের হাত দিয়েই শুরু। বলা যায় দেশটির নির্বাচনী ব্যবস্থার খোলনলচেই বদলে দিয়েছিলেন সেশন। তার একের পর এক সংস্কার ভারতের গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা আরও শক্তিশালী হয়েছিল। অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন নিশ্চিত করতে নিয়েছিলেন একের পর এক সাহসী পদক্ষেপ। বিশেষ করে ভারতে ভোট করানোর ক্ষেত্রে কমিশনই যে শেষ কথা, সেশনের আমলেই প্রথম তা কার্যক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠিত হয়। যে কারণে দেশটির প্রশাসনিক মহলে তার কার্যকাল মাইল ফলক হয়ে আছে। উলেস্নখ্য, সচিত্র ভোটার পরিচয়পত্র চালু করে ভোট প্রক্রিয়ায় আলোড়ন ফেলেছিলেন তিনি। সংবাদসূত্র : ইনডিয়া টাইমস সিরিয়ায় যে কেউ প্রার্থী হতে পারবেন :বাশার যাযাদি ডেস্ক সিরিয়ার ২০২১ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন সবার জন্য উন্মুক্ত থাকবে এবং নির্বাচনে যে কেউ প্রার্থী হতে পারবেন বলে দেশটির প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদ জানিয়েছেন প্রেসিডেন্ট পদের জন্য অসংখ্য প্রতিদ্বন্দ্বী থাকতে পারে বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি। সোমবার রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন চ্যানেল 'আরটি'কে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে এসব কথা বলেন বাশার। তিনি বলেন, 'শেষবার প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে আমরা তিনজন ছিলাম। পরেরবার যতজন প্রার্থী হতে চাইবেন ততজনই হতে পারবেন। নিশ্চয় তখন আমরা অনেক প্রার্থী পাব।' সিরিয়ার ২০১৪ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বিপুল জয় পেয়েছিলেন বাশার। ওই নির্বাচনে তার দুইজন প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন। কিন্তু তখন প্রতিদ্বন্দ্বীরা তার জয়কে ভন্ডামি বলে উড়িয়ে দিয়েছিলেন। সংবাদসূত্র : রয়টার্স রুশ অধ্যাপকের ব্যাগে প্রেমিকার কাটা হাত যাযাদি ডেস্ক রাশিয়ার একজন সুপরিচিত অধ্যাপক তার প্রেমিকাকে হত্যা করার কথা স্বীকার করেছেন। অধ্যাপকের সাবেক ছাত্রী ছিলেন ওই নারী। ছাত্রীর আইনজীবী জানান, ওই অধ্যাপক একটি নদীতে পড়ে গিয়েছিলেন এবং তার ব্যাগের মধ্যে ওই নারীর হাত ছিল। ওলেগ সোকোলফ নামে ওই অধ্যাপক মাতাল অবস্থায় নদীতে পড়ে যান। তিনি ওই নারী দেহের অংশগুলো নদীতে ফেলার জন্য সেখানে গিয়েছিলেন। পরবর্তী সময়ে পুলিশ পরে ওই অধ্যাপকের বাড়ি থেকে ২৪ বছর বয়সি আনাস্তাসিয়া ইয়েশচেঙ্কোর বিকৃত দেহ উদ্ধার করে। সংবাদসূত্র : বিবিসি