সংবাদ সংক্ষেপ

প্রকাশ | ১৫ মে ২০২০, ০০:০০

অনলাইন ডেস্ক
'করোনা প্রাকৃতিক নয় চীনের তৈরি' যাযাদি ডেস্ক বিশ্বব্যাপী প্রায় তিন লাখ মানুষের প্রাণ কেড়ে নেওয়া নভেল করোনাভাইরাস (কোভিড-১৯) প্রাকৃতিক নয়, এটি চীনে তৈরি হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন ভারতের কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নীতিন গড়কড়ি। এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, 'আমাদের করোনার সঙ্গে বাঁচতে থাকা শিখতে হবে। কারণ এটা কোনো প্রাকৃতিক ভাইরাস নয়। এটা কৃত্রিমভাবে চীনে তৈরি হয়েছে। এখন বিশ্বের অনেক দেশই এর প্রতিষেধকের জন্য গবেষণা করছে। প্রতিষেধকটি এখনো আসেনি, আশা করা হচ্ছে যত দ্রম্নত সম্ভব এটি পাওয়া যাবে। তখন আর কোনো সমস্যা থাকবে না।' ভারতের ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বিষয়ক এ মন্ত্রী বলেন, দেশজুড়ে লকডাউনের কারণে আটকে পড়া অভিবাসী শ্রমিকরা ভয়ের কারণে শহর ছেড়ে যাচ্ছেন। তিনি আশা করেন, শিগগিরই সব ব্যাবসাপ্রতিষ্ঠান ফের খুলে দেয়া সম্ভব হবে। গড়কড়ি বলেন, 'আমাদের করোনার সঙ্গে লড়তে হবে, তবে এর সঙ্গে অর্থনীতির লড়াইও লড়তে হচ্ছে। আমরা গরিব দেশ, মাসে মাসে লকডাউন বাড়াতে পারি না।' এর আগে, চীনের ল্যাবে করোনাভাইরাস তৈরি হয়েছে বলে মন্তব্য করেছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তার সঙ্গে সুর মিলিয়েছেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেও। জার্মানি, ফ্রান্স, অস্ট্রেলিয়াও বলেছে একই কথা। এবার সেই তালিকায় যোগ হলো ভারতও। সংবাদসূত্র : এনডিটিভি ওষুধ উৎপাদন করবে ভারত-পাকিস্তান যাযাদি ডেস্ক করোনাভাইরাসের চিকিৎসায় যুক্তরাষ্ট্রসহ বেশ কিছু দেশে অনুমোদন পাওয়া ওষুধ 'রেমিডিসির্ভিথ উৎপাদনে ভারত ও পাকিস্তানের সঙ্গে চুক্তি করেছে মার্কিন ফার্মাসিউটিক্যাল প্রতিষ্ঠান। জিলিডের সঙ্গে ভারত ও পাকিস্তানের পাঁচ প্রতিষ্ঠানের এই চুক্তি স্বাক্ষর হয়েছে। এই দুই দেশ থেকে যৌথভাবে উৎপাদিত ওষুধ বিশ্বের ১২৭টি দেশে সরবরাহ করা হবে। করোনা চিকিৎসায় রেমিডিসিভির কতটুকু কার্যকর জানতে বিশ্বব্যাপী এর ১১টি 'ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল' অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে দেখা গেছে, ওষুধটি ব্যবহারে ১৫ দিনের মধ্যে রোগের প্রকোপ কমতে শুরু করে। অ্যান্টিভাইরাল এই ওষুধটি মূলত ইবোলা চিকিৎসার জন্য আবিষ্কৃত হয়েছিল। শরীরে ভেতরে প্রবেশের জন্য যে অ্যানজাইমটির ওপর নির্ভর করে করোনাভাইরাস, রেমিডিসিভির সেই অ্যানজাইমকে আক্রমণ করে। সংবাদসূত্র : বিবিসি কিট বহনকারী বিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত যাযাদি ডেস্ক ইন্দোনেশিয়ায় করোনার টেস্ট কিট বহনকারী একটি বিমান বিধ্বস্ত হয়ে এক মার্কিন পাইলট নিহত হয়েছেন। স্থানীয় কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ওই পাইলট ইন্দোনেশিয়ার একটি প্রত্যন্ত অঞ্চলে টেস্ট কিট নিয়ে যাচ্ছিলেন। কোডিয়াক বিমান নিয়ে ইন্দোনেশিয়ার পাপুয়া প্রদেশের সেনটানি বিমানবন্দর থেকে স্থানীয় সময় মঙ্গলবার যাত্রা করেছিলেন জয়েস লিন (৪০) নামের এই নারী পাইলট। 'মিশন এভিয়েশন ফিলোশিপে' (এমএএফ) পাইলট এবং তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ে বিশেষজ্ঞ হিসেবে কাজ করতেন লিন। কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, লিন একটি স্থানীয় ক্লিনিকের জন্য করোনার টিস্ট কিট নিয়ে যাচ্ছিলেন তিনি। কিন্তু উড্ডয়নের কয়েক মিনিট পরই তিনি জরুরি সংকেত পাঠান। এরপরই বিমানটি সেনটানি লেকে বিধ্বস্ত হয়। সংবাদসূত্র : বিবিসি