আজকের যায়যায়দিন

পুরো বশ্বিই করোনাভাইরাসরে কারণে ভয়ংকর পরস্থিতিরি মুখোমুখ।ি আর এ ক্ষত্রেে বলা দরকার, করোনা মহামারি প্রতরিোধে সবচয়েে র্কাযকর পদ্ধতি হলো স্বাস্থ্যবধিি তথা সামাজকি দূরত্ব মনেে জীবনযাপন। সঙ্গত কারণইে এটা লক্ষ করা গছে,ে এই ভাইরাসটরি সংক্রমণরে শুরু থকেইে জনস্বাস্থ্যবদিরা স্বাস্থ্যবধিি মনেে চলার প্রতি গুরুত্বারোপ করে আসছনে। র্সবশষে গত সোমবার স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী সবাইকে মাস্ক পরাসহ সব ধরনরে স্বাস্থ্যবধিি মনেে চলার পরার্মশ দয়িছেনে। কন্তিু অপ্রয়ি হলওে সত্য, দশেে স্বাস্থ্যবধিি উপক্ষেতি হচ্ছে এমন চত্রিই উঠে আসছ।ে

সম্প্রতি প্রকাশতি খবররে মাধ্যমে জানা গলে, দশেরে সবচয়েে জনবহুল ও ঘনবসতর্পিূণ ঢাকা মহানগরীতে স্বাস্থ্যবধিি পালন আবশ্যকীয় স্থান হসিবেে যগেুলো পরচিতি সসেব জনসমাগমস্থলওে স্বাস্থ্যবধিি উপক্ষেতি। এ ক্ষত্রেে আমলে নওেয়া দরকার, এমন পরস্থিতিতিে আশঙ্কা প্রকাশ করে বশিষেজ্ঞরা বলছনে, দশেে করোনার সংক্রমণ শুরুর দকিে সরকাররে লকডাউন নয়িে ইঁদুর-বড়িাল খলো, রোজা ও কোরবানরি ঈদে বাস, ট্রনেরে মতো গণপরবিহণ ছাড়াও শপংিমলে ক্রতোদরে ভড়ি লক্ষ করা গছে।ে একইভাবে বপিুলসংখ্যক মানুষ স্বাস্থ্যবধিি উপক্ষো করে শহর ছড়েে দশেরে বাড়তিে যাওয়া এবং ফরেত আসার কারণে করোনাভাইরাসে সংক্রমতি রোগীর সংখ্যা বড়েে গয়িছেলি। এছাড়া এমন বষিয়ও উঠে আসছে য,ে র্বতমানে দূরপাল্লার বাসগুলোতে স্বাস্থ্যবধিি কছিুটা মানা হলওে রাজধানীসহ দশেরে অন্য শহরগুলোতে চলাচল করা গণপরবিহণরে ক্ষত্রেে তা অনকেটাই উপক্ষেতি হচ্ছ।ে এমন পরস্থিতিি চলতে থাকলে শগিগরিই আসন্ন শীতে করোনাভাইরাসরে দ্বতিীয় ঢউেয়রে ধাক্কার আশঙ্কার বষিয়টওি উঠে এসছে।ে

প্রসঙ্গত আমরা বলতে চাই, শুধু রাজধানী ঢাকাতইে নয়, সারা দশেইে স্বাস্থ্যবধিি মানার প্রবণতা কমে এসছে।ে চট্টগ্রামে বপিণকিন্দ্রে, কাঁচাবাজার, রাস্তাঘাট, গণপরবিহণ কংিবা অফসি-আদালত র্সবত্রই মানুষরে মধ্যে করোনার ভয় থাকলওে স্বাস্থ্যবধিি মানার কোনো গরজ নইে এমন চত্রি উঠে এসছে।ে মাস্ক ব্যবহারও কমে গছেে অনকেটা। এ পরস্থিতিতিে খোদ স্বাস্থ্য বভিাগ বলছ,ে চট্টগ্রামে করোনা সংক্রমণ র্ঊধ্বমুখতিার কথা। র্পযটন শহর কক্সবাজারে মানুষরে ভড়ি বাড়লওে স্বাস্থ্যবধিরি কোনো বালাই নইে। শহর ও সমুদ্র সকৈতসহ সব ধরনরে স্থানে বশেরি ভাগ মানুষ মাস্ক ব্যবহার করছনে না। এতে করে দ্বতিীয় ধাপে করোনার প্রকোপ বৃদ্ধরি শঙ্কা রয়ছেে বলওে খবরে উঠে আসছ।ে এছাড়া দশেরে অন্যান্য অঞ্চলওে স্বাস্থ্যবধিরি বালাই নইে। সচতেনতা ও স্বাস্থ্যবধিি মানার প্রবণতা দনি দনি কমছ।ে সরকার-িবসেরকারি অফসি, হাটবাজার কংিবা অলগিলতিে অধকিাংশ মানুষই মানছনে না স্বাস্থ্যবধি।ি সরকারভিাবে মাস্ক পরার র্নদিশেনা থাকলওে তা মানা হচ্ছে না। করোনার উপর্সগ থাকলওে পরীক্ষা করছনে না অনকেইে। সঙ্গত কারণইে করোনা প্রতরিোধরে ক্ষত্রেে এই পরস্থিতিি অত্যন্ত উদ্বগেজনক বলইে প্রতীয়মান হয়।

আমরা বলতে চাই, করোনা সংক্রান্ত দশেরে র্সাবকি পরস্থিতিি আমলে নয়িে যত দ্রম্নত সম্ভব র্কাযকর পদক্ষপে নশ্চিতি করতে হব।ে মানুষ যনে যথাযথভাবে স্বাস্থ্যবধিি মনেে চল,ে সইে বষিয়টকিে সামনে রখেে উদ্যোগ নতিে হব।ে এর আগওে করোনা সংক্রান্ত নানা ধরনরে বষিয় আলোচনায় এসছে।ে অনকেইে অকারণে ঘোরাঘুরি করছ,ে মাস্ক পরছে না, স্বাস্থ্যবধিি মানতে অনাগ্রহ- এসব বষিয় উঠে এসছে।ে এছাড়া ফি কমানোর পরও করোনা টস্টেরে সংখ্যা কমে আসার বষিয়টওি আলোচনায় এসছেলি। দশেে করোনাভাইরাস শনাক্তরে পরীক্ষা নয়িে নানামুখী বর্তিক একসময়ে জালয়িাতি ও ভুয়া টস্টে র্পযন্ত গড়য়িছে।ে আমরা মনে কর,ি করোনা প্রতরিোধে যমেন প্রয়োজনীয় পদক্ষপে অব্যাহত রাখতে হব,ে তমেনভিাবে সচতেনতার বষিয়টওি অগ্রগণ্য। কনেনা এটা ভুলে যাওয়া যাবে না, সচতেনতা বৃদ্ধি না পলে,ে স্বাস্থ্যবধিি মনেে না চললে পরস্থিতিি মোকাবলিা করা অত্যন্ত কঠনি হব।ে

তীব্র তাপপ্রবাহ ও জনসচেতনতা

র্সবােপরি বলতে চাই, সারা দশেইে উপক্ষেতি স্বাস্থ্যবধি-ি এই বষিয়টি কোনোভাবইে গ্রহণযোগ্য হতে পারে না। কনেনা করোনা প্রতরিোধে সবচয়েে জরুরি বষিয় হলো স্বাস্থ্যবধিি মনেে চলা। ফলে সব ধরনরে উদ্যোগ গ্রহণ ও বাস্তবায়নে কাজ করতে হব।ে সারা বশ্বিে করোনাভাইরাসরে সংক্রমণ রোধে বভিন্নি স্থানে লকডাউন করা হয়ছে,ে তমেনি তা শথিলি করা হচ্ছে জীবন ও জীবকিার প্রয়োজন।ে এখন যদি দশেে স্বাস্থ্যবধিরি বষিয়টি উপক্ষেতি থাকে তবে তা অত্যন্ত ভীতকির। সঙ্গত কারণই র্সাবকি পরস্থিতিি র্পযবক্ষেণ সাপক্ষেে র্কাযকর পদক্ষপে নশ্চিতি হোক এমনটি কাম্য।