উৎপাদন বাড়াতে হবে

পঁেয়াজে ভারতরে ওপর র্নভিরশীলতা

প্রকাশ | ২৪ অক্টোবর ২০২০, ০০:০০

অনলাইন ডেস্ক
অনকে দনি থকেইে বাংলাদশে পঁেয়াজরে জন্য ভারতরে ওপর র্নভিরশীল। এই র্নভিরশীলতা কমাতে চায় সরকার। একইসঙ্গে আগামী তনি বছররে মধ্যে দশেে পঁেয়াজে স্বয়ংসর্ম্পূণ হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করা হয়ছে।ে ভারত পঁেয়াজ রপ্তানি বন্ধ করে দওেয়ায় সরকার তুরস্ক, মশির, চীন ও ময়িানমার থকেে পঁেয়াজ আমদানি করছ।ে আমদানি করা পঁেয়াজ চট্টগ্রাম বন্দর র্পযন্ত আনতে খরচ হয় প্রতকিজেি ৪৫ টাকা। অথচ খুচরা বাজারে সটো বক্রিি হচ্ছে ৬০ থকেে ৬৫ টাকায়। পঁেয়াজ রপ্তানি বন্ধরে আগে অন্তত এক মাসরে নোটশি দতিে ভারতরে প্রতি অনুরোধ জানানো হয়ছেে বলে জানয়িছেনে বাণজ্যিমন্ত্রী টপিু মুনশ।ি আমরা মনে করি কোনো দশেরে মুখাপক্ষেী না হয়ে পঁেয়াজ উৎপাদনরে দকিে নজর দওেয়া উচতি। কারণ পঁেয়াজ নয়িে বশে কয়কেবার কারসাজি করছেে দশেরে অসৎ ও অতি মুনাফালোভী ব্যবসায়ীরা। অতবিৃষ্টি ও বন্যায় সরবরাহে ঘাটতি দখো দওেয়ায় নজি দশেরে বাজারে দাম বৃদ্ধি ঠকোতে ভারত পঁেয়াজ রপ্তানি বন্ধ করে দওেয়ার খবর ছড়য়িে পড়ার সঙ্গে সঙ্গে পাইকারি বাজারে কজেপ্রিতি ৩০ টাকা এবং খুচরা বাজারে প্রতি কজেি পঁেয়াজরে দাম ৪০ টাকা বাড়য়িে দয়িছেলি ব্যবসায়ীরা, বাজারে কোনো ধরনরে সরবরাহে সংকট না থাকা সত্ত্েবও। ওই সময়ে দশেে প্রচুর আমদানি করা পঁেয়াজরে মজুদ ছলি। দশেে উৎপাদতি পঁেয়াজরে মজুদও য়থষ্টে ছলি। এখন যে দশেি পঁেয়াজ প্রতি কজেি ৯০ থকেে ১০০ টাকা বক্রিি হচ্ছ,ে এরও কোনো যৌক্তকি কারণ নইে। এর আগওে ভারত একই কাজ করছেলি। ফলে দশেরে বাজারে পঁেয়াজরে দাম উঠছেলি কজেি প্রতি ৩০০ টাকা। ব্যবসায়ীরা দশেরে সাধারণ মানুষকে জম্মিি করে হাজার হাজার কোটি টাকা লুটে নয়িছেলি। এটা আমাদরে ব্যবসায়ীদরে হীন ও নষ্ঠিুর মানসকিতার পরচিয়। আমরা বার বার বলে আসছি এটা দশেরে অতি মুনাফাখোর অসাধু ব্যবসায়ীদরে কারসাজ।ি যে কারসাজি এখনো বন্ধ হয়ন।ি এরা করোনার মতো র্দুযােগরে মধ্যওে জনগণকে জম্মিি করে মুনাফা লুটছ।ে অতীতওে চনিি পঁেয়াজরে দাম বাড়য়িে এরা মুনাফা লুটছেলি। লবণরে দাম বাড়য়িে মুনাফা লোটার চষ্টো করছেলি। এরা আবার আলু পঁেয়াজরে দাম বাড়য়িে মুনাফা লুটছ।ে আলুর দাম সরকার ৩৫ টাকা বঁেধে দওেয়ার পরও বক্রিি হচ্ছে কজেপ্রিতি ৪৫ টাকায়। সঙ্গত কারণইে বাজার দ্রম্নত নয়িন্ত্রণ করতে হব।ে এ কথা সত্য, রসনাবলিাসরে জন্য পঁেয়াজরে গুরুত্ব অপরসিীম। রন্ধনশল্পিে পঁেয়াজ একটি গুরুত্বর্পূণ উপাদান। প্রতি দনিরে রান্নায় পঁেয়াজরে জোগান জরুর।ি এখনই যদি নত্যিপণ্যরে বাজার নয়িন্ত্রণে আনা না যায়, তা হলে আবারও বড় ধরনরে জম্মিদিশায় পড়বে দশেরে সাধারণ মানুষ। আমরা মনে কর,ি অজুহাত তুলে অসাধু অতলিোভী ব্যবসায়ীরা যাতে পঁেয়াজরে দামসহ অন্যান্য নত্যিপণ্যরে দাম আরও বাড়য়িে দতিে না পারে সে দকিে বশিষে লক্ষ্য রখেে সরকার ও সংশ্লষ্টি মন্ত্রণালয়কে নয়িমতি বাজার মনটিরংি করতে হব।ে বাজার মনটিরংি করা না হলে যে কোনো সময় দাম আরও বড়েে যতেে পার।ে অতীতরে বাজার কন্দ্রেকি সংস্কৃতি আমাদরে তা-ই স্মরণ করয়িে দয়ে। র্কাযকর ও পরকিল্পতি উদ্যোগই কবেল পারে অন্যান্য নত্যিপণ্যসহ আলু পঁেয়াজরে বাজার নয়িন্ত্রণে রাখত।ে