পাঠক মত

বাজার তদারকিতে ম্যাজিস্ট্রেটকে সহায়তা করুন

প্রকাশ | ২৫ অক্টোবর ২০২০, ০০:০০

অনলাইন ডেস্ক
সাম্প্রতিক সময়ে কাঁচা তরকারির দাম সাধারণ মানুষের ক্রয় সাধ্যের বাইরে। অসাধু ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেটের কারণে ৩০ টাকার আলু ৫০ টাকা। কাঁচা মরিচের কেজি ২০০ টাকার বেশি। ছড়া ৪৫ টাকা। এমনি করে সব ধরনের কাঁচা তরকারির দাম সর্বনিম্ন ৪০ টাকা। পেঁয়াজের দাম এখনো ৯০-৯৫ টাকা। এমন অবস্থায় ম্যাজিস্ট্রেট আর কাঁচা বাজারের সবজি বিক্রেতাদের মধ্যে চলছে চোর-পুলিশ খেলা। ভ্রাম্যমাণ আদালত বাজার তদারকি করছেন দফায় দফায়। আর এদিকে সবজি বিক্রেতারা যখন ভ্রাম্যমাণ আদালতের ম্যাজিস্ট্রেটের গাড়ি আসতে দেখে, তারা দোকান থেকে উঠে দূরে চলে যায়। কারণ তারা জানে তাদের কাছে অতিরিক্ত দামে সবজি বিক্রি করছে, তার রসিদ দেখাতে পারবে না। দোকানিকে দোকান রেখে পালিয়ে যাওয়ার ব্যাপারে জিজ্ঞেস করলে বলা হয়, সরকার যে দাম নির্ধারণ করে দেয় সবজির ওই দামে তাদের বিক্রি করা সম্ভব নয়। কারণ সারা বছর দাম সমান থাকে না। সুযোগ পেলে বেশি বিক্রি করতে পারলে তাদের মুনাফা বেশি হবে। অন্যদিকে কিছু বিক্রেতা বলছেন, তাদের সবজি বেশি দামে কিনতে হয়েছে। তাই তারা বেশি দামে বিক্রি করছেন। প্রকৃতপক্ষে সবাই যদি সবার থেকে পালিয়ে বাঁচার চেষ্টা করে সমাধান হবে কি ভাবে। সমস্যা আরও জটিল হবে। সবজি বিক্রেতাদের উচিত সরকারি কর্মকর্তা অথবা ম্যাজিস্ট্রেটদের সবদিক থেকে সহযোগিতা করা। যাতে কাঁচাপাকা সবজির দাম স্থিতিশীল থাকে। তাসনিম হাসান মজুমদার শিক্ষার্থী ইংরেজি বিভাগ, চট্টগ্রাম কলেজ, চট্টগ্রাম